৩) সম্পুর্ণতাকে সমীপ আনার জন্য শুধু মাত্র দুটো শব্দ সরণে রাখো – আমি হলাম বিন্দু আর বাবাও হলো বিন্দু , কিন্তু বিন্দুর সাথে-সাথে সিন্দুও আছে | বাকি বিস্তারে যাওয়ার দরকার নেই | বিস্তারে যেতে হলে শুধু মাত্র সেবাতে যাও | যদি সেবা না থাকে তো বিন্দু , তার আগে নিজের বুদ্ধিকে চালানোর দরকার নেই | এটাই হলো সহজ বিধি – সম্পুর্ণতাকে প্রাপ্ত করার |
৪) সম্পূর্ণতা সদা সন্তুষ্টতার অনুভব করায় | সন্তুষ্ট আত্মারা সম্পন্ন হওয়ার কারনে কারো থেকে বিরক্ত হবে না | সম্মন্ধেও কোনো প্রকারের খিট-পিট্ হবে না | যদি হয় তাহলেও সেটার প্রভাব পরবে না | যে কোনো প্রকারের বিঘ্ন খেলা অনুভব হবে | সমস্যাও মনোরঞ্জনের সাধন হয়ে যাবে কারণ জ্ঞানী হয়ে দেখবে |
৫) যেই রকম বাবা সম্পন্ন তাই বাবার মহিমাতে সাগর শব্দ বলা হয় , এটাই সম্পন্নতাকে সিদ্ধ করে | তো বাবার সমান মাস্টার সাগর হওয়া অর্থাৎ সম্পন্ন হওয়া | নদীও তো সুখে যায় | সম্পন্ন আত্মারা সদা খুশিতে নাচতে থাকে | খুশি ছাড়া আর কিছু ভেতরে আসতে পারে না |
৬) এখন বাবার সমান নিজেকে আর সেবাকে সম্পন্ন করো | বাবার সমান অব্যক্ত বতন্বাসী হয়ে যাও | বাপদাদা এখনও আহভান করছে | এখন বেচে থাকা আর কিছু সময়ে সকল কথাতে নিজেকে সম্পন্ন বানাও | যদি একটাও সমন্ধ বা গুনের কমি হয় তো সম্পন্ন স্টেজ বা সমূর্ণ স্বরূপ বলা হবে না | বাবার গুন বা নিজের আদি স্বরূপের গুন অনুভব না হলে সম্পূর্ণ স্বরূপ কিকরে বলা যাবে , তাই সব দিক থেকে সম্পন্ন হও |
৭) বিশেষ চেক করো যে সঙ্গমযুগের সর্ব প্রাপ্তি করে নিয়েছি কি ? সর্ব ধন সামনে রাখো , সর্ব সম্মন্ধ সামনে রাখো , কর্তব্য সামনে রাখো আর চেক করো যে সর্ব দিকে অনুভবি হয়েছি কি ? যদি কোনো অনুভব রয়ে গিয়ে থাকে তাহলে সেই অনুভবকে সম্পন্ন বানাও |
৮) যেই রকম বাপদাদা ব্যাক্ততে আশা সত্তেও অব্যক্ত রূপে , অব্যক্ত দেশের অব্যক্ত প্রভাবে থাকে | বাচ্চাদেরকে এটা অনুভব করানোর জন্য সকার বতনে আসে | এই রকমই তোমরা সকলে নিজের অব্যক্ত স্তিতির অনুভব অন্যদেরকে করাও | যখন অব্যক্ত স্তিতির স্টেজ সম্পূর্ণ হবে তখন নিজের রাজ্যে সাথে চলতে হবে | তো এক চোখে অব্যক্ত সম্পূর্ণ স্তিতি , দৃতীয় চোখে রাজ্য পদ যেন হয় |
৯) সম্পুর্ণতাকে প্রাপ্ত করার জন্য সদা উপরাম আর দৃষ্টা হও | নিজের দেহের থেকেও উপরাম , নিজের বুদ্ধির থেকেও উপরাম , আমার সংস্কার , এই আমরপনার থেকেও উপরাম | আমি এটা ভাবি , এই আমিপনা থেকেও উপরাম | যেখানে আমি শব্ধ আসে সেখানে বাপদাদা যেন সরণে আসে | যেখানে আমার শব্দ আসে সেখানে শ্রীমত যেন সরণে আসে |
১০) তোমাদের শেষ সম্পন্ন স্টেজের গায়ন আছে – সর্বগুন সম্পন্ন , সলো কলা সম্পূর্ণ , সম্পূর্ণ নির্বিকারী , সম্পূর্ণ অহিংসক ... মহিমাতেও সকলের সাথে সম্পন্ন বা সম্পূর্ণ শব্দ আছে | এই সম্পন্ন স্টেজ ভবিষ্য়ে তো প্রাপ্ত হবে , কিন্তু আত্মার মধ্যে বল তো এখন থেকেই ভরবে | তাই এখনই সর্বগুনে , সর্ব কলাতে সম্পন্ন হতে হবে , এটাই হলো সম্পূর্ণ স্টেজের চিহ্ন |
৪) সম্পূর্ণতা সদা সন্তুষ্টতার অনুভব করায় | সন্তুষ্ট আত্মারা সম্পন্ন হওয়ার কারনে কারো থেকে বিরক্ত হবে না | সম্মন্ধেও কোনো প্রকারের খিট-পিট্ হবে না | যদি হয় তাহলেও সেটার প্রভাব পরবে না | যে কোনো প্রকারের বিঘ্ন খেলা অনুভব হবে | সমস্যাও মনোরঞ্জনের সাধন হয়ে যাবে কারণ জ্ঞানী হয়ে দেখবে |
৫) যেই রকম বাবা সম্পন্ন তাই বাবার মহিমাতে সাগর শব্দ বলা হয় , এটাই সম্পন্নতাকে সিদ্ধ করে | তো বাবার সমান মাস্টার সাগর হওয়া অর্থাৎ সম্পন্ন হওয়া | নদীও তো সুখে যায় | সম্পন্ন আত্মারা সদা খুশিতে নাচতে থাকে | খুশি ছাড়া আর কিছু ভেতরে আসতে পারে না |
৬) এখন বাবার সমান নিজেকে আর সেবাকে সম্পন্ন করো | বাবার সমান অব্যক্ত বতন্বাসী হয়ে যাও | বাপদাদা এখনও আহভান করছে | এখন বেচে থাকা আর কিছু সময়ে সকল কথাতে নিজেকে সম্পন্ন বানাও | যদি একটাও সমন্ধ বা গুনের কমি হয় তো সম্পন্ন স্টেজ বা সমূর্ণ স্বরূপ বলা হবে না | বাবার গুন বা নিজের আদি স্বরূপের গুন অনুভব না হলে সম্পূর্ণ স্বরূপ কিকরে বলা যাবে , তাই সব দিক থেকে সম্পন্ন হও |
৭) বিশেষ চেক করো যে সঙ্গমযুগের সর্ব প্রাপ্তি করে নিয়েছি কি ? সর্ব ধন সামনে রাখো , সর্ব সম্মন্ধ সামনে রাখো , কর্তব্য সামনে রাখো আর চেক করো যে সর্ব দিকে অনুভবি হয়েছি কি ? যদি কোনো অনুভব রয়ে গিয়ে থাকে তাহলে সেই অনুভবকে সম্পন্ন বানাও |
৮) যেই রকম বাপদাদা ব্যাক্ততে আশা সত্তেও অব্যক্ত রূপে , অব্যক্ত দেশের অব্যক্ত প্রভাবে থাকে | বাচ্চাদেরকে এটা অনুভব করানোর জন্য সকার বতনে আসে | এই রকমই তোমরা সকলে নিজের অব্যক্ত স্তিতির অনুভব অন্যদেরকে করাও | যখন অব্যক্ত স্তিতির স্টেজ সম্পূর্ণ হবে তখন নিজের রাজ্যে সাথে চলতে হবে | তো এক চোখে অব্যক্ত সম্পূর্ণ স্তিতি , দৃতীয় চোখে রাজ্য পদ যেন হয় |
৯) সম্পুর্ণতাকে প্রাপ্ত করার জন্য সদা উপরাম আর দৃষ্টা হও | নিজের দেহের থেকেও উপরাম , নিজের বুদ্ধির থেকেও উপরাম , আমার সংস্কার , এই আমরপনার থেকেও উপরাম | আমি এটা ভাবি , এই আমিপনা থেকেও উপরাম | যেখানে আমি শব্ধ আসে সেখানে বাপদাদা যেন সরণে আসে | যেখানে আমার শব্দ আসে সেখানে শ্রীমত যেন সরণে আসে |
১০) তোমাদের শেষ সম্পন্ন স্টেজের গায়ন আছে – সর্বগুন সম্পন্ন , সলো কলা সম্পূর্ণ , সম্পূর্ণ নির্বিকারী , সম্পূর্ণ অহিংসক ... মহিমাতেও সকলের সাথে সম্পন্ন বা সম্পূর্ণ শব্দ আছে | এই সম্পন্ন স্টেজ ভবিষ্য়ে তো প্রাপ্ত হবে , কিন্তু আত্মার মধ্যে বল তো এখন থেকেই ভরবে | তাই এখনই সর্বগুনে , সর্ব কলাতে সম্পন্ন হতে হবে , এটাই হলো সম্পূর্ণ স্টেজের চিহ্ন |