02.09.2015 MURLI CHART
02.09.2015 MURLI CHART IN BENGALI
০২/ ০৯/ ১৫ মুরলীর চার্ট
TOTAL MARKS:- 100
শিব ভগবানের বাক্য :-
· রোজ রতে সওয়ার আগে বাপ্দাদাকে পতামেল সত্যিকারের মন থেকে দিলে ধর্মরাজপুরিতে যাওয়ার প্রয়োজন পরবে না |
হোমওয়ার্ক (marks : 6*5=30)
> সম্পূর্ণ পাবন হওয়ার ওপরে বিশেষ এটেনশন থেকেছে কি?
> কর্ম আর যোগের ব্যালান্স রেখে যোগী আত্মা হয়ে থেকেছ কি?
> এই পুরনো দুনিয়া থেকে সন্যাস করে থেকেছ কি?
> রচনার আদি মধ্য অন্তকে পুরো বোঝাতে এটেনশন দিয়েছ কি?
> “নিজেকে আত্মা বুঝে বাবাকে সরণ করো তাহলে বিকর্ম বিনাশ হবে” – এই কথা অন্য ধর্মের আত্মাদেরকে বুঝিয়েছ কি?
> হিম্মতের সাথে “বাঘিনী শক্তি” হয়ে আত্মাদের জ্ঞান বুঝিয়েছ কি?
* বিশেষ পুরুশার্থ (marks :-10)
> “নিজেকে খুশির ধনে ভরপুর” অনুভব করেছ কি?
*আজকের অব্যক্ত পালনা :-
এখন নিজের উর্তি কলার দ্বারা ফরিশ্তা হয়ে চারিদিকে চক্কর লাগাও আর যার শান্তি প্রয়োজন, খুশি প্রয়োজন, সন্তুষ্টতা প্রয়োজন, ফরিশ্তা রূপে তাদের অনুভূতি করাও | তারা যেন অনুভব করে এই ফরিশ্তাদের দ্বারা শান্তি, শক্তি, খুশি প্রাপ্ত হচ্ছে |
*বিশেষ অভ্যাস (marks:-10)
>যার শান্তির প্রয়োজন, খুশির প্রয়োজন, সন্তুষ্টতার প্রয়োজন, ফরিশ্তা রূপে তাদের অনুভূতি করিয়েছ ?
*স্ব্মানের অভ্যাস (marks :- 10)
>আমি হলাম খুশির ধনে ভরপুর আত্মা |
>>শ্রেষ্ট সংকল্প / কর্মযোগ / যোগঅভ্যাস :-
· সকলকে খুশির খবর শুনিয়ে, খুশির খোরাক খাওয়ানো আমি হলাম খুশির ধনে ভরপুর আত্মা |
· আমার খুশির ধনের ভান্ডার সদা ভরপুর থাকে |
· সর্ব ধন আর সর্ব গুনের সাগর পরমপিতা পরমাত্মা শিববাবা গুন্তিহীন অবিনাশী ধনের উপহার আমাকে গিফ্ট দিয়েছে |
· এই অবিনাশী ধনের স্মৃতি আমাকে সদা খুশিতে ভরপুর রাখে, তাই জন্যে সকলকে খুশি বিলিয়ে, সকলের দুঃখ দূর করতে থাকি |
· সর্ব ধনে সদা ভরপুর থাকার কারণে কখনো হল্চলে আসি না |
· সর্ব ধনে মালামাল হয়ে সদা অপারাম্পার খুশির দোলনাতে ঝুলতে থাকি |
· খুশির অখুট অবিনাশী ঝড়না নিরন্তর আমি আত্মার ওপরে বইতে থাকে আর আমাকে আনন্দে ভরপুর করে, সর্ব আত্মাদের আনন্দিত করতে থাকে |
*সার-জ্ঞান মন্থন (marks :-10)
> “মিঠে বাচ্চে – বাবা এসেছে তোমাদের জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র দেওয়ার জন্যে, যার দ্বারা তোমরা সৃষ্টির আদি-মধ্য-অন্তকে জানো |”
* জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র প্রাপ্ত করা অর্থাৎ সত্য আর অসত্যকে চেনার বুদ্ধি প্রাপ্ত করা |
* এই মনুষ্য সৃষ্টির আদি, মধ্য আর অন্ত কি, না তো এই বিষয়ে আজ অবধি কেও জানতে পেরেছে আর না বলতে পেরেছে |
*সাস্ত্রের সারও এই কথাকে স্পষ্ট করতে পারেনি, তাই জন্যে ওতেও বিদানেরা নেতি-নেতি লিখে সেটা সমাপ্ত করে দিয়েছে |
*কারণ পরমপিতা পরমাত্মা ছাড়া এই জ্ঞান কারো কাছে নেই |
*আর এখন সঙ্গমযুগে পরমপিতা পরমাত্মা শিববাবা এসে আমাদের রচইতা আর রচনার জ্ঞান শুনিয়েছে |
*আমাদের জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র দিয়েছে, যার দ্বারা আমরা সৃষ্টির আদি, মধ্য আর অন্তের সম্পূর্ণ রহস্য জেনে গেছি |
*মুখ্য ধারণা-জ্ঞান মন্থন (marks-10)
>>নির্ভান্ধামে যাওয়ার জন্যে সম্পূর্ণ পাবন হতে হবে |
· এখন অবধি ভক্তিতে দুরে দুরে ভোটকে ছিলে বা কখনো কেও আত্মা পরমাত্মার জ্ঞান দিয়েছে | এই কল্যানকরী সঙ্গনযুগে ভগবান নিজে নিজের বাচ্চাদের বেচে নিয়ে ঘোর অন্ধকার থেকে আলোতে বের করে জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র দিয়েছে |
· নিজেকে আত্মা বুঝে বাবাকে সরণ করলে বিকর্ম বিনাশ হবে বা পাবন হতে থাকবে | পাবন হওয়া ছাড়া নির্ভানধামে যেতে পারবে না |
· বাবা এসে সৃষ্টির আদি মধ্য অন্তের জ্ঞান দিয়েছে যে প্রথমে আমরা সতপ্রধান ছিলাম এখন নিচে আসতে আসতে তমপ্রধান হয়ে গেছি | এখন আমাদের বাবা আবার ফেরৎ ঘরে পতিত থেকে পাবন বানিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যে এসেছে তো আমাদের সরণে থেকে পাবন হতে হবে |
· পুরনো দুনিয়া সমাপ্ত হতে হবে আর নতুন দুনিয়াতে যাওয়ার জন্যে বাবা আমাদের পড়িয়ে পতিত থেকে পাবন বানিয়ে বলে এই অন্তিম জন্ম পবিত্র থাকতে হবে |
· বাবা বলে দেহের সকল সম্মন্ধ ছেড়ে আমাকে সরণ করো তাহলে তোমাদের পাপ কেটে যাবে আর তোমরা তমপ্রধান থেকে সতপ্রধান হয়ে যাবে |
· যেই রকম লৌকিকে নিজের ঘরে যেতে হলে পুরনো জিনিস পত্র নিয়ে যাওয়াতে মন হয় না সেই রকমই নিজের পুরনো সংস্কার, সম্মন্ধ সব এখানে ছেড়ে বাবার সরণের দ্বারা পাবন হয়ে ঘরে যেতে হবে |
*বরদান – জ্ঞান মন্থন (marks-10)
>>সকলকে খুশির খবর যারা শোনায় তাদের খুশির ধনের ভান্ডার সদা ভরপুর থাকে ... কেন আর কিভাবে ?
· “ধন দিলে ধন শেষ হয় না”, জ্ঞান ধন যতো দেবে বাড়তেই থাকবে, আর যতো আমাদের ধন বাড়তে থাকবে ততই খুশি বাড়তে থাকবে |
· বাবা সত্যিকারের ব্যাপারী, আমাদের কড়ির বদলে অমূল্য রত্ন প্রাপ্ত করায় | যেই আত্মা বাবার সাথে এমন ব্যাপ্সা করে তাদের তো যেমন কি লটারি লেগে গেছে |
· সকলকে এই খুশির খবর শোনাও যে আমাদের পরমপিতা পরমাত্মা এসে গেছে, আমাদের সদাকালের জন্যে সুখ শান্তি সমৃদ্ধির উপহার দেওয়ার জন্যে, তো নেশা বা খুশি বাড়তে থাকবে, এখন আমাদের সুখের দিন আসল কি আসল |
· যে যতো আত্মাদের সেবা করে, যতো নিজের পিতা পরমাত্মার সাথে মিলন করিয়ে দেয় তাদের জীবনে কল্যাণ করিয়ে দেয়, ততই আত্মাদের অন্তর থেকে আশির্বাদের অধিকারী হয়, সেই আশির্বাদই কঠিন সময়ে সুরক্ষার কবচ হয়ে যায় |
· পরমাত্মার সেবাধারী বাচ্চারা হলো অনেক স্নেহের, তারা বাবার অন্তরে রাজ করে, সার্ভিসের প্রত্যক্ষ ফল হলো খুশির ধন, সকলকে খুশির খবর দাও বাবার থেকে বাচ্চারা যা প্রাপ্ত করেছে সেই পরমাত্মা স্নেহ অবিনাশী উপহারের অধিকারী বানিয়ে দেয় |
*স্লোগান – জ্ঞান মন্থন (marks – 10 )
>>যজ্ঞ হতে হলে কর্ম আর যোগের ব্যালান্স রাখো ... কেন আর কেমন করে?
· কর্ম আর যোগের ব্যালান্স আত্মাকে বলশালী বানিয়ে দেয় যার ফলে আত্মা প্রত্যেক পরিস্থিতিকে সহজে পার করার যজ্ঞ হয়ে যায় |
· কর্ম করার সাথে-সাথে সর্বশক্তিমান বাবার সরণ আত্মাকে শক্তিসম্পন্ন বানিয়ে দেবে আর আত্মা সঠিক সময়ে সঠিক শক্তির প্রয়োগ করে সকল সমস্যার সমাধান করার যজ্ঞ হয়ে যাবে |
· কর্ম করার সাথে-সাথে যোগের বলের দ্বারা স্ব-স্থিতিকে শক্তিশালী বানিয়ে প্রত্যেক পরিস্থিতিকে সহজ বানিয়ে দেবে আর নিজের শক্তিশালী স্থিতির দ্বারা আত্মা প্রত্যেক পরিস্থিতিকে আলাদা আর স্নেহী থাকতে পারবে |
· কর্ম আর যোগের ব্যালান্স হলে আত্মা ফরিশ্তা সমান সুক্ষ, সুদ্ধ আর হালকাপনার অনুভবের দ্বারা সুখ দুঃখ থেকে আলাদা, হালকা হয়ে উড়তে থাকবে |
· যখন প্রত্যেক কর্ম যোগযুক্ত স্থিতিতে থেকে করবে তখন নিমিত্র পনার ভাব আর করণ করাবন্হার বাবার সহযোগী আত্মা হয়ে প্রত্যেক কাজকে সহজ রীতি করার যজ্ঞ হয়ে যাবে |
***তোমরা সকলে বাবার স্নেহের সন্তানদের কাছে অনুরোধ যে রাতে ঘুমনোর আগে বাবাকে আজকের মুরলী থেকে প্রাপ্ত করা চার্ট এর পয়েন্টের মার্ক্স্ অবশ্যই দেবে |
< ওম শান্তি >
০২/ ০৯/ ১৫ মুরলীর চার্ট
TOTAL MARKS:- 100
শিব ভগবানের বাক্য :-
· রোজ রতে সওয়ার আগে বাপ্দাদাকে পতামেল সত্যিকারের মন থেকে দিলে ধর্মরাজপুরিতে যাওয়ার প্রয়োজন পরবে না |
হোমওয়ার্ক (marks : 6*5=30)
> সম্পূর্ণ পাবন হওয়ার ওপরে বিশেষ এটেনশন থেকেছে কি?
> কর্ম আর যোগের ব্যালান্স রেখে যোগী আত্মা হয়ে থেকেছ কি?
> এই পুরনো দুনিয়া থেকে সন্যাস করে থেকেছ কি?
> রচনার আদি মধ্য অন্তকে পুরো বোঝাতে এটেনশন দিয়েছ কি?
> “নিজেকে আত্মা বুঝে বাবাকে সরণ করো তাহলে বিকর্ম বিনাশ হবে” – এই কথা অন্য ধর্মের আত্মাদেরকে বুঝিয়েছ কি?
> হিম্মতের সাথে “বাঘিনী শক্তি” হয়ে আত্মাদের জ্ঞান বুঝিয়েছ কি?
* বিশেষ পুরুশার্থ (marks :-10)
> “নিজেকে খুশির ধনে ভরপুর” অনুভব করেছ কি?
*আজকের অব্যক্ত পালনা :-
এখন নিজের উর্তি কলার দ্বারা ফরিশ্তা হয়ে চারিদিকে চক্কর লাগাও আর যার শান্তি প্রয়োজন, খুশি প্রয়োজন, সন্তুষ্টতা প্রয়োজন, ফরিশ্তা রূপে তাদের অনুভূতি করাও | তারা যেন অনুভব করে এই ফরিশ্তাদের দ্বারা শান্তি, শক্তি, খুশি প্রাপ্ত হচ্ছে |
*বিশেষ অভ্যাস (marks:-10)
>যার শান্তির প্রয়োজন, খুশির প্রয়োজন, সন্তুষ্টতার প্রয়োজন, ফরিশ্তা রূপে তাদের অনুভূতি করিয়েছ ?
*স্ব্মানের অভ্যাস (marks :- 10)
>আমি হলাম খুশির ধনে ভরপুর আত্মা |
>>শ্রেষ্ট সংকল্প / কর্মযোগ / যোগঅভ্যাস :-
· সকলকে খুশির খবর শুনিয়ে, খুশির খোরাক খাওয়ানো আমি হলাম খুশির ধনে ভরপুর আত্মা |
· আমার খুশির ধনের ভান্ডার সদা ভরপুর থাকে |
· সর্ব ধন আর সর্ব গুনের সাগর পরমপিতা পরমাত্মা শিববাবা গুন্তিহীন অবিনাশী ধনের উপহার আমাকে গিফ্ট দিয়েছে |
· এই অবিনাশী ধনের স্মৃতি আমাকে সদা খুশিতে ভরপুর রাখে, তাই জন্যে সকলকে খুশি বিলিয়ে, সকলের দুঃখ দূর করতে থাকি |
· সর্ব ধনে সদা ভরপুর থাকার কারণে কখনো হল্চলে আসি না |
· সর্ব ধনে মালামাল হয়ে সদা অপারাম্পার খুশির দোলনাতে ঝুলতে থাকি |
· খুশির অখুট অবিনাশী ঝড়না নিরন্তর আমি আত্মার ওপরে বইতে থাকে আর আমাকে আনন্দে ভরপুর করে, সর্ব আত্মাদের আনন্দিত করতে থাকে |
*সার-জ্ঞান মন্থন (marks :-10)
> “মিঠে বাচ্চে – বাবা এসেছে তোমাদের জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র দেওয়ার জন্যে, যার দ্বারা তোমরা সৃষ্টির আদি-মধ্য-অন্তকে জানো |”
* জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র প্রাপ্ত করা অর্থাৎ সত্য আর অসত্যকে চেনার বুদ্ধি প্রাপ্ত করা |
* এই মনুষ্য সৃষ্টির আদি, মধ্য আর অন্ত কি, না তো এই বিষয়ে আজ অবধি কেও জানতে পেরেছে আর না বলতে পেরেছে |
*সাস্ত্রের সারও এই কথাকে স্পষ্ট করতে পারেনি, তাই জন্যে ওতেও বিদানেরা নেতি-নেতি লিখে সেটা সমাপ্ত করে দিয়েছে |
*কারণ পরমপিতা পরমাত্মা ছাড়া এই জ্ঞান কারো কাছে নেই |
*আর এখন সঙ্গমযুগে পরমপিতা পরমাত্মা শিববাবা এসে আমাদের রচইতা আর রচনার জ্ঞান শুনিয়েছে |
*আমাদের জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র দিয়েছে, যার দ্বারা আমরা সৃষ্টির আদি, মধ্য আর অন্তের সম্পূর্ণ রহস্য জেনে গেছি |
*মুখ্য ধারণা-জ্ঞান মন্থন (marks-10)
>>নির্ভান্ধামে যাওয়ার জন্যে সম্পূর্ণ পাবন হতে হবে |
· এখন অবধি ভক্তিতে দুরে দুরে ভোটকে ছিলে বা কখনো কেও আত্মা পরমাত্মার জ্ঞান দিয়েছে | এই কল্যানকরী সঙ্গনযুগে ভগবান নিজে নিজের বাচ্চাদের বেচে নিয়ে ঘোর অন্ধকার থেকে আলোতে বের করে জ্ঞানের তিন নাম্বার নেত্র দিয়েছে |
· নিজেকে আত্মা বুঝে বাবাকে সরণ করলে বিকর্ম বিনাশ হবে বা পাবন হতে থাকবে | পাবন হওয়া ছাড়া নির্ভানধামে যেতে পারবে না |
· বাবা এসে সৃষ্টির আদি মধ্য অন্তের জ্ঞান দিয়েছে যে প্রথমে আমরা সতপ্রধান ছিলাম এখন নিচে আসতে আসতে তমপ্রধান হয়ে গেছি | এখন আমাদের বাবা আবার ফেরৎ ঘরে পতিত থেকে পাবন বানিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যে এসেছে তো আমাদের সরণে থেকে পাবন হতে হবে |
· পুরনো দুনিয়া সমাপ্ত হতে হবে আর নতুন দুনিয়াতে যাওয়ার জন্যে বাবা আমাদের পড়িয়ে পতিত থেকে পাবন বানিয়ে বলে এই অন্তিম জন্ম পবিত্র থাকতে হবে |
· বাবা বলে দেহের সকল সম্মন্ধ ছেড়ে আমাকে সরণ করো তাহলে তোমাদের পাপ কেটে যাবে আর তোমরা তমপ্রধান থেকে সতপ্রধান হয়ে যাবে |
· যেই রকম লৌকিকে নিজের ঘরে যেতে হলে পুরনো জিনিস পত্র নিয়ে যাওয়াতে মন হয় না সেই রকমই নিজের পুরনো সংস্কার, সম্মন্ধ সব এখানে ছেড়ে বাবার সরণের দ্বারা পাবন হয়ে ঘরে যেতে হবে |
*বরদান – জ্ঞান মন্থন (marks-10)
>>সকলকে খুশির খবর যারা শোনায় তাদের খুশির ধনের ভান্ডার সদা ভরপুর থাকে ... কেন আর কিভাবে ?
· “ধন দিলে ধন শেষ হয় না”, জ্ঞান ধন যতো দেবে বাড়তেই থাকবে, আর যতো আমাদের ধন বাড়তে থাকবে ততই খুশি বাড়তে থাকবে |
· বাবা সত্যিকারের ব্যাপারী, আমাদের কড়ির বদলে অমূল্য রত্ন প্রাপ্ত করায় | যেই আত্মা বাবার সাথে এমন ব্যাপ্সা করে তাদের তো যেমন কি লটারি লেগে গেছে |
· সকলকে এই খুশির খবর শোনাও যে আমাদের পরমপিতা পরমাত্মা এসে গেছে, আমাদের সদাকালের জন্যে সুখ শান্তি সমৃদ্ধির উপহার দেওয়ার জন্যে, তো নেশা বা খুশি বাড়তে থাকবে, এখন আমাদের সুখের দিন আসল কি আসল |
· যে যতো আত্মাদের সেবা করে, যতো নিজের পিতা পরমাত্মার সাথে মিলন করিয়ে দেয় তাদের জীবনে কল্যাণ করিয়ে দেয়, ততই আত্মাদের অন্তর থেকে আশির্বাদের অধিকারী হয়, সেই আশির্বাদই কঠিন সময়ে সুরক্ষার কবচ হয়ে যায় |
· পরমাত্মার সেবাধারী বাচ্চারা হলো অনেক স্নেহের, তারা বাবার অন্তরে রাজ করে, সার্ভিসের প্রত্যক্ষ ফল হলো খুশির ধন, সকলকে খুশির খবর দাও বাবার থেকে বাচ্চারা যা প্রাপ্ত করেছে সেই পরমাত্মা স্নেহ অবিনাশী উপহারের অধিকারী বানিয়ে দেয় |
*স্লোগান – জ্ঞান মন্থন (marks – 10 )
>>যজ্ঞ হতে হলে কর্ম আর যোগের ব্যালান্স রাখো ... কেন আর কেমন করে?
· কর্ম আর যোগের ব্যালান্স আত্মাকে বলশালী বানিয়ে দেয় যার ফলে আত্মা প্রত্যেক পরিস্থিতিকে সহজে পার করার যজ্ঞ হয়ে যায় |
· কর্ম করার সাথে-সাথে সর্বশক্তিমান বাবার সরণ আত্মাকে শক্তিসম্পন্ন বানিয়ে দেবে আর আত্মা সঠিক সময়ে সঠিক শক্তির প্রয়োগ করে সকল সমস্যার সমাধান করার যজ্ঞ হয়ে যাবে |
· কর্ম করার সাথে-সাথে যোগের বলের দ্বারা স্ব-স্থিতিকে শক্তিশালী বানিয়ে প্রত্যেক পরিস্থিতিকে সহজ বানিয়ে দেবে আর নিজের শক্তিশালী স্থিতির দ্বারা আত্মা প্রত্যেক পরিস্থিতিকে আলাদা আর স্নেহী থাকতে পারবে |
· কর্ম আর যোগের ব্যালান্স হলে আত্মা ফরিশ্তা সমান সুক্ষ, সুদ্ধ আর হালকাপনার অনুভবের দ্বারা সুখ দুঃখ থেকে আলাদা, হালকা হয়ে উড়তে থাকবে |
· যখন প্রত্যেক কর্ম যোগযুক্ত স্থিতিতে থেকে করবে তখন নিমিত্র পনার ভাব আর করণ করাবন্হার বাবার সহযোগী আত্মা হয়ে প্রত্যেক কাজকে সহজ রীতি করার যজ্ঞ হয়ে যাবে |
***তোমরা সকলে বাবার স্নেহের সন্তানদের কাছে অনুরোধ যে রাতে ঘুমনোর আগে বাবাকে আজকের মুরলী থেকে প্রাপ্ত করা চার্ট এর পয়েন্টের মার্ক্স্ অবশ্যই দেবে |
< ওম শান্তি >