অব্যক্ত ইশারা
"মাস্টার দয়ালু, কৃপালু (মের্সিফুল) হও"
১) আজকাল বিপদের সময় দুঃখী, অশান্ত আত্মারা পরমাত্মার সাথে-সাথে শক্তিদেরকে, দেবতাদেরকে তার মধ্যে গনেশকে বা হনুমানকে বেশি সরণ করে | রোজ ডাকে হে কৃপালু, দয়ালু দয়া করো, কৃপা করো | সুখ-শান্তির একটু বিন্দু দিয়ে দাও | তো হে শক্তিরা, হে দেব, দুখীদের,পিপাসী আত্মাদের আওয়াজ শোন | নিজেদের বোন্ ভাইদের প্রতি দয়া করো |
২) হে মাস্টার মুক্তিদাতা, এখন সব থেকে প্রথমে নিজেকে মুক্ত করে দাও তারপর বিশ্বের সর্ব আত্মাদেরকে মুক্তি দেওয়ার অঞ্চলি দাও | তারা ডাকছে, বার-বার গীত গান করছে - দুঃখীদের প্রতি কিছু দয়া করো ... | দুঃখ বারতেই থাকছে তো তাদের ওপরে দয়া করে তাদেরকে মুক্তিধামে পাঠিয়ে দাও, এর জন্যে বাণীর সেবার সাথে-সাথে মন্সা সেবা বারাও |
৩) তোমাদের জড় চিত্রও হলো দয়ালু, যে কোনো চিত্রের আগে গেলে এটাই বলে যে আমার ওপর দয়া করো, কৃপা করো, দয়া করো, মার্সি, মার্সি ... যখন চিত্রই হলো এতো মার্সিফুল তবে চৈতন্যতে কি হবে ! চৈতন্যতে তো দয়ার খান হবে | প্রথমে নিজের ওপর দয়া করো, তারপর ব্রাহ্মন পরিবারের ওপর দয়া করো, যদি কেও পরবশ থাকে, সংস্কারের বসে থাকে, কমজোর থাকে, ওই সময়ে বুদ্ধিহীন হয়ে যায়, তবে ক্রোধ করো না | দয়ালু হও, কৃপালু হও |
৪)হে বাপদাদার সিকিলাধে, পদম পদম বরদানের বরদানি বাচ্চারা ! এখন সংকল্পকে দৃঢ় করো আর দৃঢ়তার চাবি লাগাও, কর্মযোগী হও | তোমাদের হলো কর্মযোগী জীবন, জীবন হলো সদাকালের, কখনো কখনো নয় | তো এখন নিজেদের কৃপালু, দয়ালু, দুঃখহর্তা, সুখ দাতা স্বরূপ ইমার্জ করো |
৫)বাপদাদা হঠাতের পাঠ অনেককাল থেকে পড়িয়েছে | তো হঠাতের আগে ভক্তদের ডাককে পূরণ করো | দুঃখীদের দুঃখের আওয়াজ তো শোন | এখন প্রত্যেক ছোট বড় বিশ্ব পরিবর্তক, বিশ্বের দুঃখ পরিবর্তন করে সুখের দুনিয়া নিয়ে আসতে নিজেকে দায়িত্ববান ভাবো |
৬)হে আমার মনের তক্তের অধিকারী স্নেহী বাচ্চারা ! বাপদাদার মনের সময় প্রমান এটাই দরকার বলে মনে হয় যে এখন ভক্ত আত্মাদের পিপাসা বুঝিয়ে দাও | বেচারা আত্মারা তোমরা পূজ্য আত্মাদের সরণ করছে - আমাদের পূজ্য, আমাদের দয়ালু, কৃপালু কোথায় আছ ! আমাদের ডাক কি শুনতে পারছ না ? অল্প একটু খুশি, অল্প একটু শান্তির অঞ্চলি তো দিয়ে দাও | তো এখন যারা ডাকছে তাদের অঞ্চলী দেওয়ার, মন্সা সেবা করার সময় এসে গেছে তাই জন্যে সারা দিন শক্তিশালী সরণের পার্সেন্টেজকে বারাও |
৭)ভিন্ন-ভিন্ন সমস্যার কারণে, নিজেদের মন আর বুদ্ধির সন্তুলন না হওয়ার কারণে মের্সিফুল বাবাকে বা নিজের-নিজের মান্যতাদেরকে মের্সীর জন্যে অনেক দুঃখ সহকারে ডাকছে, ব্যতিব্যস্ত হয়ে ডাকছে | তো মের্সিফুল বাবা বাচ্চাদেরকে বলছে যে বাবার সহযোগী সাথী ভুজা তোমরা ব্রাহ্মন মাস্টার মের্সিফুল হও |
২) হে মাস্টার মুক্তিদাতা, এখন সব থেকে প্রথমে নিজেকে মুক্ত করে দাও তারপর বিশ্বের সর্ব আত্মাদেরকে মুক্তি দেওয়ার অঞ্চলি দাও | তারা ডাকছে, বার-বার গীত গান করছে - দুঃখীদের প্রতি কিছু দয়া করো ... | দুঃখ বারতেই থাকছে তো তাদের ওপরে দয়া করে তাদেরকে মুক্তিধামে পাঠিয়ে দাও, এর জন্যে বাণীর সেবার সাথে-সাথে মন্সা সেবা বারাও |
৩) তোমাদের জড় চিত্রও হলো দয়ালু, যে কোনো চিত্রের আগে গেলে এটাই বলে যে আমার ওপর দয়া করো, কৃপা করো, দয়া করো, মার্সি, মার্সি ... যখন চিত্রই হলো এতো মার্সিফুল তবে চৈতন্যতে কি হবে ! চৈতন্যতে তো দয়ার খান হবে | প্রথমে নিজের ওপর দয়া করো, তারপর ব্রাহ্মন পরিবারের ওপর দয়া করো, যদি কেও পরবশ থাকে, সংস্কারের বসে থাকে, কমজোর থাকে, ওই সময়ে বুদ্ধিহীন হয়ে যায়, তবে ক্রোধ করো না | দয়ালু হও, কৃপালু হও |
৪)হে বাপদাদার সিকিলাধে, পদম পদম বরদানের বরদানি বাচ্চারা ! এখন সংকল্পকে দৃঢ় করো আর দৃঢ়তার চাবি লাগাও, কর্মযোগী হও | তোমাদের হলো কর্মযোগী জীবন, জীবন হলো সদাকালের, কখনো কখনো নয় | তো এখন নিজেদের কৃপালু, দয়ালু, দুঃখহর্তা, সুখ দাতা স্বরূপ ইমার্জ করো |
৫)বাপদাদা হঠাতের পাঠ অনেককাল থেকে পড়িয়েছে | তো হঠাতের আগে ভক্তদের ডাককে পূরণ করো | দুঃখীদের দুঃখের আওয়াজ তো শোন | এখন প্রত্যেক ছোট বড় বিশ্ব পরিবর্তক, বিশ্বের দুঃখ পরিবর্তন করে সুখের দুনিয়া নিয়ে আসতে নিজেকে দায়িত্ববান ভাবো |
৬)হে আমার মনের তক্তের অধিকারী স্নেহী বাচ্চারা ! বাপদাদার মনের সময় প্রমান এটাই দরকার বলে মনে হয় যে এখন ভক্ত আত্মাদের পিপাসা বুঝিয়ে দাও | বেচারা আত্মারা তোমরা পূজ্য আত্মাদের সরণ করছে - আমাদের পূজ্য, আমাদের দয়ালু, কৃপালু কোথায় আছ ! আমাদের ডাক কি শুনতে পারছ না ? অল্প একটু খুশি, অল্প একটু শান্তির অঞ্চলি তো দিয়ে দাও | তো এখন যারা ডাকছে তাদের অঞ্চলী দেওয়ার, মন্সা সেবা করার সময় এসে গেছে তাই জন্যে সারা দিন শক্তিশালী সরণের পার্সেন্টেজকে বারাও |
৭)ভিন্ন-ভিন্ন সমস্যার কারণে, নিজেদের মন আর বুদ্ধির সন্তুলন না হওয়ার কারণে মের্সিফুল বাবাকে বা নিজের-নিজের মান্যতাদেরকে মের্সীর জন্যে অনেক দুঃখ সহকারে ডাকছে, ব্যতিব্যস্ত হয়ে ডাকছে | তো মের্সিফুল বাবা বাচ্চাদেরকে বলছে যে বাবার সহযোগী সাথী ভুজা তোমরা ব্রাহ্মন মাস্টার মের্সিফুল হও |
"ত্যাগ আর তপস্যার মূর্তি হও তাহলে সেবা নিজে নিজেই হবে" - দাদী জানকী
বাবার মনকে খুশি করার জন্যে, সারা জীবনকে সফল করার জন্যে সেবাতে সদা হাজির থাকো | বাবার যেই সব ভালো-ভালো মহাবাক্য আছে সেগুলো কখনো ভুলি না,বাকি অন্য কোনো কথা মনে আসে না | আমি কাওকে চিন্তাতে বা ভারী দেখতে চাই না | কোনো মুহুর্তে যদি কোনো কারণে ভারী হয়ে যাও তবে সেকেন্ডে হালকা হয়ে যাও | কোনো ব্যাপার না, লেট গো | শান্তির সাথে কাজ করো | এটা অভিনয় না আসলে রাজ্যত্ব | বাবা এমনি-এমনি রাজা হয় নি, বাবা গালিও খেয়েছে | বাচ্চাদেরও অনেক প্রকারের খেলা দেখেছে | ভালো ভালো বাচ্চারা যারা বাবা বাবা বলতো, তারা কাল বলে কে বাবা ? আমি তো যাচ্ছি ... | আমাকেও বলতে লাগলো তোমরা সকলে হলো মুর্খ, নিজেদের জীবন নষ্ট করবে, তোমরাও নিজেদেরটা বোঝো | এরকম ভালো-ভালো কেও সংশয় বুদ্ধি হতে দেখেছি | এর থেকে বাচার জন্যে সঙ্গ আর অন্নর অনেক সামাল করতে হবে |
বাবা যেই নিয়ম শিখিয়েছে যতো ওই নিয়মে থাকবে ততই লাভ আছে | প্রথম-প্রথম যখন সেবাতে বের হলাম, কিছুই খাওয়ার জন্যে থাকতো না শুধু রুটি বানিয়ে লবন লাগিয়ে খেতাম, কিন্তু তা সত্তেও ওই দিনগুলি অতি প্রিয় ছিলো, ওই দিনগুলিতে অনেক ভালো লাগতো | ত্যাগ, তপস্যাড দ্বারা যা সেবা হয়েছে, সেগুলো এখন অবধিও কাজে আসছে | নিজে নিজেই যেই সময় যা চাই হয়ে যায়, কখনো ভুলেও কিছু চেয়ে নিতে হয় না | প্রথমে টুথ ব্রাশও ব্যবহার করতাম না, নীম দিয়েই দাত মাজতাম | তো যা বাবা বলেছে করেছি, করিয়েছি |এখনো আমি তোমাদেরকে বলছি সময় আর সংকল্পকে সফল করো | একটাও সংকল্প যেন আমার নিষ্ফল না যায় | বাবা বলে "আমি বসে আছি" হয়ে যাবে ... বড় কথা না, এটা অনুভব করো | ভগবান নিজে আমাদের খিদমতে হাজির আছে | বাবা সাহায্য করে তবেই তো আমরা বাবার সহযোগী হয়েছি | সহযোগীও আর কি হয়েছি, নিজেরই ভাগ্য বানাচ্ছি | তো আমার ভাগ্য আছে যে আমাকে এমন ভাট্টিতে ডাক | জানি না কাল হবো কি না ! তাই ... | তোমাদের সকলের জীবনও যেন এমনি সফল হয়ে যায় | শুধু ত্যাগ বৃত্তি, তপস্যা বৃত্তির মূর্তি হয়ে থাকো তবে সেবা নিজে নিজেই হতে আর বাড়তে থাকবে | অনেক প্রকারের সেবা হয়েছে কিন্তু বড় সুখ শান্তি প্রেমের সাথে সেবা হয়েছে, আমি এখন এটাই চাই যে যেমন আমরা নিমিত্র হয়ে সেবা করেছি, সকলে মিলে করেছে সেই রকমই করলে তবে কথাও কোনো প্রবলেম হবে না |
সংগঠনে অনেক বল প্রাপ্ত হয়, তো এখন এই ভাট্টির দ্বারা সহজেই সব দিক থেকে ফ্রি হয়ে যাও | এখন হলো এই গভীর পুরুশার্থ করে এক দুজনের থেকে সন্তুষ্ট হওয়ার সময় | পুরুশার্থে "কিভাবে" শব্দ যেন না আসে | এখন গুপ্ত পুরুশার্থী, তীব্র পুরুশার্থী, রিয়েল পুরুশার্থী হয়ে যাও | পুরনোপনার দাগ একেবারে যেন না থাকে তখন ফরিশ্তাপনের ভাইব্রেশন সারা বিশ্বে যাবে, তোমরা নিমিত্রদের দ্বারা | সারা বিশ্বের ধ্যান আমাদের মধুবনের দিকে আছে আর মধুবনের থেকে যেই ভাইব্রেশন যায় সেগুলো কোথায় কোথায় পৌছায় তাই জন্যে নিজেদের ওপর এই দয়া করো তবে দুয়া (আশির্বাদ) বাবার আছে | আর আমি দেখেছি বাবার দুয়া অনেক কাজ করে | যেই সেবা করো সেটা বাবার দুয়ার মাধ্যমে সফল হচ্ছে, তারপর সকলের মন থেকে অটোমেটিক দুয়া বের হয়, বাবা গুপ্ত আত্মাকে দেখে, কিন্তু পরমাত্মার দুয়া আছে তো সকলের প্রাপ্তি হচ্ছে, ওই দুয়া আমরা বাচ্চারা প্রাপ্ত করছি | এখন হলো অন্তিম ঘড়ি, দ্রুত ফরিশ্তা হয়ে যাও,আজই এই কাজ করবে তো | আচ্ছা |
বাবা যেই নিয়ম শিখিয়েছে যতো ওই নিয়মে থাকবে ততই লাভ আছে | প্রথম-প্রথম যখন সেবাতে বের হলাম, কিছুই খাওয়ার জন্যে থাকতো না শুধু রুটি বানিয়ে লবন লাগিয়ে খেতাম, কিন্তু তা সত্তেও ওই দিনগুলি অতি প্রিয় ছিলো, ওই দিনগুলিতে অনেক ভালো লাগতো | ত্যাগ, তপস্যাড দ্বারা যা সেবা হয়েছে, সেগুলো এখন অবধিও কাজে আসছে | নিজে নিজেই যেই সময় যা চাই হয়ে যায়, কখনো ভুলেও কিছু চেয়ে নিতে হয় না | প্রথমে টুথ ব্রাশও ব্যবহার করতাম না, নীম দিয়েই দাত মাজতাম | তো যা বাবা বলেছে করেছি, করিয়েছি |এখনো আমি তোমাদেরকে বলছি সময় আর সংকল্পকে সফল করো | একটাও সংকল্প যেন আমার নিষ্ফল না যায় | বাবা বলে "আমি বসে আছি" হয়ে যাবে ... বড় কথা না, এটা অনুভব করো | ভগবান নিজে আমাদের খিদমতে হাজির আছে | বাবা সাহায্য করে তবেই তো আমরা বাবার সহযোগী হয়েছি | সহযোগীও আর কি হয়েছি, নিজেরই ভাগ্য বানাচ্ছি | তো আমার ভাগ্য আছে যে আমাকে এমন ভাট্টিতে ডাক | জানি না কাল হবো কি না ! তাই ... | তোমাদের সকলের জীবনও যেন এমনি সফল হয়ে যায় | শুধু ত্যাগ বৃত্তি, তপস্যা বৃত্তির মূর্তি হয়ে থাকো তবে সেবা নিজে নিজেই হতে আর বাড়তে থাকবে | অনেক প্রকারের সেবা হয়েছে কিন্তু বড় সুখ শান্তি প্রেমের সাথে সেবা হয়েছে, আমি এখন এটাই চাই যে যেমন আমরা নিমিত্র হয়ে সেবা করেছি, সকলে মিলে করেছে সেই রকমই করলে তবে কথাও কোনো প্রবলেম হবে না |
সংগঠনে অনেক বল প্রাপ্ত হয়, তো এখন এই ভাট্টির দ্বারা সহজেই সব দিক থেকে ফ্রি হয়ে যাও | এখন হলো এই গভীর পুরুশার্থ করে এক দুজনের থেকে সন্তুষ্ট হওয়ার সময় | পুরুশার্থে "কিভাবে" শব্দ যেন না আসে | এখন গুপ্ত পুরুশার্থী, তীব্র পুরুশার্থী, রিয়েল পুরুশার্থী হয়ে যাও | পুরনোপনার দাগ একেবারে যেন না থাকে তখন ফরিশ্তাপনের ভাইব্রেশন সারা বিশ্বে যাবে, তোমরা নিমিত্রদের দ্বারা | সারা বিশ্বের ধ্যান আমাদের মধুবনের দিকে আছে আর মধুবনের থেকে যেই ভাইব্রেশন যায় সেগুলো কোথায় কোথায় পৌছায় তাই জন্যে নিজেদের ওপর এই দয়া করো তবে দুয়া (আশির্বাদ) বাবার আছে | আর আমি দেখেছি বাবার দুয়া অনেক কাজ করে | যেই সেবা করো সেটা বাবার দুয়ার মাধ্যমে সফল হচ্ছে, তারপর সকলের মন থেকে অটোমেটিক দুয়া বের হয়, বাবা গুপ্ত আত্মাকে দেখে, কিন্তু পরমাত্মার দুয়া আছে তো সকলের প্রাপ্তি হচ্ছে, ওই দুয়া আমরা বাচ্চারা প্রাপ্ত করছি | এখন হলো অন্তিম ঘড়ি, দ্রুত ফরিশ্তা হয়ে যাও,আজই এই কাজ করবে তো | আচ্ছা |