( আজ বাপদাদা শান্তিবনে এসেছিলেন কিন্তু বাচ্চাদের ভবিষ্যতের রাজধানী দিল্লীর ভ্রমণ করালেন সেইজন্য দিল্লীর স্থানগুলিকে বার-বার স্মরণ করলেন )
ওমশান্তি ১৫.১১.২০১৬ "অব্যক্ত - বাপদাদা" মধুবন
ওমশান্তি । দেখো, কত সময় পরে এত সংখ্যায় ভাই বোনেরা মিলনে উপস্থিত হয়েছে। বাবার সঙ্গে মিলনে কোথাও কোনোরকম কথা হলেও এখানেই আসতে হয়। আর কত সব সাধন নিজের সাথে নিয়ে স্নেহপূর্ণ হয়ে মিলনে উপস্থিত হয় । বাপদাদাও এক এক রত্নদের দেখে আনন্দিত হয়ে থাকেন , যে এত দূর থেকে তারা মিলনে এসেছে , বাবাও মিলনে আসেন , বাচ্চারাও মিলনে আসে। এখানে কোনো অজুহাত বা আপত্তি নেই, বাবাও আসেন , বাচ্চারাও আসে আর দুজনের মনে কত স্নেহ , কত উৎসাহ রয়েছে যে সর্বদা উড়ন্ত অবস্থায় থাকে। প্রত্যেকে নিজের মনে জিজ্ঞেস করতে পারো কেননা প্রত্যেকের মনে এই উৎসাহ নিশ্চয়ই আছে যে সাকার অবস্থায় বাবা এত দূর থেকে আসেন , বাবাও দূর থেকে আসেন , বাচ্চারাও দূর থেকে আসেন। এই মিলনও আরেক রকমের উজ্জ্বলতা নিয়ে আসে। প্রত্যেকের মনে উৎসাহ কত , কোথায় যাচ্ছি ! বাবার সঙ্গে মিলনে। বাবার সঙ্গে মিলন তো উত্তম কিন্তু কোথা থেকে এসে পৌঁছেছে , এইটাই প্রত্যেকে দেখছে। ( আজ বাবা সবাইকে নিজের ভবিষ্যতের রাজধানী দিল্লির ভ্রমণ করালেন ) আজ বাবার সঙ্গে দিল্লিতে মিলন হয়েছে। আর দিল্লিবাসীরা নিজের উচ্চ ভাগ্যের গুণগান করছে যে ভগবান আমাদের সঙ্গে মিলনে এসেছেন । প্রথমে এত বড় মেলার আয়োজন কখনও হয়নি , যেমন এখন বাবা এবং বাচ্চাদের মিলন কোথায় হচ্ছে । জানো তো ? কোথায় মিলিত হচ্ছো ? বাপদাদাও সানন্দে কোথায় এসেছেন মিলনে। দিল্লিতে নাকি মধুবনে । সবাই কেমন ভরপুর হয়ে আছে। আর এই দিনটিকে কত স্মরণ করেছ , কবে সেই তারিখ আসবে যখন পিতা পুত্রের মিলন ঘটবে। সবাই ঐ দিনটার কথাই স্মরণ করেছে। কবে আসবে ? আজ এসেছে। এই হল মিলনের বিশেষ দিন। সবার মনে কত আনন্দ হচ্ছে যে আমরা কোথায় এসেছি ? দিল্লিতে এসেছি ! নাকি মধুবনে এসেছি ! মধুবনে তো অন্যরকম হয় কিন্তু আজ দিল্লিতে এসেছি । আর সবাই কত আনন্দ অনুভব করছে যারা দূরে পৌঁছাতে পারবেনা , তাদের জন্যে এই হল যেন স্বর্গে যাওয়া , কত খুশীর কথা। প্রত্যেকের মনের কথা জিজ্ঞেস করো , এখন তোমরা পৌঁছে গেছ । দিনটি কত সুন্দর আর সুন্দর থেকে সুন্দর হল আমাদের বাবা। দিল্লিতে পৌঁছেছে! দিল্লিতে রাজ্য তো করতে হবে কিন্তু সবচেয়ে প্রথমে দিল্লিতে সেবা করতে হবে। আর বাবার সাথে মিলিতও হতে হবে। দেখো অনেকের জন্যে তো বাবার সঙ্গে মিলনে উপস্থিত হওয়া অনেক দূরের কথা। বাবাও থাকতে পারেননা । আচ্ছা এই মজাটাও অনুভব হোক। বাচ্চারাও হল খুব হুশিয়ার । কিন্তু বাবা যখন দেখেন যে বাচ্চাদের স্নেহ ভালোবাসা সবদিকেই রয়েছে । বাবাও ভাবেন বাচ্চারা সবকিছু দেখে নিক। আর বাবা বুঝতে পারেন , এখন আবুতে রয়েছে তো আবুতে কি কি দেখবে । যা কিছু অল্প ছিল তা তো দেখা হয়েছে । এখন কি দেখবে ! সেইজন্য এই প্রোগ্রাম করা হয়েছে যে কাছেই বিখ্যাত স্থান আছে , জয়পুর । তেমনভাবে এখানকার মুখ্য স্থান দেখে নেবে। তোমাদেরও পছন্দ আছে কিনা। মুখ্য স্থান যা আছে , সেসব দেখে নাও। তো বাবাকে বাচ্চাদের ঘোরাতে হবে তো ।
দিল্লি হল আমাদের রাজ্যে একনম্বর । দিল্লিতে রাজ্য করবে তাইনা । তোমাদের রাজ্য কোথায় হবে ? দিল্লিতে রাজ্য করবে তো ! তোমাদের জন্যে রাজ্য নির্মাণ হচ্ছে । সবাই দেখো আনন্দ সহকারে পৌঁছেছে । আর বাবাকেও আনন্দ অনুভব হয় যে এদের রাজ্য তো ওখানেই করতে হবে । তোমরা রাজ্য করবে তো দিল্লিতে । ( রাজ্য দিল্লিতে তপস্যা শান্তিবনে করব) সবারই অনেক সময়ের এই ইচ্ছাই রয়েছে যে আমরা নিজের রাজধানী তো দেখি যে কোথায় গিয়ে রাজ্য করব ! রাজ্য তো তোমরাই করবে তাইনা ।
তো এখন থেকেই দেখে নাও কোনোরকম অ্যাডিশন করতে হলে , বাবাকে বলে দাও যে এই একটু কম দেখা দেয়। বাবাও খুশী হন যেটাতে বাচ্চাদের খুশী আছে। ভালই হয়েছে। যখন বাচ্চারা মন খুলে বলে , না বাবা এই স্থান নিশ্চয়ই দেখব তো বাবাও সঙ্গে করে নিয়ে যান। কারুর একটু ক্লান্তি অনুভব হয় বা অন্য কিছু হয় কিন্তু তাদের ৫ মিনিটের জন্যে কোনো যোগী বাচ্চার সঙ্গে মিলিয়ে তাদের লক্ষ্য নির্দিষ্ট করে শক্তি ভরে দেওয়া হয় , যাতে মধ্যিখান থেকে বেরিয়ে না যায়। যতজন বেরিয়েছে ততজন পৌঁছে গেছে কিনা ।
তোমরা সবাই কোথায় রাজ্য করবে । দিল্লি মুখ্য হল কিনা। মনে আসে কিনা এখানে আমরা রাজ্য করব। আমাদের রাজ্য তৈরী হচ্ছে । এইসব কেন হচ্ছে ? প্রকৃতিও আমাদের জন্যে তৈরী হচ্ছে । বাবাও দেখছেন প্রকৃতিও এদের সহযোগী হয়েছে কেননা বাপদাদা দেখছেন যে এই বাচ্চারাতো ভালই পরিশ্রম করে। সাহায্য করতে , বোঝানোর সেবায় সবাই ভাল পরিশ্রম করছে। আর সবাই বেশ খুশীতে আছে আর এই চক্র লাগিয়ে খুশী আছে। খুশী আছে কি ? যে খুশীতে আছে সে হাত তোলো। হাত তো তুলছে । যতই বলো কিন্তু বাপদাদাও সঙ্গে আছেন , এইটি হল ওয়ান্ডরফুল কথা। বাবারও আনন্দ হয় বাচ্চাদের সঙ্গে । তো বাচ্চাদেরও আনন্দ হয় , এমনিতে তো এতজন থাকতে পারবেনা কিন্তু এখন যখন বাপদাদা প্রোগ্রাম করেছেন তো প্রত্যেকে প্রতিটি স্থান দেখে নাও। রাজধানী দেখার খুশী তো হয়ই তাইনা । এখানে রাজ্য করবে আর মুখ্য রাজধানী দেখে নিয়েছ তো সব দেখে নিয়েছ। বাবা জানেন যে সবাই চক্র লাগাতে চায় কিন্তু মাঝে মাঝে সবাইকে একটু আরাম দেওয়া হয়, তারা ক্লান্তির জন্যে এতখানি চক্কর লাগাতে পারেনা। কিন্তু দেখতে হলে নিজের ইচ্ছায় , নিজের মনের ইচ্ছায় চক্র লাগালে ক্লান্তি কম হয়।
তোমরা সবাই দিল্লিতে রাজ্য করবে , তারা তো ভাষণ ইত্যাদি করে তার ফলে তোমরা দেখলে তাদের কোয়ালিটী কি । সবার ভাল লেগেছে ! যেখানে তোমরা রাজ্য করবে সেই স্থান অ্যাডভান্সে দেখলে তো । দেখলে ? ভাল লাগল ? আচ্ছা ।
সেবার টার্ন কর্নাটক এবং ইন্দোর জোনের :-
বাপদাদাও খুব খুশী। সবাই ভালবেসে নিজের রাজধানী তৈরী করছে , কেউ করে রেখেছে , কেউ করছে । তোমরা ভাল করে দেখে নাও তোমাদের রাজ্যে কি কি হবে! আর কিছু বিশেষ মিস করলে বলতে পারো। দিল্লি পছন্দ হয়েছে ? কেননা পরেও তো রাজ্য করবে তাইনা , দিল্লিতেই তো করবে। এতক্ষণ সময় বসে আছো তো ক্লান্ত হয়ে গেছ হয়তো । সবাই তিন মিনিট বসো আর বিদায় নাও।
গ্লোবাল হসপিটালের সিল্ভর জুবলী ইয়ার চলছে :-
খুব ভাল । এখন কি করবে ?
৪০ দেশ থেকে ৪০০ ডবল বিদেশী এসেছে :-
সবাই মাউন্ট আবু দেখেছ তাইনা । কিন্তু তোমরা যা শুনছ , আজ এই হলঘরে প্রোগ্রাম চলছে, তো এখন তো তোমাদের সামনে সেইসব দেখা জিনিস আসছে , দেখা হয়ে গেছে , সেসব সামনে আসছে। তো দেখতে মজাও লাগে। এখনও প্রোগ্রাম হয়নি , হবে। কিন্তু এই হলঘর-ই হল যেখানে সব অফিসিয়াল প্রোগ্রাম চলবে।
(মুন্নী বোন বাপদাদাকে বলেন মোহিনী বোনের কথা খুব মনে পড়ে , সে কোথায় ।) এখন সে সেবা করছে । আচ্ছা ।
ওমশান্তি ১৫.১১.২০১৬ "অব্যক্ত - বাপদাদা" মধুবন
ওমশান্তি । দেখো, কত সময় পরে এত সংখ্যায় ভাই বোনেরা মিলনে উপস্থিত হয়েছে। বাবার সঙ্গে মিলনে কোথাও কোনোরকম কথা হলেও এখানেই আসতে হয়। আর কত সব সাধন নিজের সাথে নিয়ে স্নেহপূর্ণ হয়ে মিলনে উপস্থিত হয় । বাপদাদাও এক এক রত্নদের দেখে আনন্দিত হয়ে থাকেন , যে এত দূর থেকে তারা মিলনে এসেছে , বাবাও মিলনে আসেন , বাচ্চারাও মিলনে আসে। এখানে কোনো অজুহাত বা আপত্তি নেই, বাবাও আসেন , বাচ্চারাও আসে আর দুজনের মনে কত স্নেহ , কত উৎসাহ রয়েছে যে সর্বদা উড়ন্ত অবস্থায় থাকে। প্রত্যেকে নিজের মনে জিজ্ঞেস করতে পারো কেননা প্রত্যেকের মনে এই উৎসাহ নিশ্চয়ই আছে যে সাকার অবস্থায় বাবা এত দূর থেকে আসেন , বাবাও দূর থেকে আসেন , বাচ্চারাও দূর থেকে আসেন। এই মিলনও আরেক রকমের উজ্জ্বলতা নিয়ে আসে। প্রত্যেকের মনে উৎসাহ কত , কোথায় যাচ্ছি ! বাবার সঙ্গে মিলনে। বাবার সঙ্গে মিলন তো উত্তম কিন্তু কোথা থেকে এসে পৌঁছেছে , এইটাই প্রত্যেকে দেখছে। ( আজ বাবা সবাইকে নিজের ভবিষ্যতের রাজধানী দিল্লির ভ্রমণ করালেন ) আজ বাবার সঙ্গে দিল্লিতে মিলন হয়েছে। আর দিল্লিবাসীরা নিজের উচ্চ ভাগ্যের গুণগান করছে যে ভগবান আমাদের সঙ্গে মিলনে এসেছেন । প্রথমে এত বড় মেলার আয়োজন কখনও হয়নি , যেমন এখন বাবা এবং বাচ্চাদের মিলন কোথায় হচ্ছে । জানো তো ? কোথায় মিলিত হচ্ছো ? বাপদাদাও সানন্দে কোথায় এসেছেন মিলনে। দিল্লিতে নাকি মধুবনে । সবাই কেমন ভরপুর হয়ে আছে। আর এই দিনটিকে কত স্মরণ করেছ , কবে সেই তারিখ আসবে যখন পিতা পুত্রের মিলন ঘটবে। সবাই ঐ দিনটার কথাই স্মরণ করেছে। কবে আসবে ? আজ এসেছে। এই হল মিলনের বিশেষ দিন। সবার মনে কত আনন্দ হচ্ছে যে আমরা কোথায় এসেছি ? দিল্লিতে এসেছি ! নাকি মধুবনে এসেছি ! মধুবনে তো অন্যরকম হয় কিন্তু আজ দিল্লিতে এসেছি । আর সবাই কত আনন্দ অনুভব করছে যারা দূরে পৌঁছাতে পারবেনা , তাদের জন্যে এই হল যেন স্বর্গে যাওয়া , কত খুশীর কথা। প্রত্যেকের মনের কথা জিজ্ঞেস করো , এখন তোমরা পৌঁছে গেছ । দিনটি কত সুন্দর আর সুন্দর থেকে সুন্দর হল আমাদের বাবা। দিল্লিতে পৌঁছেছে! দিল্লিতে রাজ্য তো করতে হবে কিন্তু সবচেয়ে প্রথমে দিল্লিতে সেবা করতে হবে। আর বাবার সাথে মিলিতও হতে হবে। দেখো অনেকের জন্যে তো বাবার সঙ্গে মিলনে উপস্থিত হওয়া অনেক দূরের কথা। বাবাও থাকতে পারেননা । আচ্ছা এই মজাটাও অনুভব হোক। বাচ্চারাও হল খুব হুশিয়ার । কিন্তু বাবা যখন দেখেন যে বাচ্চাদের স্নেহ ভালোবাসা সবদিকেই রয়েছে । বাবাও ভাবেন বাচ্চারা সবকিছু দেখে নিক। আর বাবা বুঝতে পারেন , এখন আবুতে রয়েছে তো আবুতে কি কি দেখবে । যা কিছু অল্প ছিল তা তো দেখা হয়েছে । এখন কি দেখবে ! সেইজন্য এই প্রোগ্রাম করা হয়েছে যে কাছেই বিখ্যাত স্থান আছে , জয়পুর । তেমনভাবে এখানকার মুখ্য স্থান দেখে নেবে। তোমাদেরও পছন্দ আছে কিনা। মুখ্য স্থান যা আছে , সেসব দেখে নাও। তো বাবাকে বাচ্চাদের ঘোরাতে হবে তো ।
দিল্লি হল আমাদের রাজ্যে একনম্বর । দিল্লিতে রাজ্য করবে তাইনা । তোমাদের রাজ্য কোথায় হবে ? দিল্লিতে রাজ্য করবে তো ! তোমাদের জন্যে রাজ্য নির্মাণ হচ্ছে । সবাই দেখো আনন্দ সহকারে পৌঁছেছে । আর বাবাকেও আনন্দ অনুভব হয় যে এদের রাজ্য তো ওখানেই করতে হবে । তোমরা রাজ্য করবে তো দিল্লিতে । ( রাজ্য দিল্লিতে তপস্যা শান্তিবনে করব) সবারই অনেক সময়ের এই ইচ্ছাই রয়েছে যে আমরা নিজের রাজধানী তো দেখি যে কোথায় গিয়ে রাজ্য করব ! রাজ্য তো তোমরাই করবে তাইনা ।
তো এখন থেকেই দেখে নাও কোনোরকম অ্যাডিশন করতে হলে , বাবাকে বলে দাও যে এই একটু কম দেখা দেয়। বাবাও খুশী হন যেটাতে বাচ্চাদের খুশী আছে। ভালই হয়েছে। যখন বাচ্চারা মন খুলে বলে , না বাবা এই স্থান নিশ্চয়ই দেখব তো বাবাও সঙ্গে করে নিয়ে যান। কারুর একটু ক্লান্তি অনুভব হয় বা অন্য কিছু হয় কিন্তু তাদের ৫ মিনিটের জন্যে কোনো যোগী বাচ্চার সঙ্গে মিলিয়ে তাদের লক্ষ্য নির্দিষ্ট করে শক্তি ভরে দেওয়া হয় , যাতে মধ্যিখান থেকে বেরিয়ে না যায়। যতজন বেরিয়েছে ততজন পৌঁছে গেছে কিনা ।
তোমরা সবাই কোথায় রাজ্য করবে । দিল্লি মুখ্য হল কিনা। মনে আসে কিনা এখানে আমরা রাজ্য করব। আমাদের রাজ্য তৈরী হচ্ছে । এইসব কেন হচ্ছে ? প্রকৃতিও আমাদের জন্যে তৈরী হচ্ছে । বাবাও দেখছেন প্রকৃতিও এদের সহযোগী হয়েছে কেননা বাপদাদা দেখছেন যে এই বাচ্চারাতো ভালই পরিশ্রম করে। সাহায্য করতে , বোঝানোর সেবায় সবাই ভাল পরিশ্রম করছে। আর সবাই বেশ খুশীতে আছে আর এই চক্র লাগিয়ে খুশী আছে। খুশী আছে কি ? যে খুশীতে আছে সে হাত তোলো। হাত তো তুলছে । যতই বলো কিন্তু বাপদাদাও সঙ্গে আছেন , এইটি হল ওয়ান্ডরফুল কথা। বাবারও আনন্দ হয় বাচ্চাদের সঙ্গে । তো বাচ্চাদেরও আনন্দ হয় , এমনিতে তো এতজন থাকতে পারবেনা কিন্তু এখন যখন বাপদাদা প্রোগ্রাম করেছেন তো প্রত্যেকে প্রতিটি স্থান দেখে নাও। রাজধানী দেখার খুশী তো হয়ই তাইনা । এখানে রাজ্য করবে আর মুখ্য রাজধানী দেখে নিয়েছ তো সব দেখে নিয়েছ। বাবা জানেন যে সবাই চক্র লাগাতে চায় কিন্তু মাঝে মাঝে সবাইকে একটু আরাম দেওয়া হয়, তারা ক্লান্তির জন্যে এতখানি চক্কর লাগাতে পারেনা। কিন্তু দেখতে হলে নিজের ইচ্ছায় , নিজের মনের ইচ্ছায় চক্র লাগালে ক্লান্তি কম হয়।
তোমরা সবাই দিল্লিতে রাজ্য করবে , তারা তো ভাষণ ইত্যাদি করে তার ফলে তোমরা দেখলে তাদের কোয়ালিটী কি । সবার ভাল লেগেছে ! যেখানে তোমরা রাজ্য করবে সেই স্থান অ্যাডভান্সে দেখলে তো । দেখলে ? ভাল লাগল ? আচ্ছা ।
সেবার টার্ন কর্নাটক এবং ইন্দোর জোনের :-
বাপদাদাও খুব খুশী। সবাই ভালবেসে নিজের রাজধানী তৈরী করছে , কেউ করে রেখেছে , কেউ করছে । তোমরা ভাল করে দেখে নাও তোমাদের রাজ্যে কি কি হবে! আর কিছু বিশেষ মিস করলে বলতে পারো। দিল্লি পছন্দ হয়েছে ? কেননা পরেও তো রাজ্য করবে তাইনা , দিল্লিতেই তো করবে। এতক্ষণ সময় বসে আছো তো ক্লান্ত হয়ে গেছ হয়তো । সবাই তিন মিনিট বসো আর বিদায় নাও।
গ্লোবাল হসপিটালের সিল্ভর জুবলী ইয়ার চলছে :-
খুব ভাল । এখন কি করবে ?
৪০ দেশ থেকে ৪০০ ডবল বিদেশী এসেছে :-
সবাই মাউন্ট আবু দেখেছ তাইনা । কিন্তু তোমরা যা শুনছ , আজ এই হলঘরে প্রোগ্রাম চলছে, তো এখন তো তোমাদের সামনে সেইসব দেখা জিনিস আসছে , দেখা হয়ে গেছে , সেসব সামনে আসছে। তো দেখতে মজাও লাগে। এখনও প্রোগ্রাম হয়নি , হবে। কিন্তু এই হলঘর-ই হল যেখানে সব অফিসিয়াল প্রোগ্রাম চলবে।
(মুন্নী বোন বাপদাদাকে বলেন মোহিনী বোনের কথা খুব মনে পড়ে , সে কোথায় ।) এখন সে সেবা করছে । আচ্ছা ।