*শুভ অমৃতবেলা যোগ*
পরমাত্ম - প্রেম হল এক খুবই সুন্দর অনুভূতি----- এ হল জীবনের সবথেকে অমূল্য উপহার -------আমার এই জীবনে পরমাত্মার সাথে প্রেম করবার শ্রেষ্ট সুযোগ প্রাপ্ত হয়েছে------স্বয়ং ভগবান এসে আমাকে তাঁর প্রিয়তমা বানিয়েছে------ জন্ম জন্ম প্রভু আমার(আত্মার) সাথে প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ হন ----- আমি এই সাংসারিক দুনিয়ার গোলকধাঁধায় ফেঁসে গিয়ে তাঁকে ভুলে গিয়েছিলাম -----কিন্তু ওঁনার সর্বদা আমার প্রতি মনোযোগ ছিল----- প্রতি মুহূর্তে আমাকে রক্ষা করে এসেছেন -----আমাকে লালন পালন করে এসেছেন ।
ভগবানের সাথে প্রেম করার অধিকার পেয়েছি আমি----এ আমার পরম সৌভাগ্য------অবিনাশী সোহাগ পেয়েছি আমি-----আমার থেকে সৌভাগ্যশালী সৌভাগ্যবতী আর কে হতে পারে ----যার শৃঙ্গার স্বয়ং সুপ্রিম পাওয়ার, অলমাইটি ভগবান করছেন ---- রোজ পরমধাম থেকে আমার সাথে দেখা করতে আসেন ---- আমার প্রতিটি পদক্ষেপে আমার সাথে থাকেন ---- আমার গাইড হয়ে আমাকে পথপ্রদর্শন করে।
চোখে রূহানী প্রেমের কাজল লাগিয়ে----- পবিত্র রূহানী দৃষ্টি দিয়েছেন ---- কপালে পদমাপদম ভাগ্যের তিলক লাগিয়ে দিয়ে আমাকে অবিনাশী সুখের মালিক বানিয়েছেন -----আমাকে অতীন্দ্রিয় সুখের অনুভব করিয়াছেন ।
পবিত্রতার লাইট এবং বিশ্ব পরিবর্তনের দায়িত্বের মুকুট পরিয়ে------আমাকে একদম হালকা আর বেহদ সেবার অধিকারী বানিয়েছেন ।
ধন্য আমার এই সঙ্গমযুগী জন্ম-----যে স্বয়ং পরমাত্মাকে আমি সাজন হিসাবে পেয়েছি।
আজকের এই কলিযুগী দুনিয়াতে লোকের কাছে বড় বড় মহল আছে----- সুখের সর্বপ্রকার উপাদান আছে ------কিন্তু মনের সেই প্রকৃত সুখ-----সত্যিকারের শান্তি নেই-------যা আমার কাছে আছে------আমি যার সম্পূর্ণ অধিকারী-----যা হল আমার অবিনাশী উত্তরাধিকার।
ধন্যবাদ প্রিয় পরমেশ্বরকে যাঁর সুখময় সঙ্গ পেয়ে আমার জীবন ধন্য হয়ে গেছে।
☀☀ ওম্ শান্তি শুভ অমৃতবেলা ☀☀
🌟VERY POWERFUL CLASS BY BK JAGDISH BHAI JI
🌟 সঞ্জয়ের কলম 🌟
✨ যোগের গভীরতার অনুভব করার জন্য আবশ্যক মুখ্য শক্তি ⚡⚡
🌟 পরীক্ষা তো সবার সামনেই আসবে l এমনও নয় যে বড়দের জীবনে কোনো পরীক্ষা আসে নি l পরীক্ষা সকলেরই জীবনে এসেছে এবং অবশ্যই আসবে l ভগবানের কাছে কোনো পক্ষপাত নেই, এখানে সহজেই বিনিময় হয় l এক হাতে দেবে আর অন্য হাতে নেবে l বাবার হিসেব নিকেশ সম্পূর্ণ সঠিক l ঈশ্বরের ঘরে কোনোধরনের অন্যায় হয় না l তাই প্রতিটা মানুষের সামনে এই ধরনের কঠিন পরিস্থিতি আসবেই l তাই সবকিছু সহ্য করতে শেখো l
🌟 হৃদয় এমন মহৎ বা বড় করো যে, সেখানে কেবল নিজের সহ্যশক্তিই নয়, অন্যের দুঃখকেও ধারণ করার ক্ষমতা তৈরী করো l এই ঈশ্বরীয় পথে চলতে চলতে অনেক দোষারোপও হবে, অপমানিতও হতে পারো l অনেক কিছুই হতে পারে, কিন্তু তোমরা সহ্যশক্তি ধারণ করো l সহ্য করা এমনই এক গুণ যে একে সহ্যশক্তিও বলা হয় বা সহনশীলতাও বলা হয় l আর কোনো গুণের দুটো নাম নেই, কেবল সহনশক্তির দুটি নাম l যদি সহন করার শক্তি না থাকে তাহলে শীল অর্থাৎ চরিত্র খারাপ হয়ে যাবে l তা কেন ? যদি সহ্য করতে না পারো, তাহলে ক্রোধ আসবে, ঘৃণা আসবে, দ্বেষ উৎপন্ন হবে l তখন চরিত্রে দাগ লাগবে l তাই সহনশক্তি না থাকলে মানুষের শীলতা নষ্ট হয়ে যায় l
✨ যেই আত্মার পবিত্রতা ভঙ্গ বা নষ্ট হয়ে যায়, তার যোগও ভ্রষ্ট হয় l কে যোগভ্রষ্ট হয় ? যার সহনশীলতা নষ্ট হয় l যত সহ্য করবে, তত তোমার নিজের লাভ l ভক্তিতে যাঁদের নাম আছে, যাঁদের নামে মালা জপ করা হয়, তারা সবাই সহ্য করে এসেছেন l মীরা বিষ পান করেছিলেন, ক্রাইস্ট ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিলেন l সেই কারণে এই সহনশক্তি যোগের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় l
🌟 সঞ্জয়ের কলম 🌟
✨ যোগের গভীরতার অনুভব করার জন্য আবশ্যক মুখ্য শক্তি ⚡⚡
🌟 পরীক্ষা তো সবার সামনেই আসবে l এমনও নয় যে বড়দের জীবনে কোনো পরীক্ষা আসে নি l পরীক্ষা সকলেরই জীবনে এসেছে এবং অবশ্যই আসবে l ভগবানের কাছে কোনো পক্ষপাত নেই, এখানে সহজেই বিনিময় হয় l এক হাতে দেবে আর অন্য হাতে নেবে l বাবার হিসেব নিকেশ সম্পূর্ণ সঠিক l ঈশ্বরের ঘরে কোনোধরনের অন্যায় হয় না l তাই প্রতিটা মানুষের সামনে এই ধরনের কঠিন পরিস্থিতি আসবেই l তাই সবকিছু সহ্য করতে শেখো l
🌟 হৃদয় এমন মহৎ বা বড় করো যে, সেখানে কেবল নিজের সহ্যশক্তিই নয়, অন্যের দুঃখকেও ধারণ করার ক্ষমতা তৈরী করো l এই ঈশ্বরীয় পথে চলতে চলতে অনেক দোষারোপও হবে, অপমানিতও হতে পারো l অনেক কিছুই হতে পারে, কিন্তু তোমরা সহ্যশক্তি ধারণ করো l সহ্য করা এমনই এক গুণ যে একে সহ্যশক্তিও বলা হয় বা সহনশীলতাও বলা হয় l আর কোনো গুণের দুটো নাম নেই, কেবল সহনশক্তির দুটি নাম l যদি সহন করার শক্তি না থাকে তাহলে শীল অর্থাৎ চরিত্র খারাপ হয়ে যাবে l তা কেন ? যদি সহ্য করতে না পারো, তাহলে ক্রোধ আসবে, ঘৃণা আসবে, দ্বেষ উৎপন্ন হবে l তখন চরিত্রে দাগ লাগবে l তাই সহনশক্তি না থাকলে মানুষের শীলতা নষ্ট হয়ে যায় l
✨ যেই আত্মার পবিত্রতা ভঙ্গ বা নষ্ট হয়ে যায়, তার যোগও ভ্রষ্ট হয় l কে যোগভ্রষ্ট হয় ? যার সহনশীলতা নষ্ট হয় l যত সহ্য করবে, তত তোমার নিজের লাভ l ভক্তিতে যাঁদের নাম আছে, যাঁদের নামে মালা জপ করা হয়, তারা সবাই সহ্য করে এসেছেন l মীরা বিষ পান করেছিলেন, ক্রাইস্ট ক্রুশবিদ্ধ হয়েছিলেন l সেই কারণে এই সহনশক্তি যোগের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় l
মহান বুদ্ধির অধিকারী মানুষের বিশেষত্ব কি ? মহান বুদ্ধির অধিকারী মানুষ যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবে l পরিস্থিতি যেমনই হোক সেই পরিস্থিতির ছাঁচে নিজেকে গড়ে নিতে সক্ষম হবে l পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়ার সাহস তার থাকবে, কখনোই কোনো পরিস্থিতিতে তিনি ঘাবড়ে যাবেন না l তিনি সেই পরিস্থিতির গভীরে গিয়ে নিজেকে সেই পরিস্থিতির অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন l তাই যখনই নিজেকে হালকা করতে পারবে তখনই যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবে l নরম আর গরম এই দুধরনের স্থিতি থাকলেই পরিস্থিতি অনুযায়ী চলতে পারবে l যে কোনো জিনিসকে গরম করেই নরম করা হয় l তারপর তাকে ছাঁচে ফেলা হয় l এখানে কোন্ ধরনের নরম বা গরম অবস্থা থাকে l নরম হলো - নির্মাণতা আর গরম হলো - শক্তিরূপ l নির্মাণতা অর্থাত্ স্নেহ রূপ l যার সমস্ত আত্মার প্রতি স্নেহ থাকবে তিনিই নির্মাণতাতে থাকতে পারবেন l আর এই স্নেহ না থাকলে দয়া ভাবও থাকবে না আর নম্রচিত্তও হতে পারবে না l
ওম্ শান্তি ll
সঙ্গম যুগের গায়ন এমনই হবে যে এখানে যেমনই থাকে না কেন, পৃথক হয়ে থাকে l তখনই এক সেকেন্ডেই পৃথক হতে পারবে l দীর্ঘদিন ধরে যারা পৃথক থাকার অভ্যাস করে,তারা এক সেকেন্ডেই পৃথক হতে পারবে l দীর্ঘদিন শরীর থেকে পৃথক থাকার অভ্যাস না থাকলে এই শরীরের প্রতি ভালোবাসাই তোমাদের অনুশোচনার কারণ হবে,তাই এই শরীরের প্রতি আকর্ষণ রেখো না l এই শরীর থেকে যত পৃথক হতে পারবে ততই বিশ্ব জনপ্রিয় হতে পারবে l তাই এখন এমন পুরুষার্থই করতে হবে,এমন ভেবো না যে কোনো ব্যাধি এলে তখনই নিজেকে ঠিক করবো l এমন কোনো কথা নয়, পরে এমন অদ্ভুত মৃত্যু বাচ্চাদের কারোর হবে যারা বাবার সমান হয়ে দেখাবে l সবার কিন্তু একই ধরনের হবে না lকিছু এমন বাচ্চাও থাকবে যাদের এই নাটকের ভিতরে মৃত্যুর অদ্ভুত পার্টের গায়ন থাকবে যা বাবার নাম উজ্জ্বল করে দেখাবে lএও এমন বাচ্চাই করবে যার মধ্যে এক বিশেষ গুণ থাকবে l খুব অল্পজনেরই এই পার্ট থাকে l অন্তিম সময় পর্যন্ত বাবার প্রত্যক্ষতা করতে থাকবে l এও অনেক বড় বিষয় l অন্তিম সময় পর্যন্ত বাবার এই অভিনয় চলতেই থাকবে l যে সব আত্মা দীর্ঘ সময় ধরে অশরীরী থাকার অভ্যাসে থাকে তারা অবশ্যই শক্তিশালী হয় l তারা এক সেকেন্ডেই অশরীরী হতে পারে l ভাবো তোমরা যখন বাবার স্মরণে বসো,যে কোনো বিঘ্নের পরিবেশেই থাকো না কেন,বা যাই পরিস্থিতি সামনে আসুক না কেন, যখনই চিন্তা করলে তখনই এক সেকেন্ডেই অশরীরী হয়ে যেতে পারবে l এমনিতে এক সেকেন্ডে অশরীরী হওয়া খুবই সহজ, কিন্তু যেই সময় কোনো বিষয় সামনে আসে,সেবার কোনো সমস্যাও সামনে আসে, কিন্তু অভ্যাস এমন থাকা দরকার যে এক সেকেন্ডও অনেক সময় মনে হবে, তোমাদের ভাবা আর করা একই সাথে সাথে চলবে l ভাবার পরে যেন পুরুষার্থ করতে না হয় l এখন তোমরা আগে ভাবো তারপর সেই অবস্থায় স্থিত হও, কিন্তু তোমাদের এমন অবস্থা আসবে যে ভাবা আর সেই অবস্থায় স্থিত হওয়া একসাথেই হবে l ভাবা আর করার মধ্যে কোনো তফাত থাকবে না l চিন্তা করার সঙ্গে সঙ্গেই তা কর্মে পরিণত হবে l এমন যারা অভ্যাসী হবে তারা সহজেই পানের বরজও সহজেই ওঠাতে সক্ষম হবে l এমন নিমিত্ত কেউ কেউ আছে কিন্তু তা খুবই অল্প,সর্বাধিক সংখ্যায় পাওয়া যায় না l অল্পসংখ্যক যারা আছে তাদের ওপর এখানেই ফুলের বর্ষণ হবে l এমন যারা পাস উইথ অনার হবে, তদের উপর দ্বাপরের ভক্তরা অন্তিম সময়ে সাকার রূপেই ফুলের বর্ষণ করবে l যারা অন্তিম সময় পর্যন্ত বাবার নাম উজ্জ্বল করেই যাবে l এমনই সেবাসক্ষম মৃত্যু হবে l এমন মৃত্যুর মাধ্যমেও সেবা হয়ে যায় l এই সেবায় বাচ্চারাই নিমিত্ত হয়, মাতা - পিতা নয় l তিনি তো গুপ্ত রূপে থাকেন l এই সেবায় মাতা - পিতা ( শিব বাবা ) দৃঢ় ভাবে পিছনে থাকেন আর বাচ্চারা সবসময় সামনে থাকে l এই সেবায় মাতা - পিতার কোনো প্রত্যক্ষ পার্ট নেই l এখানে বাচ্চারাই বাবার নাম উজ্জ্বল করে l এই সেবার অন্তিম সময়ে মেডেলও প্রাপ্ত করা যায় যা এই নাটকে অল্পসংখ্যক বাচ্চারাই পায় l এখন তোমরা প্রত্যেকে নিজেদের পর্যবেক্ষণ করো যে আমরা কি এই মেডেল পাওয়ার উপযুক্ত হয়েছি ?এমন নয় যে কেবলমাত্র পুরোনোরাই করতে পারবে l যে কেউই এই কাজ করে দেখাতে পারে l নতুন নতুন এমন অনেক রত্নই আছে অল্প সময়েই এমন কাজ করে দেখাতে পারে l
ওম্ শান্তি ll
সঙ্গম যুগের গায়ন এমনই হবে যে এখানে যেমনই থাকে না কেন, পৃথক হয়ে থাকে l তখনই এক সেকেন্ডেই পৃথক হতে পারবে l দীর্ঘদিন ধরে যারা পৃথক থাকার অভ্যাস করে,তারা এক সেকেন্ডেই পৃথক হতে পারবে l দীর্ঘদিন শরীর থেকে পৃথক থাকার অভ্যাস না থাকলে এই শরীরের প্রতি ভালোবাসাই তোমাদের অনুশোচনার কারণ হবে,তাই এই শরীরের প্রতি আকর্ষণ রেখো না l এই শরীর থেকে যত পৃথক হতে পারবে ততই বিশ্ব জনপ্রিয় হতে পারবে l তাই এখন এমন পুরুষার্থই করতে হবে,এমন ভেবো না যে কোনো ব্যাধি এলে তখনই নিজেকে ঠিক করবো l এমন কোনো কথা নয়, পরে এমন অদ্ভুত মৃত্যু বাচ্চাদের কারোর হবে যারা বাবার সমান হয়ে দেখাবে l সবার কিন্তু একই ধরনের হবে না lকিছু এমন বাচ্চাও থাকবে যাদের এই নাটকের ভিতরে মৃত্যুর অদ্ভুত পার্টের গায়ন থাকবে যা বাবার নাম উজ্জ্বল করে দেখাবে lএও এমন বাচ্চাই করবে যার মধ্যে এক বিশেষ গুণ থাকবে l খুব অল্পজনেরই এই পার্ট থাকে l অন্তিম সময় পর্যন্ত বাবার প্রত্যক্ষতা করতে থাকবে l এও অনেক বড় বিষয় l অন্তিম সময় পর্যন্ত বাবার এই অভিনয় চলতেই থাকবে l যে সব আত্মা দীর্ঘ সময় ধরে অশরীরী থাকার অভ্যাসে থাকে তারা অবশ্যই শক্তিশালী হয় l তারা এক সেকেন্ডেই অশরীরী হতে পারে l ভাবো তোমরা যখন বাবার স্মরণে বসো,যে কোনো বিঘ্নের পরিবেশেই থাকো না কেন,বা যাই পরিস্থিতি সামনে আসুক না কেন, যখনই চিন্তা করলে তখনই এক সেকেন্ডেই অশরীরী হয়ে যেতে পারবে l এমনিতে এক সেকেন্ডে অশরীরী হওয়া খুবই সহজ, কিন্তু যেই সময় কোনো বিষয় সামনে আসে,সেবার কোনো সমস্যাও সামনে আসে, কিন্তু অভ্যাস এমন থাকা দরকার যে এক সেকেন্ডও অনেক সময় মনে হবে, তোমাদের ভাবা আর করা একই সাথে সাথে চলবে l ভাবার পরে যেন পুরুষার্থ করতে না হয় l এখন তোমরা আগে ভাবো তারপর সেই অবস্থায় স্থিত হও, কিন্তু তোমাদের এমন অবস্থা আসবে যে ভাবা আর সেই অবস্থায় স্থিত হওয়া একসাথেই হবে l ভাবা আর করার মধ্যে কোনো তফাত থাকবে না l চিন্তা করার সঙ্গে সঙ্গেই তা কর্মে পরিণত হবে l এমন যারা অভ্যাসী হবে তারা সহজেই পানের বরজও সহজেই ওঠাতে সক্ষম হবে l এমন নিমিত্ত কেউ কেউ আছে কিন্তু তা খুবই অল্প,সর্বাধিক সংখ্যায় পাওয়া যায় না l অল্পসংখ্যক যারা আছে তাদের ওপর এখানেই ফুলের বর্ষণ হবে l এমন যারা পাস উইথ অনার হবে, তদের উপর দ্বাপরের ভক্তরা অন্তিম সময়ে সাকার রূপেই ফুলের বর্ষণ করবে l যারা অন্তিম সময় পর্যন্ত বাবার নাম উজ্জ্বল করেই যাবে l এমনই সেবাসক্ষম মৃত্যু হবে l এমন মৃত্যুর মাধ্যমেও সেবা হয়ে যায় l এই সেবায় বাচ্চারাই নিমিত্ত হয়, মাতা - পিতা নয় l তিনি তো গুপ্ত রূপে থাকেন l এই সেবায় মাতা - পিতা ( শিব বাবা ) দৃঢ় ভাবে পিছনে থাকেন আর বাচ্চারা সবসময় সামনে থাকে l এই সেবায় মাতা - পিতার কোনো প্রত্যক্ষ পার্ট নেই l এখানে বাচ্চারাই বাবার নাম উজ্জ্বল করে l এই সেবার অন্তিম সময়ে মেডেলও প্রাপ্ত করা যায় যা এই নাটকে অল্পসংখ্যক বাচ্চারাই পায় l এখন তোমরা প্রত্যেকে নিজেদের পর্যবেক্ষণ করো যে আমরা কি এই মেডেল পাওয়ার উপযুক্ত হয়েছি ?এমন নয় যে কেবলমাত্র পুরোনোরাই করতে পারবে l যে কেউই এই কাজ করে দেখাতে পারে l নতুন নতুন এমন অনেক রত্নই আছে অল্প সময়েই এমন কাজ করে দেখাতে পারে l
মন্সা সেবার প্রতি অব্যক্ত বাপদাদার শ্রেষ্ঠ প্রেরণা :-
➡ তীব্র পুরুষার্থীর বিশেষত্বই হলো সদা প্রস্তুত এবং অলরাউন্ডার l মনের দ্বারা সেবার সুযোগ যদি পাও বা বচন আর কর্মের দ্বারা সেবার সুযোগও যদি পাও সবসময় প্রতি বিষয়ে এক নম্বর হতে হবে l এমন নয় যে বচনে এক নম্বর হলে ,কর্মে দু নম্বর আর মনের দ্বারা সেবায় তিন নম্বর হলে l যেমন প্রিয় ভাষণের দ্বারা বচনের সেবা করে থাকো ঠিক তেমনভাবেই মনের দ্বারাও সেবা করো l এই মানসিক সেবার অভ্যাস বাড়াও l বচনের দ্বারা সেবা তো সাত দিনের কোর্স করানোর মাধ্যমেই হয়ে যায় l তোমাদের কাজ হলো বায়ুমন্ডলকে শক্তিশালী বানানো l তোমরা তোমাদের নিজের স্থান ,শহর , ভারত তথা সম্পূর্ণ বিশ্বকে শক্তিশালী বানাও l নিজেকে চেক করো যে এই মানসিক সেবায় কতখানি সাফল্য পাচ্ছো ? যদি এই মানসিক সেবায় সাফল্য আসে তাহলেই সর্বদা নিজে এবং সেবাকেন্দ্র নির্বিঘ্ন আর চড়তি কলায় আসতে থাকবে l
➡ তীব্র পুরুষার্থীর বিশেষত্বই হলো সদা প্রস্তুত এবং অলরাউন্ডার l মনের দ্বারা সেবার সুযোগ যদি পাও বা বচন আর কর্মের দ্বারা সেবার সুযোগও যদি পাও সবসময় প্রতি বিষয়ে এক নম্বর হতে হবে l এমন নয় যে বচনে এক নম্বর হলে ,কর্মে দু নম্বর আর মনের দ্বারা সেবায় তিন নম্বর হলে l যেমন প্রিয় ভাষণের দ্বারা বচনের সেবা করে থাকো ঠিক তেমনভাবেই মনের দ্বারাও সেবা করো l এই মানসিক সেবার অভ্যাস বাড়াও l বচনের দ্বারা সেবা তো সাত দিনের কোর্স করানোর মাধ্যমেই হয়ে যায় l তোমাদের কাজ হলো বায়ুমন্ডলকে শক্তিশালী বানানো l তোমরা তোমাদের নিজের স্থান ,শহর , ভারত তথা সম্পূর্ণ বিশ্বকে শক্তিশালী বানাও l নিজেকে চেক করো যে এই মানসিক সেবায় কতখানি সাফল্য পাচ্ছো ? যদি এই মানসিক সেবায় সাফল্য আসে তাহলেই সর্বদা নিজে এবং সেবাকেন্দ্র নির্বিঘ্ন আর চড়তি কলায় আসতে থাকবে l
আজকের মুরলীতে (৩০/১২/১৬) ভগবান বলছেন --
মনুষ্য জন্ম হল অমূল্য। অনেকে ব্রত পালন করে । তাদের বলতে হবে যে কেন তোমরা সময় নষ্ট করছো, এর থেকে ভালো উচ্চ থেকে উচ্চ বাবাকে স্মরণ করো । এটা তো যেন তোমরা জীবাঘাত করছো । আত্ম-ঘাত বলা যাবে না কেননা আত্মার মৃত্যু কখনো হয় না । বলা হয় আত্মহত্যা(জীবঘাত) মহাপাপ । এই সময় নিজের শরীরকে কষ্ট দেওয়া মানে -—মহাপাপ করা । কেন এই অমূল্য শরীরকে হত্যা করতে চাও । এর থেকে তো ভালো "মনমনাভব" থাকো, বাবাকেই স্মরণ করো তো জীবন মুক্তি প্রাপ্ত করবে অর্থাৎ স্বর্গ লাভ হবে।
মনুষ্য জন্ম হল অমূল্য। অনেকে ব্রত পালন করে । তাদের বলতে হবে যে কেন তোমরা সময় নষ্ট করছো, এর থেকে ভালো উচ্চ থেকে উচ্চ বাবাকে স্মরণ করো । এটা তো যেন তোমরা জীবাঘাত করছো । আত্ম-ঘাত বলা যাবে না কেননা আত্মার মৃত্যু কখনো হয় না । বলা হয় আত্মহত্যা(জীবঘাত) মহাপাপ । এই সময় নিজের শরীরকে কষ্ট দেওয়া মানে -—মহাপাপ করা । কেন এই অমূল্য শরীরকে হত্যা করতে চাও । এর থেকে তো ভালো "মনমনাভব" থাকো, বাবাকেই স্মরণ করো তো জীবন মুক্তি প্রাপ্ত করবে অর্থাৎ স্বর্গ লাভ হবে।
♦ জ্ঞানের ১৬ টি পয়েন্টস ♦ নিজের কাছে লিখে রাখ -
🌟1.) চিন্তা কোরো না আমি বসে আছি ।
🌟2.) প্রতিটি মুহূর্তকে শেষ মুহূর্ত মনে কর ।
🌟3.) যেমন কর্ম আমি করব আমাকে দেখে সবাই করবে ।
🌟4.) সাহস বাচ্চাদের সাহায্য বাবার ।
🌟5.) ড্রামার প্রতিটি সিন কল্যাণকারী ( যা হয়েছে সেটাও ভালো , যা হচ্ছে সেটা আরও ভালো আর যা হবে সেটা ভালোর থেকেও ভালো ।
🌟6.) এখন ঘরে যেতে হবে ।
🌟7.) আমাদের হাত ভরন্ত অবস্থায় যেতে হবে ।
🌟8.) আমার তো একমাত্র শিব বাবা দ্বিতীয় কেউ নয় ।
⭐9.) আমি জিরো থেকে হিরোর পার্টধারী ।
🌟10.) বিঘ্নের কাজ হচ্ছে আসা আর আমার কাজ হচ্ছে বিঘ্নবিনাশক রূপে তাদের উপর বিজয় প্রাপ্ত করা ।
🌟11.) সাথে থাকব সাথে চলব আর ব্রহ্মা বাবার সাথে রাজত্ব করব ।
🌟12.) আমি হলাম মাষ্টার সর্বশক্তিমান, সর্বশক্তিমান শিব বাবার কল্যাণকারী হাত সর্বদা আমার মাথার উপর আছে ।
🌟13.) আমরা এই পুরানো দুনিয়ায় জীবিত অবস্থায় মৃত , আমাদের এই দুনিয়া থেকে লঙ্গর উঠে গেছে ।
🌟14.) তোমার সঙ্গেই বসব , তোমার সঙ্গে খেলব , তোমার সঙ্গে খাব ।
🌟15.) সহন করলে শাহেনশাহ হবে ।
🌟16.) পরিস্থিতি তো আসবে আবার চলেও যাবে , কিন্তু খুশী যেন কায়েম থাকে ।
🌟1.) চিন্তা কোরো না আমি বসে আছি ।
🌟2.) প্রতিটি মুহূর্তকে শেষ মুহূর্ত মনে কর ।
🌟3.) যেমন কর্ম আমি করব আমাকে দেখে সবাই করবে ।
🌟4.) সাহস বাচ্চাদের সাহায্য বাবার ।
🌟5.) ড্রামার প্রতিটি সিন কল্যাণকারী ( যা হয়েছে সেটাও ভালো , যা হচ্ছে সেটা আরও ভালো আর যা হবে সেটা ভালোর থেকেও ভালো ।
🌟6.) এখন ঘরে যেতে হবে ।
🌟7.) আমাদের হাত ভরন্ত অবস্থায় যেতে হবে ।
🌟8.) আমার তো একমাত্র শিব বাবা দ্বিতীয় কেউ নয় ।
⭐9.) আমি জিরো থেকে হিরোর পার্টধারী ।
🌟10.) বিঘ্নের কাজ হচ্ছে আসা আর আমার কাজ হচ্ছে বিঘ্নবিনাশক রূপে তাদের উপর বিজয় প্রাপ্ত করা ।
🌟11.) সাথে থাকব সাথে চলব আর ব্রহ্মা বাবার সাথে রাজত্ব করব ।
🌟12.) আমি হলাম মাষ্টার সর্বশক্তিমান, সর্বশক্তিমান শিব বাবার কল্যাণকারী হাত সর্বদা আমার মাথার উপর আছে ।
🌟13.) আমরা এই পুরানো দুনিয়ায় জীবিত অবস্থায় মৃত , আমাদের এই দুনিয়া থেকে লঙ্গর উঠে গেছে ।
🌟14.) তোমার সঙ্গেই বসব , তোমার সঙ্গে খেলব , তোমার সঙ্গে খাব ।
🌟15.) সহন করলে শাহেনশাহ হবে ।
🌟16.) পরিস্থিতি তো আসবে আবার চলেও যাবে , কিন্তু খুশী যেন কায়েম থাকে ।
*😌CHECK AND CHANGE😊*
*(30/12/16)*
Aaj ham vishesh 2 baaton par attention denge. ✨
🔸 1. _जो बच्चे समय के महत्व की वैल्यू को स्मृति में रह एक परमपिता की याद में अपना एक एक सेकंड सफल करते हैं वही परमात्म दुआओं के अधिकारी बन जाते हैं |_
★ *इस स्मृति में अपना एक-एक पल परमात्म याद में सफल किया ❓*
🔸2. _"निश्चय के फाउन्डेशन को हिलाओ नहीं। मैं बाबा का, बाबा मेरा-इस आधार से फाउण्डेशन को पक्का करो तो समस्या मुक्त बन जायेंगे।"_
*निश्चय रूपी फाउंडेशन पर अटल रहने के एक बाबा के साथ सर्व संबंधों के सुख की अनुभूति की ❓*
*HAVE A BEAUTIFUL FRIDAY🌷*
*OM SHANTI🌟😊*
*(30/12/16)*
Aaj ham vishesh 2 baaton par attention denge. ✨
🔸 1. _जो बच्चे समय के महत्व की वैल्यू को स्मृति में रह एक परमपिता की याद में अपना एक एक सेकंड सफल करते हैं वही परमात्म दुआओं के अधिकारी बन जाते हैं |_
★ *इस स्मृति में अपना एक-एक पल परमात्म याद में सफल किया ❓*
🔸2. _"निश्चय के फाउन्डेशन को हिलाओ नहीं। मैं बाबा का, बाबा मेरा-इस आधार से फाउण्डेशन को पक्का करो तो समस्या मुक्त बन जायेंगे।"_
*निश्चय रूपी फाउंडेशन पर अटल रहने के एक बाबा के साथ सर्व संबंधों के सुख की अनुभूति की ❓*
*HAVE A BEAUTIFUL FRIDAY🌷*
*OM SHANTI🌟😊*