homework.pdf | |
File Size: | 249 kb |
File Type: |
HOME WORK FOR THIS WEEK
১১ ডিসেম্বরে অব্যক্ত মুরলী থেকে সাপ্তাহিক হোমওয়ার্ক
রবিবার
স্বমান :- আমি নাম্বার ওয়ান ভাগ্যবান
নাম্বার ওয়ান ভাগ্য অর্থাত্ যেখানে সর্ব প্রাপ্তি হয়। তা সর্ব গুণেও হতে পারে , আবার জ্ঞান এর , বা সর্ব শক্তিতে .... সে সদা সর্ব প্রপ্তিতে সম্পন্ন থাকে । কোন অপ্রাপ্ত বস্তুই তার জীবনে থাকে না।
সোমবার
স্বমান :- আমি শ্রেষ্ঠ সংকল্পধারী আত্মা
সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সেবা হল সংকল্প শক্তি দ্বারা সেবা করা । শ্রেষ্ঠ সংকল্প শক্তি সাহায্যে আত্মার সমস্যারও সমাধান করা যায় ..... আত্মাদের ব্যর্থ ও দুর্বল সংকল্প পরিবর্তন করা সম্ভব |
মঙ্গলবার
স্বমান :- আমি রূহাণী পান্ডা
রূহাণী পান্ডা অর্থাত্ সর্বদা সকলের মুক্তি এবং জীবন মুক্তির পথে নিয়ে যাওয়া জন্য তৈরী ...... যেটা বাবার কাজ সেটাই রূহাণী পান্ডার কাজ । যে কোনো পরিস্থিতি আসুক সে তার কাজ বন্ধ করে না
বুধবার
স্বমান :- আমি একজন সাক্ষী দ্রষ্টা
যে সাক্ষী হবে সে সুন্দর ও ভালো হবে । সাক্ষী অর্থাত্ যে সকল কাজ করার সাথে কল্যাণকারী বৃত্তিতে থাকে । যদি পথে কোনো মায়ার বিঘ্ন আসে তার থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যায় ।
বৃহস্পতিবার
স্বমান :- আমি কর্মযোগী আত্মা
লাস্ট থেকে ফার্স্ট হওয়ার সহজ সাধন হল নিরন্তর স্মরণ করা ...... সদা কর্মযোগী । কর্মও করো স্মরণও করো..... যে সদা কর্মযোগীর আসনে থাকে সে সহজে কর্মাতিত হতে পারে ।
শুক্রবার
স্বমান :- আমি বিশ্ব কল্যাণকারী
আমি বিশ্ব কল্যাণকারী, আমাকে বিশ্বর কল্যাণ করতে হবে । এই বৃত্তি দ্বারা সারা বিশ্বের কল্যাণ করা যায় । সেটি বাণী দ্বারা অথবা বৃত্তি দ্বারা করা সম্ভব ...... সদা কল্যাণকারী স্মৃতিতে থাকো ।
শনিবার
স্বমান :- আমি স্মৃতি স্বরূপ নষ্টমোহা
নষ্টমোহা হওয়ার জন্যে কেবল নিজের স্মৃতির স্বরূপকে পরিবর্তন করতে হবে । মোহ তখনই হয় যখন স্মৃতিতে থাকে যে আমি গৃহস্থী .... এখন এই কাজের ভার আপনার দ্বারা পূর্ণ হয়ে যাবে।
১১ ডিসেম্বরে অব্যক্ত মুরলী থেকে সাপ্তাহিক হোমওয়ার্ক
রবিবার
স্বমান :- আমি নাম্বার ওয়ান ভাগ্যবান
নাম্বার ওয়ান ভাগ্য অর্থাত্ যেখানে সর্ব প্রাপ্তি হয়। তা সর্ব গুণেও হতে পারে , আবার জ্ঞান এর , বা সর্ব শক্তিতে .... সে সদা সর্ব প্রপ্তিতে সম্পন্ন থাকে । কোন অপ্রাপ্ত বস্তুই তার জীবনে থাকে না।
সোমবার
স্বমান :- আমি শ্রেষ্ঠ সংকল্পধারী আত্মা
সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ সেবা হল সংকল্প শক্তি দ্বারা সেবা করা । শ্রেষ্ঠ সংকল্প শক্তি সাহায্যে আত্মার সমস্যারও সমাধান করা যায় ..... আত্মাদের ব্যর্থ ও দুর্বল সংকল্প পরিবর্তন করা সম্ভব |
মঙ্গলবার
স্বমান :- আমি রূহাণী পান্ডা
রূহাণী পান্ডা অর্থাত্ সর্বদা সকলের মুক্তি এবং জীবন মুক্তির পথে নিয়ে যাওয়া জন্য তৈরী ...... যেটা বাবার কাজ সেটাই রূহাণী পান্ডার কাজ । যে কোনো পরিস্থিতি আসুক সে তার কাজ বন্ধ করে না
বুধবার
স্বমান :- আমি একজন সাক্ষী দ্রষ্টা
যে সাক্ষী হবে সে সুন্দর ও ভালো হবে । সাক্ষী অর্থাত্ যে সকল কাজ করার সাথে কল্যাণকারী বৃত্তিতে থাকে । যদি পথে কোনো মায়ার বিঘ্ন আসে তার থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যায় ।
বৃহস্পতিবার
স্বমান :- আমি কর্মযোগী আত্মা
লাস্ট থেকে ফার্স্ট হওয়ার সহজ সাধন হল নিরন্তর স্মরণ করা ...... সদা কর্মযোগী । কর্মও করো স্মরণও করো..... যে সদা কর্মযোগীর আসনে থাকে সে সহজে কর্মাতিত হতে পারে ।
শুক্রবার
স্বমান :- আমি বিশ্ব কল্যাণকারী
আমি বিশ্ব কল্যাণকারী, আমাকে বিশ্বর কল্যাণ করতে হবে । এই বৃত্তি দ্বারা সারা বিশ্বের কল্যাণ করা যায় । সেটি বাণী দ্বারা অথবা বৃত্তি দ্বারা করা সম্ভব ...... সদা কল্যাণকারী স্মৃতিতে থাকো ।
শনিবার
স্বমান :- আমি স্মৃতি স্বরূপ নষ্টমোহা
নষ্টমোহা হওয়ার জন্যে কেবল নিজের স্মৃতির স্বরূপকে পরিবর্তন করতে হবে । মোহ তখনই হয় যখন স্মৃতিতে থাকে যে আমি গৃহস্থী .... এখন এই কাজের ভার আপনার দ্বারা পূর্ণ হয়ে যাবে।
☆ নম্বর ওয়ান ভাগ্যবানের বিশেষত্ব :-
প্রথম নম্বরের ভাগ্য যেখানে সর্ব প্রাপ্তির স্বরূপ থাকে । সেটা সর্বগুণেও হতে পারে অথবা জ্ঞানের ভান্ডারে বা সর্ব শক্তিতে । সর্বদা প্রাপ্তির দোলায় দুলতে থাকে । এখন থেকে অপ্রাপ্ত কোনো কিছুই থাকে না এমন ভাগ্যবানের জীবনে । প্রতি সেকেন্ড, প্রতি শ্বাস , প্রতিটি সংকল্প অসংখ্য সম্পত্তি প্রাপ্ত করে । এমন আত্মার জীবনের প্রতি পদে ভাল ফলের অনুভুতি হয় । চারদিকে অনেক রকমের ধন সম্পত্তি দেখা দিতে থাকে । প্রতিটি আত্মা নিজের অতি স্নেহী অনাদি সম্বন্ধে স্বরূপে নিজের মনে হয় । প্রতিটি আত্মা একই বাবার সন্তান হওয়ার ফলে ভাই - ভাই মনে হয় । প্রতিটি আত্মার প্রতি শুভভাবনা , শুভকামনা ইমার্জ রূপে থাকে যে এই সকল আত্মা যেন সর্বদা সুখী ও শান্ত হয়ে থাকে । এমন ভাগ্যবান আত্মার সব সংকল্প ও কর্মকে ত্রিকালদর্শীর অবস্থায় দেখে
☆ সংকল্প শক্তির মহত্ব :-
সংকল্পের শক্তির দ্বারা অনেক আত্মার সমস্যার সমাধান করা সম্ভব । নিজের স্রেষ্ঠ সংকল্পের সাহায্যে তাদের ব্যর্থ এবং দুর্বল সংকল্প গুলো পরিবর্তন করা সম্ভব । এই বিশেষ সেবা সময় অনুসারে বাড়তে থাকবে । সমস্যা এমন আসবে যার ফলে স্থূল সাধন সমাপ্ত হয়ে যাবে । তখন কি করা হবে ? এতটাই নিজের সংকল্পকে পাওয়ারফুল করতে হবে যাতে তার প্রভাব অনেক দূর পর্যন্ত পৌছাতে পারে । যত পাওয়ার বেশি হবে তার পৌছানোর ক্ষমতা বেশি হবে । তাহলে সংকল্পের মধ্যে এতে শক্তি এসে যাবে যাতে আপনি এখানে সংকল্প করবেন আর ওখানে ফল পাবে। যেমন বাবা ভক্তির ফল দেন তেমনি আপনি স্রেষ্ঠ আত্মা পরিবারে সহযোগের ফল দেবেন আর সেই ফল থেকে ভিন্ন -ভিন্ন অনুভব পাবেন । সর্বদা নিজের স্রেষ্ঠ ভাগ্যকে স্মৃতিতে রেখে সমর্থ হয়ে থেকো । বাপদাদার একটা স্লোগান মনে রাখবে *"সর্বদা খুশি থাকবে ও সকলকে সর্বদা খুশি রাখবে*"
☆ লাষ্ট থেকে ফাস্ট যাওয়ার সহজ বিধি :-
যে সাক্ষী হবে সে কখনো কোনো পার্টে চলায়মান হবে না । সব কিছুর থেকে আলাদাও হবে আবার প্রিয়ও হবে । সাক্ষী অর্থাত্ সর্বদা সকল কাজের মধ্যে কল্যাণ-এর বৃত্তিতে থাকে । যা কিছু হচ্ছে তাতে কল্যাণ নিহিত থাকে । যদি কখনো মায়ার বিঘ্ন আসে তখন তার থেকে লাভ বের করে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যায় , থামবে না। এমন হয়েছ ? সিটে বসে খেলা দেখছ। সাক্ষীভাব হচ্ছে সিট, এই সিটে বসে ড্রামা দেখার মজাই আলাদা । সর্বদা নিজেকে সাক্ষীর সিটে বিরাজমান রাখ, তারপরে বাহ ড্রামা বাহ এই গান গাইতে থাকবে । লক্ষ্যে এসেও ফাস্টে যাওয়ার সহজ উপায় হচ্ছে - নিরন্তর স্মরণ রাখা । স্মরণ করার মধ্যে অন্তর আসা উচিত নয় । সদা কর্মযোগী। কর্ম কর আর সদা স্মরণে থাক । যে সর্বদা কর্মযোগীর স্টেজে থাকে সে সহজেই কর্মাতীত হতে পারে। যখন খুশি কর্মের মধ্যে আসবে যখন খুশি নিজেকে আলাদা করে নেবে, প্রতি সেকেন্ড আরোহী কলা। অ্যাটেনশনকে আন্ডারলাইন করলে সর্বদা উন্নতি করার কলা-ই হতে থাকবে । "
প্রথম নম্বরের ভাগ্য যেখানে সর্ব প্রাপ্তির স্বরূপ থাকে । সেটা সর্বগুণেও হতে পারে অথবা জ্ঞানের ভান্ডারে বা সর্ব শক্তিতে । সর্বদা প্রাপ্তির দোলায় দুলতে থাকে । এখন থেকে অপ্রাপ্ত কোনো কিছুই থাকে না এমন ভাগ্যবানের জীবনে । প্রতি সেকেন্ড, প্রতি শ্বাস , প্রতিটি সংকল্প অসংখ্য সম্পত্তি প্রাপ্ত করে । এমন আত্মার জীবনের প্রতি পদে ভাল ফলের অনুভুতি হয় । চারদিকে অনেক রকমের ধন সম্পত্তি দেখা দিতে থাকে । প্রতিটি আত্মা নিজের অতি স্নেহী অনাদি সম্বন্ধে স্বরূপে নিজের মনে হয় । প্রতিটি আত্মা একই বাবার সন্তান হওয়ার ফলে ভাই - ভাই মনে হয় । প্রতিটি আত্মার প্রতি শুভভাবনা , শুভকামনা ইমার্জ রূপে থাকে যে এই সকল আত্মা যেন সর্বদা সুখী ও শান্ত হয়ে থাকে । এমন ভাগ্যবান আত্মার সব সংকল্প ও কর্মকে ত্রিকালদর্শীর অবস্থায় দেখে
☆ সংকল্প শক্তির মহত্ব :-
সংকল্পের শক্তির দ্বারা অনেক আত্মার সমস্যার সমাধান করা সম্ভব । নিজের স্রেষ্ঠ সংকল্পের সাহায্যে তাদের ব্যর্থ এবং দুর্বল সংকল্প গুলো পরিবর্তন করা সম্ভব । এই বিশেষ সেবা সময় অনুসারে বাড়তে থাকবে । সমস্যা এমন আসবে যার ফলে স্থূল সাধন সমাপ্ত হয়ে যাবে । তখন কি করা হবে ? এতটাই নিজের সংকল্পকে পাওয়ারফুল করতে হবে যাতে তার প্রভাব অনেক দূর পর্যন্ত পৌছাতে পারে । যত পাওয়ার বেশি হবে তার পৌছানোর ক্ষমতা বেশি হবে । তাহলে সংকল্পের মধ্যে এতে শক্তি এসে যাবে যাতে আপনি এখানে সংকল্প করবেন আর ওখানে ফল পাবে। যেমন বাবা ভক্তির ফল দেন তেমনি আপনি স্রেষ্ঠ আত্মা পরিবারে সহযোগের ফল দেবেন আর সেই ফল থেকে ভিন্ন -ভিন্ন অনুভব পাবেন । সর্বদা নিজের স্রেষ্ঠ ভাগ্যকে স্মৃতিতে রেখে সমর্থ হয়ে থেকো । বাপদাদার একটা স্লোগান মনে রাখবে *"সর্বদা খুশি থাকবে ও সকলকে সর্বদা খুশি রাখবে*"
☆ লাষ্ট থেকে ফাস্ট যাওয়ার সহজ বিধি :-
যে সাক্ষী হবে সে কখনো কোনো পার্টে চলায়মান হবে না । সব কিছুর থেকে আলাদাও হবে আবার প্রিয়ও হবে । সাক্ষী অর্থাত্ সর্বদা সকল কাজের মধ্যে কল্যাণ-এর বৃত্তিতে থাকে । যা কিছু হচ্ছে তাতে কল্যাণ নিহিত থাকে । যদি কখনো মায়ার বিঘ্ন আসে তখন তার থেকে লাভ বের করে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যায় , থামবে না। এমন হয়েছ ? সিটে বসে খেলা দেখছ। সাক্ষীভাব হচ্ছে সিট, এই সিটে বসে ড্রামা দেখার মজাই আলাদা । সর্বদা নিজেকে সাক্ষীর সিটে বিরাজমান রাখ, তারপরে বাহ ড্রামা বাহ এই গান গাইতে থাকবে । লক্ষ্যে এসেও ফাস্টে যাওয়ার সহজ উপায় হচ্ছে - নিরন্তর স্মরণ রাখা । স্মরণ করার মধ্যে অন্তর আসা উচিত নয় । সদা কর্মযোগী। কর্ম কর আর সদা স্মরণে থাক । যে সর্বদা কর্মযোগীর স্টেজে থাকে সে সহজেই কর্মাতীত হতে পারে। যখন খুশি কর্মের মধ্যে আসবে যখন খুশি নিজেকে আলাদা করে নেবে, প্রতি সেকেন্ড আরোহী কলা। অ্যাটেনশনকে আন্ডারলাইন করলে সর্বদা উন্নতি করার কলা-ই হতে থাকবে । "