WITHOUT TRUE KNOWLEDGE OUR LIFE IS LIKE AN ANIMAL
মানুষ হয়ে যদি ড্রামা কে অর্থাত বিশ্ব নাটককে না জানতে পারি আর এর আদি, মধ্য, অন্তকে না জানতে পারি, তাহলে মানুষ আর পশুর মধ্যে কি পার্থক্য ?
মানুষকে সব ধরনের পুরুষার্থ করতে হবে এই নাটককে জানার জন্যও সচেষ্ট হতে হবে l
এই নাটকে নিজের ভূমিকাকে বুঝে নিয়ে তা সঠিকভাবে পালন করতে হবে l
এই বিশ্ব নাটক আত্মা আর পরমাত্মার মতই অনাদি আর অবিনাশী ।
প্রত্যেক 5000 বছর পর এই ড্রামা (বিশ্ব নাটক) রিপিট হয়ে থাকে - হুবহু । এক্সজেক্টলী । এই নাটকের সময়কাল 5000 বছরই হয়ে থাকে ।
এর থেকে এই প্রমাণিত হল যে পরবর্তী কল্পেও (ড্রামা - বিশ্ব নাটক ) আবার সকল মানুষের আজকের মতোই জন্ম আর পরিস্থিতি প্রাপ্ত হবে। অর্থাত্ এখন যদি কেউ পুরুষ হয়ে থাকে তবে তিনিআবার পুরুষ হয়েই জন্মাবেন - যদি ডাক্তার হও তো আবার ডাক্তারই হবে । যারা এখনকার মা - বাবা - বন্ধু হয়ে জন্মেছে তারাই আবার মা - বাবা - বন্ধু হয়েই আসবে ।
এটাই হল বিশ্ব নাটক । এই নাটককে আরও গভীর ভাবে জানতে আর বুঝতে হবে ।
HISTORY AND GEOGRAPHY 🌍
REPEAT IDENTICALLY AS IT IS
Om Shanti
মানুষ হয়ে যদি ড্রামা কে অর্থাত বিশ্ব নাটককে না জানতে পারি আর এর আদি, মধ্য, অন্তকে না জানতে পারি, তাহলে মানুষ আর পশুর মধ্যে কি পার্থক্য ?
মানুষকে সব ধরনের পুরুষার্থ করতে হবে এই নাটককে জানার জন্যও সচেষ্ট হতে হবে l
এই নাটকে নিজের ভূমিকাকে বুঝে নিয়ে তা সঠিকভাবে পালন করতে হবে l
এই বিশ্ব নাটক আত্মা আর পরমাত্মার মতই অনাদি আর অবিনাশী ।
প্রত্যেক 5000 বছর পর এই ড্রামা (বিশ্ব নাটক) রিপিট হয়ে থাকে - হুবহু । এক্সজেক্টলী । এই নাটকের সময়কাল 5000 বছরই হয়ে থাকে ।
এর থেকে এই প্রমাণিত হল যে পরবর্তী কল্পেও (ড্রামা - বিশ্ব নাটক ) আবার সকল মানুষের আজকের মতোই জন্ম আর পরিস্থিতি প্রাপ্ত হবে। অর্থাত্ এখন যদি কেউ পুরুষ হয়ে থাকে তবে তিনিআবার পুরুষ হয়েই জন্মাবেন - যদি ডাক্তার হও তো আবার ডাক্তারই হবে । যারা এখনকার মা - বাবা - বন্ধু হয়ে জন্মেছে তারাই আবার মা - বাবা - বন্ধু হয়েই আসবে ।
এটাই হল বিশ্ব নাটক । এই নাটককে আরও গভীর ভাবে জানতে আর বুঝতে হবে ।
HISTORY AND GEOGRAPHY 🌍
REPEAT IDENTICALLY AS IT IS
Om Shanti
30 November 2016
ওম্ শান্তি , মধুবনের শুভেচ্ছা
🌟💧আজকের প্রেরণা 🌟💧
✨ আমরা যা পাই , তাতে আমাদের জীবন নির্বাহিত হয় ,আর যা আমরা এই পৃথিবীকে দিতে পারি , তা দিয়ে আমাদের জীবন গঠন হয় l
✨✨ আজ থেকে আমরা যেন সর্বদা দাতার ভূমিকা পালন করতে পারি .........
🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟
ওম্ শান্তি , মধুবনের শুভেচ্ছা
🌟💧আজকের প্রেরণা 🌟💧
✨ আমরা যা পাই , তাতে আমাদের জীবন নির্বাহিত হয় ,আর যা আমরা এই পৃথিবীকে দিতে পারি , তা দিয়ে আমাদের জীবন গঠন হয় l
✨✨ আজ থেকে আমরা যেন সর্বদা দাতার ভূমিকা পালন করতে পারি .........
🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟
☀ লৌকিক দুনিয়া থেকে মুক্ত হয়ে একমাত্র বাবাকে সাহারা বানিয়ে নিলে পার হয়ে যাবে ,,,,,,, কেন আর কিভাবে ?
🌟 বাবার প্রথম শ্রীমত হলো শরীরে থেকেও শরীরের সব সম্বন্ধকে ভুলে একমাত্র আমার স্মরণ নাও। কারণ লৌকিক সম্বন্ধে দেহ আর দেহভানের সুষ্ম মায়াজাল কখনোই জীবনরূপী নৌকা কে পারে নিয়ে যেতে পারে না । এইজন্য যতটা লৌকিক দুনিয়া থেকে মুক্ত হয়ে এক বাবার সাথে যুক্ত হতে পারবো , ততোই বাবা স্বয়ং কান্ডারী হয়ে আমাদের জীবন রূপী নৌকা কে পারে নিয়ে যাবেন ।
🌟 শরীর থেকে পৃথক হয়ে স্ব-স্থিতিতে থাকাই হলো লৌকিক দুনিয়া থেকে পৃথক হওয়া । নিজেকে দেহ ভাবা অর্থাত দেহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাওয়া আর নিজেকে আত্মা নিশ্চিত করা অর্থাত সর্ব বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া । কেননা যখনি নিজেকে আত্মা ভাববো তখন আত্মার পরমাত্মা ছাড়া আর কেউ নেই ।এইজন্য যতই স্ব-স্থিতিতে থেকে পরমাত্মার প্রেমের লগনে মগ্ন থাকবে ততই লৌকিক দুনিয়া থেকে দূর হতে সক্ষম হবে আর বাবা সাহায্যকারী হয়ে পারে নিয়ে যাবেন ।
🌟 যতটা সম্ভব আওয়াজ থেকে দূরে একান্তে বসে, নিরাকারী স্থিতিতে স্থির থাকার অভ্যাস করবে ততই "মনমনাভব" (মন আমাতে লাগাও )র স্মৃতি এই লৌকিক দুনিয়া থেকে দূরে রাখতে সাহায্যকারী হবে । কেননা যখনই বাবা কে সাহারা বানাবে তখনই এই লৌকিক দুনিয়া থেকে ধীরে ধীরে দূর হতে থাকবে ।জীবনের সব সমস্যা সমাপ্ত হতে থাকবে আর বাবা সাথী হয়ে এই জীবন রূপী নৌকাকে পারে নিয়ে যাবেন।
🌟 একথা সবাই স্বীকার করে যে এই দুনিয়াতে মানুষ একাই এসেছে আর তাকে একাই ফিরতে হবে । যত এই কথা স্মৃতিতে ধারণ করতে পারবে ততই দেহ সম্বন্ধীয় সব ধরনের আকর্ষন ধীরে ধীরে সমাপ্ত হয়ে যাবে আর লৌকিক সম্বন্ধ থেকে বেরিয়ে একমাত্র পরমাত্মার প্রতি মনোনিবেশ করতে সক্ষম হবে । পরমাত্মার জ্ঞান কে যখনই ঢাল বানিয়ে নিজের মধ্যে রাখতে সমর্থ হবে তখনই সব লৌকিকতা দূর হবে আর কেবলমাত্র পরমাত্মা বাবাই সাহারা স্বরূপ হয়ে থাকবেন ।
☆ যতই বাবার সঙ্গে সব ধরনের সম্বন্ধ স্থাপন করতে পারবে ততই দেহ আর দেহভানের দুনিয়া থেকে ডিটার্চ (মুক্ত) হতে পারবে । বাবার সাথে অ্যাটাচ্ (যুক্ত) হওয়া মানে দুনিয়া থেকে এ - টু - জেড ডিটার্চ (মুক্ত) হওয়া । কোনো কিছুতেই ভাবনা আর চিন্তার কিছু থাকবে না । সব কিছু বাবাকে সমর্পণ । যখন এই স্থিতিতে নিরন্তর স্থিত থাকতে সমর্থ হবে তখন উড়ন্ত পাখির মত হয়ে উড়তে পারবে ।কেবল কর্ম করার জন্য যখন দেহ আর দেহ সম্বন্ধের মধ্যে আসবে তখন লৌকিক দুনিয়া থেকে দূরে থেকে কর্ম করতে সক্ষম হবে আর একমাত্র বাবার ভরসায় জীবন রূপী নৌকা সহজেই পার হয়ে যাবে ।
☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀ ওম্ শান্তি ll
🌟 বাবার প্রথম শ্রীমত হলো শরীরে থেকেও শরীরের সব সম্বন্ধকে ভুলে একমাত্র আমার স্মরণ নাও। কারণ লৌকিক সম্বন্ধে দেহ আর দেহভানের সুষ্ম মায়াজাল কখনোই জীবনরূপী নৌকা কে পারে নিয়ে যেতে পারে না । এইজন্য যতটা লৌকিক দুনিয়া থেকে মুক্ত হয়ে এক বাবার সাথে যুক্ত হতে পারবো , ততোই বাবা স্বয়ং কান্ডারী হয়ে আমাদের জীবন রূপী নৌকা কে পারে নিয়ে যাবেন ।
🌟 শরীর থেকে পৃথক হয়ে স্ব-স্থিতিতে থাকাই হলো লৌকিক দুনিয়া থেকে পৃথক হওয়া । নিজেকে দেহ ভাবা অর্থাত দেহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যাওয়া আর নিজেকে আত্মা নিশ্চিত করা অর্থাত সর্ব বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে যাওয়া । কেননা যখনি নিজেকে আত্মা ভাববো তখন আত্মার পরমাত্মা ছাড়া আর কেউ নেই ।এইজন্য যতই স্ব-স্থিতিতে থেকে পরমাত্মার প্রেমের লগনে মগ্ন থাকবে ততই লৌকিক দুনিয়া থেকে দূর হতে সক্ষম হবে আর বাবা সাহায্যকারী হয়ে পারে নিয়ে যাবেন ।
🌟 যতটা সম্ভব আওয়াজ থেকে দূরে একান্তে বসে, নিরাকারী স্থিতিতে স্থির থাকার অভ্যাস করবে ততই "মনমনাভব" (মন আমাতে লাগাও )র স্মৃতি এই লৌকিক দুনিয়া থেকে দূরে রাখতে সাহায্যকারী হবে । কেননা যখনই বাবা কে সাহারা বানাবে তখনই এই লৌকিক দুনিয়া থেকে ধীরে ধীরে দূর হতে থাকবে ।জীবনের সব সমস্যা সমাপ্ত হতে থাকবে আর বাবা সাথী হয়ে এই জীবন রূপী নৌকাকে পারে নিয়ে যাবেন।
🌟 একথা সবাই স্বীকার করে যে এই দুনিয়াতে মানুষ একাই এসেছে আর তাকে একাই ফিরতে হবে । যত এই কথা স্মৃতিতে ধারণ করতে পারবে ততই দেহ সম্বন্ধীয় সব ধরনের আকর্ষন ধীরে ধীরে সমাপ্ত হয়ে যাবে আর লৌকিক সম্বন্ধ থেকে বেরিয়ে একমাত্র পরমাত্মার প্রতি মনোনিবেশ করতে সক্ষম হবে । পরমাত্মার জ্ঞান কে যখনই ঢাল বানিয়ে নিজের মধ্যে রাখতে সমর্থ হবে তখনই সব লৌকিকতা দূর হবে আর কেবলমাত্র পরমাত্মা বাবাই সাহারা স্বরূপ হয়ে থাকবেন ।
☆ যতই বাবার সঙ্গে সব ধরনের সম্বন্ধ স্থাপন করতে পারবে ততই দেহ আর দেহভানের দুনিয়া থেকে ডিটার্চ (মুক্ত) হতে পারবে । বাবার সাথে অ্যাটাচ্ (যুক্ত) হওয়া মানে দুনিয়া থেকে এ - টু - জেড ডিটার্চ (মুক্ত) হওয়া । কোনো কিছুতেই ভাবনা আর চিন্তার কিছু থাকবে না । সব কিছু বাবাকে সমর্পণ । যখন এই স্থিতিতে নিরন্তর স্থিত থাকতে সমর্থ হবে তখন উড়ন্ত পাখির মত হয়ে উড়তে পারবে ।কেবল কর্ম করার জন্য যখন দেহ আর দেহ সম্বন্ধের মধ্যে আসবে তখন লৌকিক দুনিয়া থেকে দূরে থেকে কর্ম করতে সক্ষম হবে আর একমাত্র বাবার ভরসায় জীবন রূপী নৌকা সহজেই পার হয়ে যাবে ।
☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀☀ ওম্ শান্তি ll
▶▶ প্রশ্ন :-পরমাত্মার মধ্যে কি দেহভান আছে ? যদি না থাকে , তো কোনো আত্মাই কি দেহভান ব্যতীত এই বিশ্ব নাটকে অভিনয়ে সক্ষম, তাহলে পরমাত্মা কি ভাবে তাঁর অভিনয় করে থাকেন ? ✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨✨
স্পার্ক উইং এর দ্বারা বিভিন্ন সাকার আর অব্যক্ত মুরলী অধ্যায়ন করার পর , বিভিন্ন ধরনের রিসার্চ করার পর আর মহারথীদের মনন - চিন্তন শোনার পর এই উত্তর আপনাদের সবার সম্মুখে প্রস্তুত করা হলো :-
☆>> দেহভান ব্যতীত এই বিশ্ব নাটকে পার্ট বাজানো সম্ভব নয় , এইজন্য প্রত্যেক অভিনেতার মধ্যে দেহভান বা দেহাভীমান হতেই হবে । কিন্তু পরমাত্মা হলেন বিশেষ আত্মা ,এইজন্য উনি দেহভান ব্যতীত এই নাটকের নিয়ম অনুযায়ী অভিনয় করতে সক্ষম হন।
☆>> বাস্তবিকতার সাথে বিবেচনা করলে আমরা জানতে পারি যে ,পরমাত্মার মধ্যে দেহভান নেই কিন্তু দেহ সম্বন্ধীয় জ্ঞান অবশ্যই আছে, যার দ্বারা উনি ব্রহ্মা বাবার শরীরে প্রবেশ করে তাঁর ভূমিকা পালন করে থাকেন আর দেহসম্বন্ধীয় সারা জ্ঞান দিয়ে থাকেন ।
☆>> দেহ আর আত্মার মধ্যে কি ধরনের সম্বন্ধ আছে আর কি সম্বন্ধ হওয়ার প্রয়োজন, সেই বিষয়েও পুরো জ্ঞান দিয়ে থাকেন ।
☆>> এই প্রকারে আমরা দেখে থাকি যে পরমাত্মার মধ্যে দেহ - জ্ঞান আছে , দেবতাদের মধ্যে দেহ - ভান আছে আর মানুষের মধ্যে দেহাভীমান থাকে । যার আধার স্বরূপ তিন জনেই নিজের নিজের অভিনয় এই বিশ্ব - নাটকে করে থাকেন ।
*☆¤¤°¤¤°*
ওম্ শান্তি
*°☆¤¤*¤¤°*
স্পার্ক উইং এর দ্বারা বিভিন্ন সাকার আর অব্যক্ত মুরলী অধ্যায়ন করার পর , বিভিন্ন ধরনের রিসার্চ করার পর আর মহারথীদের মনন - চিন্তন শোনার পর এই উত্তর আপনাদের সবার সম্মুখে প্রস্তুত করা হলো :-
☆>> দেহভান ব্যতীত এই বিশ্ব নাটকে পার্ট বাজানো সম্ভব নয় , এইজন্য প্রত্যেক অভিনেতার মধ্যে দেহভান বা দেহাভীমান হতেই হবে । কিন্তু পরমাত্মা হলেন বিশেষ আত্মা ,এইজন্য উনি দেহভান ব্যতীত এই নাটকের নিয়ম অনুযায়ী অভিনয় করতে সক্ষম হন।
☆>> বাস্তবিকতার সাথে বিবেচনা করলে আমরা জানতে পারি যে ,পরমাত্মার মধ্যে দেহভান নেই কিন্তু দেহ সম্বন্ধীয় জ্ঞান অবশ্যই আছে, যার দ্বারা উনি ব্রহ্মা বাবার শরীরে প্রবেশ করে তাঁর ভূমিকা পালন করে থাকেন আর দেহসম্বন্ধীয় সারা জ্ঞান দিয়ে থাকেন ।
☆>> দেহ আর আত্মার মধ্যে কি ধরনের সম্বন্ধ আছে আর কি সম্বন্ধ হওয়ার প্রয়োজন, সেই বিষয়েও পুরো জ্ঞান দিয়ে থাকেন ।
☆>> এই প্রকারে আমরা দেখে থাকি যে পরমাত্মার মধ্যে দেহ - জ্ঞান আছে , দেবতাদের মধ্যে দেহ - ভান আছে আর মানুষের মধ্যে দেহাভীমান থাকে । যার আধার স্বরূপ তিন জনেই নিজের নিজের অভিনয় এই বিশ্ব - নাটকে করে থাকেন ।
*☆¤¤°¤¤°*
ওম্ শান্তি
*°☆¤¤*¤¤°*
☀✨☀✨☀✨☀✨☀✨☀
19 November 2016
✨💧আজকের প্রেরণা 💧✨
🌟 জীবনে সফল হওয়ার জন্য সফলতা পাওয়ার ইচ্ছাকে অসফলতার ভয়ের থেকে অনেক বেশী মনে লালন করতে হবে l
আজ থেকে আমরা যেন আমাদের সফলতা পাওয়ার ইচ্ছাকে অনেক বেশী দৃঢ় করতে পারি .......
💧✨💧✨💧✨💧✨💧✨💧
19 November 2016
✨💧আজকের প্রেরণা 💧✨
🌟 জীবনে সফল হওয়ার জন্য সফলতা পাওয়ার ইচ্ছাকে অসফলতার ভয়ের থেকে অনেক বেশী মনে লালন করতে হবে l
আজ থেকে আমরা যেন আমাদের সফলতা পাওয়ার ইচ্ছাকে অনেক বেশী দৃঢ় করতে পারি .......
💧✨💧✨💧✨💧✨💧✨💧
☀✨☀✨☀✨☀✨☀✨☀
22 November 2016
💧✨ আজকের প্রেরণা ✨💧
☀ সুন্দর মানুষের নিদর্শন হলো তারা সবসময় অন্যের মধ্যেও আন্তরিক সৌন্দর্য্যকে দেখতে পায় l
✨ আজ থেকে আমরা যেন সর্বদা অন্যের আন্তরিক সৌন্দর্য্যকেই দেখার চেষ্টা করি ........✨✨✨
☀✨☀✨☀✨☀✨☀✨☀
22 November 2016
💧✨ আজকের প্রেরণা ✨💧
☀ সুন্দর মানুষের নিদর্শন হলো তারা সবসময় অন্যের মধ্যেও আন্তরিক সৌন্দর্য্যকে দেখতে পায় l
✨ আজ থেকে আমরা যেন সর্বদা অন্যের আন্তরিক সৌন্দর্য্যকেই দেখার চেষ্টা করি ........✨✨✨
☀✨☀✨☀✨☀✨☀✨☀
🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥
🌟আজকের স্বমান 🌟
( আমিই রাজঋষি )
✨ " এ হলো রাজঋষিদের সভা l নিজেকে কি সবসময় রাজঋষি ভেবে চলো ? একদিকে রাজ্য , অন্যদিকে ঋষি l দুটোর লক্ষণ আলাদা - আলাদা l রাজ্য হলো ভাগ্য আর ঋষির জীবন হলো ত্যাগ l রাজ্য পাওয়া অর্থাত্ সর্বাধিকারী আর ঋষি হলো বেহদের বৈরাগী l সর্ব অধিকারী আর বেহদের বৈরাগী l রাজা হলো সবার প্রিয় আর ঋষি হলো সংসারের সমস্তকিছু থেকে পৃথক l এই দুই গুণই তোমাদের লক্ষণ , গুণ এবং কর্মে যেন সর্বদা দেখা যায় l
💞 বাপদাদা 💞
🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥
🌟আজকের স্বমান 🌟
( আমিই রাজঋষি )
✨ " এ হলো রাজঋষিদের সভা l নিজেকে কি সবসময় রাজঋষি ভেবে চলো ? একদিকে রাজ্য , অন্যদিকে ঋষি l দুটোর লক্ষণ আলাদা - আলাদা l রাজ্য হলো ভাগ্য আর ঋষির জীবন হলো ত্যাগ l রাজ্য পাওয়া অর্থাত্ সর্বাধিকারী আর ঋষি হলো বেহদের বৈরাগী l সর্ব অধিকারী আর বেহদের বৈরাগী l রাজা হলো সবার প্রিয় আর ঋষি হলো সংসারের সমস্তকিছু থেকে পৃথক l এই দুই গুণই তোমাদের লক্ষণ , গুণ এবং কর্মে যেন সর্বদা দেখা যায় l
💞 বাপদাদা 💞
🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥
☀✨☀✨☀✨☀✨☀☀✨
21 November 2016
✨💧✨আজকের প্রেরণা ✨💧✨
নিরাশাবাদী মানুষ যেকোনো অবস্থাতেই কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় কিন্তু যারা আশাবাদী তারা যেকোনো কঠিন পরিস্থিতিতে নতুন আশার আলো দেখতে পান l
☀ আজ থেকে আমরা যেন আশাবাদী হতে পারি ..........
☀💧☀💧☀💧☀💧☀💧☀
21 November 2016
✨💧✨আজকের প্রেরণা ✨💧✨
নিরাশাবাদী মানুষ যেকোনো অবস্থাতেই কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় কিন্তু যারা আশাবাদী তারা যেকোনো কঠিন পরিস্থিতিতে নতুন আশার আলো দেখতে পান l
☀ আজ থেকে আমরা যেন আশাবাদী হতে পারি ..........
☀💧☀💧☀💧☀💧☀💧☀
🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥
🌟আজকের স্বমান 🌟
( আমি হলাম মহাবীর )
✨ মহাবীর বাচ্চাদের সাকারী দুনিয়ার কোনো আকর্ষণই নিজের দিকে আকর্ষিত করতে পারে না l তারা নিজেদের এক সেকেন্ডে লৌকিক দুনিয়া থেকে পৃথক এবং বাবার প্রিয় বানিয়ে তুলতে পারে l তারা যখন চাইবে আর যতক্ষণ চাইবে নিজেদের সংকল্প এবং শ্বাস - প্রশ্বাসকে এক প্রাণেশ্বর বাবার স্মরণে স্থিত করতে পারে l
💞 বাপদাদা 💞
🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥
🌟আজকের স্বমান 🌟
( আমি হলাম মহাবীর )
✨ মহাবীর বাচ্চাদের সাকারী দুনিয়ার কোনো আকর্ষণই নিজের দিকে আকর্ষিত করতে পারে না l তারা নিজেদের এক সেকেন্ডে লৌকিক দুনিয়া থেকে পৃথক এবং বাবার প্রিয় বানিয়ে তুলতে পারে l তারা যখন চাইবে আর যতক্ষণ চাইবে নিজেদের সংকল্প এবং শ্বাস - প্রশ্বাসকে এক প্রাণেশ্বর বাবার স্মরণে স্থিত করতে পারে l
💞 বাপদাদা 💞
🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥🌟🔥