অব্যক্ত বাবা মিলন 18.01.2017
১৮.০১.২০১৭ ওমশান্তি "অব্যক্ত বাপদাদা" মধুবন
" এই বেহদের পরিবার হল কত ওয়ান্ডরফুল পরিবার , এই মিলন সাধারণ মিলন নয় , যেমন এখন সবাই মিলিত হচ্ছে , তেমনভাবেই মিলিত হতে থাকলে সবার মিলন ঘটবে , সদা খুশী থাকবে আর খুশীর ভাইব্রেশন ছড়াবে "
১৮.০১.২০১৭ ওমশান্তি "অব্যক্ত বাপদাদা" মধুবন
" এই বেহদের পরিবার হল কত ওয়ান্ডরফুল পরিবার , এই মিলন সাধারণ মিলন নয় , যেমন এখন সবাই মিলিত হচ্ছে , তেমনভাবেই মিলিত হতে থাকলে সবার মিলন ঘটবে , সদা খুশী থাকবে আর খুশীর ভাইব্রেশন ছড়াবে "
ওমশান্তি । সব ভাই-বোনেরা আজ দেখো বেহদের হলঘরে কত আনন্দের সঙ্গে বসে শুনছে। সবার মনে এই কথাই রয়েছে আমরা বেহদের হলঘরে বেহদের স্থিতিতে রয়েছি। যদিও হলঘর , প্রত্যেকে হলঘরে বসে আছে কিন্তু হলঘরে বসে বেহদের হলঘরে বেহদের সভায় , হদের স্থিতিতে বসা সত্বেও বেহদের অনুভবে খুশী অনুভব করছে। সবার মস্তকে আছেন বাবা , বাবার মস্তকে রয়েছে সব বাচ্চারা। প্রত্যেকে মিষ্টি হাসিতে ভরে রয়েছে । বাবার মনে আছে আমার মিষ্টি বাচ্চারা বাচ্চাদের মনে রয়েছে আমার মিষ্টি বাবা। বাবা এবং বাচ্চাদের এই মিলন কতই মধুর কতই মিষ্টি । প্রত্যেকে একে অপরকে দেখে বাঃহ আমার বেহদের পরিবার , সবাই হদ থেকে বেরিয়ে বেহদে এসে গেছে। যেদিকে দেখো নিজেরই আপন বেহদের পরিবার কত মিষ্টি অনুভূতি করাচ্ছে । বেহদের পরিবার , বেহদের পরিবারের মধ্যে একে অপরকে দেখে আনন্দ অনুভব করছে। বাবা বলছেন বাঃহ বাচ্চারা বাঃহ ! আর বাচ্চারা বলছে বাঃহ বাবা বাঃহ । এই দৃশ্যটি বাঁধা ছিল। প্রত্যেকে পরিবার দেখে আনন্দিত হচ্ছে । বাঃহ বেহদের পরিবার বাঃহ ! বেহদের পরিবার তাইনা । হ্যাঁ এভাবেই হাত তোলো। বেহদের পরিবার বেহদের ময়দানে জমায়িত হয়েছে। কত মজা বেহদে । বেহদের পরিবার দেখে সবাই বেহদের স্থিতিতে স্থির হয়ে গেছে। সবাই বেহদের পরিবারে কেমন বসে আছে , যেন একটি ছোটো পরিবার একত্রিত হয়েছে। যেখানে দেখো সেখানেই ব্রহ্মাকুমার, ব্রহ্মাকুমারী । এত বিশাল পরিবার দেখে কত খুশীর অনুভব হচ্ছে , বাঃহ ! কত সুন্দর মিষ্টি এই পরিবার। কম সময়ে এই পরিবার , মিষ্টি পরিবার কিরূপে একত্রিত হয়েছে। এমন লাগছে যেন আমরা মিলিত ছিলাম চিরকাল । এভাবেই মিলনোৎসবে উপস্থিত থাকব। এই মিলনের মূহুর্ত - টিও খুবই ওয়ান্ডরফুল । একে অপরকে দেখে কত খুশী অনুভব হয়। অমুক , অমুক সবাই রয়েছে । বাঃহ ! যেখানে দেখো সেখানে কত মাধুর্য্য ভরা আছে। সবার চেহারায় কে রয়েছে ? আমার বাবা , আমার বাবা দেখে সবাই খুশীর অনুভব করছে। যেন বহুকাল বাদে আবার দেখা হচ্ছে , ভুলে গিয়েছিল। এখন সকলে একত্রিত হয়েছে তাই কত মিষ্টি অনুভব হচ্ছে । সবাই নিজেদের মধ্যে বহুকাল বাদে দেখা করছে মিলিত হচ্ছে , বিশাল পরিবার মিলেছে এই আনন্দ অনুভব করছে । পরিবারকে দেখলে আনন্দ অনুভব তো হয়েই থাকে। বিশাল মিষ্টি পরিবার। এখন বাবা আপনি এই হলঘর দেখিয়েছেন , এবারে কিছু হলেই এই হলঘরে এসে যাব। মজা আছে। এই মিলন সাধারণ মিলন নয়। বহুকাল পরে আমরা আর আপনারা বাবা ও বাচ্চারা একে অপরের সঙ্গে সাকার রূপে মিলিত হয়ে আনন্দ অনুভব করছে । প্রত্যেকের মন হৃদয় বাঃহ বাবা বাঃহ ! এই গান করছে। যদিও আমরা এখনও আলাদাই থাকি কিন্তু তা সত্বেও এমন মনে হয় যে কোথা থেকে এসে এই মিলন হয়েছে। এই হল ক্ষুদ্রতম মিলন কিন্তু আশা রয়েছে এভাবেই মিলন হতেই থাকবে। নাহলে কত দূরত্ব অনুভব হয় আর দেখছ না মিলনের অর্থ কি ? মিলিত হয়ে দেখলে তো এবারে বিস্মৃতির কথা মনে থাকবেনা । সবার এই মিলন অনুভব মিষ্টি লাগছে তাইনা । মিষ্টি লাগছে কি ? এইভাবেই বসে থাকবে এইভাবেই খাবার খাবে শরীরতো আছে তাইনা , সুক্ষ্ম শরীর নয় স্থূল শরীর আছে ।
বাপদাদা বাচ্চাদের দেখে আনন্দিত হচ্ছেন। প্রত্যেকের মনে কি আসছে , এই কথাই আছে আমার বাবাকে পেয়ে গেছি , ব্যস। এখন বাবাকে দেখে কত মধুর অনুভূতি হয়। স্নেহ ভালবাসার ঝুলি ভরপুর হয়েছে। তাহলে সবাই কি করবে এখন? সবাই একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়েছ , মিলনের পরে বিচ্ছেদ হবেই। প্রত্যেকের মনে এত দিনের বিচ্ছেদ নিয়ে কি সংকল্প উঠছে , কোথায় ছিলাম কি ছিলাম এই মিলন এই বিচ্ছেদ দুটি-ই ওয়ান্ডরফুল পার্ট রয়েছে । এখন মিলিত হয়ে কত সুন্দর অনুভূতি হচ্ছে , অল্প সময়ের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটবে । এই বিচ্ছেদের পার্ট অনুভব করা ভাল লাগেনা। এভাবেই কবে একত্রিত হব। এই কথাই মনে পড়ে মিলন কেমন ছিল বিচ্ছেদ ঘটল কিভাবে, পুনর্মিলনের দিন এসেছে । এই মিলনের আনন্দ অনুভব হচ্ছে কি ? আনন্দ হচ্ছে ?
এই মিলন তো কখনও হয়। এখন সদাকালের মিলনের স্মরণে মিলন হতেই থাকবে। এই মিলন প্রিয় অনুভব হয় কি ? হাত তোলো , দেখো কত সুন্দর লাগে , যে ফটো নেয় তারা নিজের ক্যামেরায় রেখে নেবে। এই মিলনের স্মরণে থাকে আজ মিলিত হচ্ছে সেই দিনও এসেছে। আজ হল মিলনের দিন।
সেবার টার্ন ইন্দোর জোনের :-
ইন্দোরের ডিউটি রয়েছে । আচ্ছা , ইন্দোর বাসীরা খুশী হচ্ছে ডিউটি সামলাচ্ছে। কত ওয়ান্ডরফুল ড্রামায় সব ফিক্স আছে। মিলিত হতে হতে সবার মিলন ঘটবে । এই দিনটি মিলনের দিন ছিল। এখন চাইলে মিলন হতে পারে । তো মনের মধ্যে কি আছে ? খুশীর খাজানা ।
ডবল বিদেশী ভাই বোনেরা ৫০ দেশ থেকে ৫০০ জন এসেছে :-
হাত নাড়াও। � আচ্ছা । তবুও এতজন মিলিত হয়েছে। কত সময় বাদে। মিলিত হতে হতে মিলন ঘটবে । মিলনের খুশী আছে কি ? কত খুশী রয়েছে । হাত তোলো। কত আনন্দ , কত আনন্দ । দেখো তো টিভিতে কত ভাল লাগছে।
কোলকাতা থেকে ৬০০ ভাই-বোনেরা স্মৃতি দিবসে পুষ্পগুচ্ছের শৃঙ্গার করে এসেছেন :-
৬০০ এসেছেন। এখানে হল সহজ , এসেছে , বসার স্থান ভাল পেয়েছে। সবাই খুশী হয়েছে একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়ে। মিলন তো হল। সবাই মিলনে খুশী হয়েছে। এভাবেই মিলিত হতে থাকব এখন। এরচেয়ে বেশী হতে পারে।
সব বাচ্চারা একত্রিত হওয়াতে বাবাও খুশী হয়েছেন । অনেক খুশী হয়েছেন।
দাদি জানকী মিলিত হচ্ছেন :-
(দাদিজি বাবাকে গোল্ডেন ফুল দিচ্ছেন ) আপনার জন্যে গোল্ডেন ফুল । (বাবা আপনার জন্যে ) আমাদের জন্যে মানে সবার জন্যে । আপনার জন্যে পাঠিয়েছি তাইনা । বাচ্চাদের দেখে কত খুশীর অনুভব হয়। খুব ভাল। সবাই দেখছে , ( দাদি বাবার সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন ) একটি হাত নয় , সবার হাত রয়েছে বাবার হাতে। দেখো একটু সময় মিলিত হলে তবুও হলে তো । দেখা তো হল। কিন্তু এখন তো মিলিত হতেই থাকব। বলো আমার বাবা এসেছেন । এখন মিলিত না হয়েও সব ঠিকই থাকবে। মিলিত হতে হতে মিলন ঘটবে। সবাই খুশী । সবাই খুশী থাকবে , ব্যস , বাবা এই চাইছেন। কোনো কষ্ট নেই। ঠিক আছে।
নারায়ণ দাদা , মনোজের সঙ্গে ( বাবার লৌকিক পরিবার) :-
খুব ভাল। এমন মনে হয় যেমন ছিল একত্রে। এখন মিলিত হবেই । সময় প্রতি সময় এসো, আসতে থাকো ব্যস। এখন কোনো না কোনো উপায়ে এমন স্থান পেয়ে যাবে যে আমরা একত্রে থাকব। এখন সেইসব খুঁজতে হবে। ঠিক আছে। এত পান্ডব এত শক্তি কুমারীগণ করতে পারবেনা কি ? এখন সব হয়েই রয়েছে শুধু একটু হাত লাগাতে হবে। ব্যস।
সর্বদা খুশী থাকবে আর নিজেদের মধ্যে খুশী বিলিয়ে দেবে। আর কিছু নয় তোমাদের কাছে খুশী তো আছে তাইনা । খুশী ভাগ করলে বায়ুমন্ডল বদলে যায়। যাতে কেউ এসে যেন দেখে যে এই হল খুশীর মহল। সবাই খুশী । কাউকেও জিজ্ঞাসা করো খুশীতে আছো কি ? খুশী থাকলে হাত তোলো। হ্যাঁ দেখো সবাই খুশী আছে। খুশী থাকো ব্যস। ঠিক আছে তো ।
বাবাকে পেয়েছ তাই খুশী থাকো। এখন কান্নাকাটি সব শেষ , এখন হাসতে থাকো। যে দেখা করবে হেসে দেখা করবে। এখন সব হাসছে। এখন সবাই কাজে যাও , আর রিপোর্ট আনো আমরা অনেক কাজ করেছি। হাসতে থাকো কাজ করতে থাকো কিন্তু বাবাকে ভুলোনা । বাবাকে ভুলে গেলে দুঃখ পাবে তাই আমার বাবা , আমার বাবা , আমার বাবা .... ব্যস বাবা আর আমি। এখন কি করবে ? কাজ করতে হবে , কাজ করো কিন্তু খুশীতে করো। বুঝলে কি করতে হবে ? খুশী ছাড়বেনা । খুশীকে সঙ্গে রাখবে।
রমেশ ভাই শান্তিবনে ট্রমা হাসপাতাল থেকে স্মরণ করেছেন :-
রমেশ ভাই প্রথম থেকেই ভাল সেবাধারী ছিলেন , এখন স্মরণ করছেন, তোমরা সবাই তার স্মরণের ছোঁয়া পেয়েছ তো । আর এই চেয়েছেন বাবার কোনো বাচ্চা যেন অস্থিরতার অনুভব না করে। কি করব , কিভাবে করব এমন নয়। যেমনই হোক দিন গুলো আনন্দে খুশীতে কাটাও। খুশীতে কাটালে আরও খুশী আসবে আর খুশীর বৃদ্ধিতে সর্বদা খুশীর বায়ুমন্ডল তৈরী হবে।
বাপদাদা বাচ্চাদের দেখে আনন্দিত হচ্ছেন। প্রত্যেকের মনে কি আসছে , এই কথাই আছে আমার বাবাকে পেয়ে গেছি , ব্যস। এখন বাবাকে দেখে কত মধুর অনুভূতি হয়। স্নেহ ভালবাসার ঝুলি ভরপুর হয়েছে। তাহলে সবাই কি করবে এখন? সবাই একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়েছ , মিলনের পরে বিচ্ছেদ হবেই। প্রত্যেকের মনে এত দিনের বিচ্ছেদ নিয়ে কি সংকল্প উঠছে , কোথায় ছিলাম কি ছিলাম এই মিলন এই বিচ্ছেদ দুটি-ই ওয়ান্ডরফুল পার্ট রয়েছে । এখন মিলিত হয়ে কত সুন্দর অনুভূতি হচ্ছে , অল্প সময়ের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটবে । এই বিচ্ছেদের পার্ট অনুভব করা ভাল লাগেনা। এভাবেই কবে একত্রিত হব। এই কথাই মনে পড়ে মিলন কেমন ছিল বিচ্ছেদ ঘটল কিভাবে, পুনর্মিলনের দিন এসেছে । এই মিলনের আনন্দ অনুভব হচ্ছে কি ? আনন্দ হচ্ছে ?
এই মিলন তো কখনও হয়। এখন সদাকালের মিলনের স্মরণে মিলন হতেই থাকবে। এই মিলন প্রিয় অনুভব হয় কি ? হাত তোলো , দেখো কত সুন্দর লাগে , যে ফটো নেয় তারা নিজের ক্যামেরায় রেখে নেবে। এই মিলনের স্মরণে থাকে আজ মিলিত হচ্ছে সেই দিনও এসেছে। আজ হল মিলনের দিন।
সেবার টার্ন ইন্দোর জোনের :-
ইন্দোরের ডিউটি রয়েছে । আচ্ছা , ইন্দোর বাসীরা খুশী হচ্ছে ডিউটি সামলাচ্ছে। কত ওয়ান্ডরফুল ড্রামায় সব ফিক্স আছে। মিলিত হতে হতে সবার মিলন ঘটবে । এই দিনটি মিলনের দিন ছিল। এখন চাইলে মিলন হতে পারে । তো মনের মধ্যে কি আছে ? খুশীর খাজানা ।
ডবল বিদেশী ভাই বোনেরা ৫০ দেশ থেকে ৫০০ জন এসেছে :-
হাত নাড়াও। � আচ্ছা । তবুও এতজন মিলিত হয়েছে। কত সময় বাদে। মিলিত হতে হতে মিলন ঘটবে । মিলনের খুশী আছে কি ? কত খুশী রয়েছে । হাত তোলো। কত আনন্দ , কত আনন্দ । দেখো তো টিভিতে কত ভাল লাগছে।
কোলকাতা থেকে ৬০০ ভাই-বোনেরা স্মৃতি দিবসে পুষ্পগুচ্ছের শৃঙ্গার করে এসেছেন :-
৬০০ এসেছেন। এখানে হল সহজ , এসেছে , বসার স্থান ভাল পেয়েছে। সবাই খুশী হয়েছে একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়ে। মিলন তো হল। সবাই মিলনে খুশী হয়েছে। এভাবেই মিলিত হতে থাকব এখন। এরচেয়ে বেশী হতে পারে।
সব বাচ্চারা একত্রিত হওয়াতে বাবাও খুশী হয়েছেন । অনেক খুশী হয়েছেন।
দাদি জানকী মিলিত হচ্ছেন :-
(দাদিজি বাবাকে গোল্ডেন ফুল দিচ্ছেন ) আপনার জন্যে গোল্ডেন ফুল । (বাবা আপনার জন্যে ) আমাদের জন্যে মানে সবার জন্যে । আপনার জন্যে পাঠিয়েছি তাইনা । বাচ্চাদের দেখে কত খুশীর অনুভব হয়। খুব ভাল। সবাই দেখছে , ( দাদি বাবার সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন ) একটি হাত নয় , সবার হাত রয়েছে বাবার হাতে। দেখো একটু সময় মিলিত হলে তবুও হলে তো । দেখা তো হল। কিন্তু এখন তো মিলিত হতেই থাকব। বলো আমার বাবা এসেছেন । এখন মিলিত না হয়েও সব ঠিকই থাকবে। মিলিত হতে হতে মিলন ঘটবে। সবাই খুশী । সবাই খুশী থাকবে , ব্যস , বাবা এই চাইছেন। কোনো কষ্ট নেই। ঠিক আছে।
নারায়ণ দাদা , মনোজের সঙ্গে ( বাবার লৌকিক পরিবার) :-
খুব ভাল। এমন মনে হয় যেমন ছিল একত্রে। এখন মিলিত হবেই । সময় প্রতি সময় এসো, আসতে থাকো ব্যস। এখন কোনো না কোনো উপায়ে এমন স্থান পেয়ে যাবে যে আমরা একত্রে থাকব। এখন সেইসব খুঁজতে হবে। ঠিক আছে। এত পান্ডব এত শক্তি কুমারীগণ করতে পারবেনা কি ? এখন সব হয়েই রয়েছে শুধু একটু হাত লাগাতে হবে। ব্যস।
সর্বদা খুশী থাকবে আর নিজেদের মধ্যে খুশী বিলিয়ে দেবে। আর কিছু নয় তোমাদের কাছে খুশী তো আছে তাইনা । খুশী ভাগ করলে বায়ুমন্ডল বদলে যায়। যাতে কেউ এসে যেন দেখে যে এই হল খুশীর মহল। সবাই খুশী । কাউকেও জিজ্ঞাসা করো খুশীতে আছো কি ? খুশী থাকলে হাত তোলো। হ্যাঁ দেখো সবাই খুশী আছে। খুশী থাকো ব্যস। ঠিক আছে তো ।
বাবাকে পেয়েছ তাই খুশী থাকো। এখন কান্নাকাটি সব শেষ , এখন হাসতে থাকো। যে দেখা করবে হেসে দেখা করবে। এখন সব হাসছে। এখন সবাই কাজে যাও , আর রিপোর্ট আনো আমরা অনেক কাজ করেছি। হাসতে থাকো কাজ করতে থাকো কিন্তু বাবাকে ভুলোনা । বাবাকে ভুলে গেলে দুঃখ পাবে তাই আমার বাবা , আমার বাবা , আমার বাবা .... ব্যস বাবা আর আমি। এখন কি করবে ? কাজ করতে হবে , কাজ করো কিন্তু খুশীতে করো। বুঝলে কি করতে হবে ? খুশী ছাড়বেনা । খুশীকে সঙ্গে রাখবে।
রমেশ ভাই শান্তিবনে ট্রমা হাসপাতাল থেকে স্মরণ করেছেন :-
রমেশ ভাই প্রথম থেকেই ভাল সেবাধারী ছিলেন , এখন স্মরণ করছেন, তোমরা সবাই তার স্মরণের ছোঁয়া পেয়েছ তো । আর এই চেয়েছেন বাবার কোনো বাচ্চা যেন অস্থিরতার অনুভব না করে। কি করব , কিভাবে করব এমন নয়। যেমনই হোক দিন গুলো আনন্দে খুশীতে কাটাও। খুশীতে কাটালে আরও খুশী আসবে আর খুশীর বৃদ্ধিতে সর্বদা খুশীর বায়ুমন্ডল তৈরী হবে।