°°° মনন চিন্তন এর জন্য প্রশ্ন ∆∆
∆∆∆ ২৪ / ০৮ / ২০১৫ থেকে
৩০/ ০৮/ ২০১৫ ∆∆∆
••• ২৪/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন ••
*** কোন বিশেষ কিছু কমের কারণে পুরুষাথ` এবং সাবি`স এ মেহনত লাগে , মেহনত থেকে বঁ|চার জন্য কি উপায় করা যায় ?
••• ২৫/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
** সৃষ্টির শোকেসে সবার আগে থাকার জন্য কোন গুণ গুলো থাকা অবশ্যই দরকার আর ওই গুণগুলোর ধারণা করার জন্য কি পুরুষাথ` করতে হবে ?
∆∆ ২৬/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন *
** শক্তি কে ধরে রাখার জন্য ব্যবহারে কোন বিশেষ গুণ থাকা অবশ্যই দরকার আর এই গুণের সাথে যুক্ত ব্যক্তির কি বিশেষত্ব হবে ?
∆∆ * ২৭/ ০৮/ ১৫ এর মনন চিন্তন
* আজ গুরুবার -- আজকের দিনে আমরা মনন - চিন্তন আর বিশেষ সেবাতে ব্রেক লাগিয়ে বিশেষ রুপে ইয়াদ এর চাট` বাড়|বো ....এই সায়েন্স এর সাধন থেকে দুরে থাকো ....আর অন্ত- মূখতার অভ্যস করবে **
** ২৮/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
∆∆ সাইলেন্স এর অনুভুতি কমের মূখ্য কারণ আর পরিণাম কি হতে পারে ?
*** ২৯/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
** আমাদের ব্রাম্নণ বাচ্চা দের রুহানী লিফট কোন টা ? আর এর বিশেষত্ব কি ?
∆∆ ৩০/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
** আজ রবিবার .... আজকের দিনে আমরা মনন- চিন্তন আর বিশেষ সেবাতে ব্রেক লাগিয়ে বিশেষ রুপে ইয়াদ এর যাত্রার চাট` বাড়|বো .....এই সাইন্স এর সাধনের থেকে দূরে থাকো ..... অন্ত- মূখতা র অভ্য|স করো ....আর স্ সেবা আর স্- স্থিতির দিকে মূখ্য রূপে খেয়াল রাখতে হবে ****
*********************************** নিজের জীবন কে উন্নত অথবা হীরে - তুল্য করার জন্য মন্সা - বাচা - কম`ণা র উপর বিশেষ মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন | নিজের দিনচয`|কে সাবধানে চালানোর সাথে সর্বদা আত্ম - নিরীক্ষণ করে যেতে হবে। দিনচয`|র প্রতি মনোযোগ না দিয়ে গাফিলতি করলে ব্যক্তি র জীবনে দিন - প্রতিদিন অবনতি প্রকাশ পেতে থাকে , সাথে সাথে সংস্ক|র খারাপ হয়ে যায় -----
∆∆ কয়েক টি আদর্শ দিনচয`| ---
১) **** অমৃতবেলায ওঠা |
২) ** অমৃতবেলায সর্ব প্রথম সংকল্প |
৩) ** প্রতিদিন রাজযোগ কেন্দ্র এ জ্ঞান - যোগের অভ্য|স করা প্রয়োজন |
৪) ** ভোজন কেমন হওয়া উচিত খেয়াল রাখা প্রযোজন |
৫) ** কর্মর সময় মনের অবস্থার উপর নজর রাখা |
৬) ** প্রত্যেক পরিস্থিতিতে সন্তুষ্ট থাকা |
৭) ** প্রতি ঘন্টায় কমপক্ষে ৫-১০ মিনিট ঈশ্বরীয সৄতিতে থাকা আবশ্যক |
৮) ** সাযংকালের পুরুষাথ` |
🌹🌹 ওম শান্তি 🌹
∆∆∆ ২৪ / ০৮ / ২০১৫ থেকে
৩০/ ০৮/ ২০১৫ ∆∆∆
••• ২৪/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন ••
*** কোন বিশেষ কিছু কমের কারণে পুরুষাথ` এবং সাবি`স এ মেহনত লাগে , মেহনত থেকে বঁ|চার জন্য কি উপায় করা যায় ?
••• ২৫/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
** সৃষ্টির শোকেসে সবার আগে থাকার জন্য কোন গুণ গুলো থাকা অবশ্যই দরকার আর ওই গুণগুলোর ধারণা করার জন্য কি পুরুষাথ` করতে হবে ?
∆∆ ২৬/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন *
** শক্তি কে ধরে রাখার জন্য ব্যবহারে কোন বিশেষ গুণ থাকা অবশ্যই দরকার আর এই গুণের সাথে যুক্ত ব্যক্তির কি বিশেষত্ব হবে ?
∆∆ * ২৭/ ০৮/ ১৫ এর মনন চিন্তন
* আজ গুরুবার -- আজকের দিনে আমরা মনন - চিন্তন আর বিশেষ সেবাতে ব্রেক লাগিয়ে বিশেষ রুপে ইয়াদ এর চাট` বাড়|বো ....এই সায়েন্স এর সাধন থেকে দুরে থাকো ....আর অন্ত- মূখতার অভ্যস করবে **
** ২৮/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
∆∆ সাইলেন্স এর অনুভুতি কমের মূখ্য কারণ আর পরিণাম কি হতে পারে ?
*** ২৯/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
** আমাদের ব্রাম্নণ বাচ্চা দের রুহানী লিফট কোন টা ? আর এর বিশেষত্ব কি ?
∆∆ ৩০/০৮/১৫ এর মনন চিন্তন **
** আজ রবিবার .... আজকের দিনে আমরা মনন- চিন্তন আর বিশেষ সেবাতে ব্রেক লাগিয়ে বিশেষ রুপে ইয়াদ এর যাত্রার চাট` বাড়|বো .....এই সাইন্স এর সাধনের থেকে দূরে থাকো ..... অন্ত- মূখতা র অভ্য|স করো ....আর স্ সেবা আর স্- স্থিতির দিকে মূখ্য রূপে খেয়াল রাখতে হবে ****
*********************************** নিজের জীবন কে উন্নত অথবা হীরে - তুল্য করার জন্য মন্সা - বাচা - কম`ণা র উপর বিশেষ মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন | নিজের দিনচয`|কে সাবধানে চালানোর সাথে সর্বদা আত্ম - নিরীক্ষণ করে যেতে হবে। দিনচয`|র প্রতি মনোযোগ না দিয়ে গাফিলতি করলে ব্যক্তি র জীবনে দিন - প্রতিদিন অবনতি প্রকাশ পেতে থাকে , সাথে সাথে সংস্ক|র খারাপ হয়ে যায় -----
∆∆ কয়েক টি আদর্শ দিনচয`| ---
১) **** অমৃতবেলায ওঠা |
২) ** অমৃতবেলায সর্ব প্রথম সংকল্প |
৩) ** প্রতিদিন রাজযোগ কেন্দ্র এ জ্ঞান - যোগের অভ্য|স করা প্রয়োজন |
৪) ** ভোজন কেমন হওয়া উচিত খেয়াল রাখা প্রযোজন |
৫) ** কর্মর সময় মনের অবস্থার উপর নজর রাখা |
৬) ** প্রত্যেক পরিস্থিতিতে সন্তুষ্ট থাকা |
৭) ** প্রতি ঘন্টায় কমপক্ষে ৫-১০ মিনিট ঈশ্বরীয সৄতিতে থাকা আবশ্যক |
৮) ** সাযংকালের পুরুষাথ` |
🌹🌹 ওম শান্তি 🌹
পতিত পাবন জ্ঞান সূর্য
শিববাবা আমার সাথে মিলন
করতে নিজ নিবাস পরমধাম ছেড়ে
আমার কাছে এগিয়ে আসছেন
.. .........শিব বাবার থেকে
বিচছুরিত হ ওয়া রং বে রং এর
কিরণ সমস্ত বিশ্ব এ ছড়িয়ে পড়ছে |
******* শিববাবা এই মুহুর্তে
একেবারে আমার মস্তিষ্কের সমীপে
এসে উপস্থিত হয়েছেন .......মস্তক
এ বিরাজমান আমার আত্মা কে
সর্ব শক্তি র আনন্দদাযী অনুভূতি
করাচ্ছেন ......বাহ ! কী সুখদাযক ,
অলৌকিক , বর্ণনা তীত ব্যতিক্রমী
আনন্দ রস ...................
আমি আত্মা সম্পূর্ণ পবিত্র হতে
চলেছি ......শরীর , মন , শান্ত
শীতল , শুদ্ধ পবিত্র হতে চলেছে
....দীর্ঘ সময় ধরে বাবার সাথে
একাকার হয়ে আমি আত্মা একদম
হালকা অনুভব করছি বাহ. !
আমার মিঠা বাবা , বাহ ! আমার
প্রিয় বাবা |
ওম শান্তি আগস্ট --- ২৩
দিব্য গুণ মানুষকে ঈশ্বরের কাছে
নিয়ে যায় , আর মনোবিকার তাকে
ঈশ্বরের থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।
ওম শান্তি
দিব্য গুণ মানুষকে ঈশ্বরের কাছে
নিয়ে যায় , আর মনোবিকার তাকে
ঈশ্বরের থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।
ওম শান্তি
****** আমাদের জীবনে যখন কোন প্রকারের পেপার আসে তখন ঘাবরাবে না , এটা কেন হলো , এই ভেবে সময় নষ্ট করবে না | প্রশ্ন সমাপ্ত করে ফুল - ( STOP ) লাগাবে | যে ফুল - ( STOP ) দেবে সেই ফুল পাশ হবে কারন এটাই হলো বিন্দুর অবস্থা , দেখেও দেখবে না , শুনেও শুনবে না |
******* বাবা যা শোনায সেটা
শোন , বাবা যেটা দেখায় সেটা দেখো তাহলে সম্পূর্ণ পাশ হয়ে যাবে আর পাশ হবার চিহ্ন - সদা চরতি কলা অনুভব করে সফলতার তারা হয়ে যাবে।
ওম শান্তি
******* বাবা যা শোনায সেটা
শোন , বাবা যেটা দেখায় সেটা দেখো তাহলে সম্পূর্ণ পাশ হয়ে যাবে আর পাশ হবার চিহ্ন - সদা চরতি কলা অনুভব করে সফলতার তারা হয়ে যাবে।
ওম শান্তি
এখন তীব্র গতির সময় হচ্ছে , সাধারণ পুরুষার্থের সময় নয় | সেকেন্ডে পরিবর্তনের অর্থ হলো স্মৃতি স্বরূপ দ্বারা এক সেকেন্ডে নির্বিকল্প ব্যর্থ সংকল্প নিবৃত্ত হয়ে যাক্ | কারণ সময় কে সমাপ্তির দিকে আনার তোমরা নিমিত্ত হচ্ছো | এখন কার সময়ের মহত্ব প্রমাণ যখন জানো যে প্রত্যেক কদমে পদম ভরা আছে | নেওয়ার বুদ্ধি তে রেখে কামাই করার বুদ্ধি টা ও রাখো | তো এখন মিনিটের কথা গেছে | অন্যদের বলা হয় 1 মিনিট সাইলেন্সে থাকো , কিন্তু তোমাদের জন্য সেকেন্ডের কথা হ ওয়া দরকার | যেমন হ্যাঁ আর না তে ভাবতে কত সময় লাগানো হয় | পরিবর্তন শক্তি অনেক ফাস্ট চাই | বুঝেছো তো ঠিক বা নাঠিক , নাঠিক হল বিন্দু , এখন বিন্দু কে কার্য্য লাগাও | যেমন সাইন্স ওয়ালা রা প্রত্যেক কথাতে তীব্র গতি করছে | আর পরিবর্তনের শক্তি বেশী কাজে লাগাচ্ছে | এবার সাইলেন্সে শক্তিওয়ালা দের পরিবর্তন করতে হবে তো এবার নলেজফুল হয়ে শুরু করো সেকেন্ডের গতিতে | হতে পারে যে মুশকিল হবে , কারণ শেষ সময় সেকেন্ডের পেপর আসবে , মিনিটের নয় | সেকেন্ডের অভ্যাস অনেক কাল থেকে হলে পাশ করতে পারবে | পরমাত্ম স্টুডেন্ট হচ্ছো তো পরমাত্ম পড়াই তে পাশ উইথ অনার হতে ই হবে , তাই না !
********* সংগম যুগে অন্তিম জনমে বাবা আমাদের বুদ্ধি তাঁর দিকে টেনে নিযেছেন | আমাদের বুদ্ধিতে এমন অনুভব হোক মনে হবে বুদ্ধি বাবা দিযেছেন আমার নয় | বাবা বলেন , আমি বুদ্ধি মানের বুদ্ধি | বাবা কোন আত্মা কে বুদ্ধি দিলে তার দায়িত্ব পালনের খমতা এসে যায় | সেবার বুদ্ধিকেও সাখী করে দেখো যে বুদ্ধি কতখানি যোগ- যুক্ত ?
********* প্রথমে জ্ঞান পুরো ধারন করলে যোগ ভালো হয় | যদি আমার হাত বাবার হাথে থাকে তো সফলতা অবশ্যই হবে। কেউ বলেন , আমি তো শুভ ভাবনা রাখি কিন্তু আমার বুদ্ধিকে আকষ`ণ করার তো কেউ চাই , তুমি শুভভাবনা দিয়ে চলো , নিজে থেকেই বাবা আকষ`ণ করবেন | বুদ্ধিকে আটেনশন দাও , কে তোমাকে বোঝাচছন , কে তোমাকে শোনাচছন ?? সব বিষযটা বুদ্ধির | কেউ কেউ নিজের বুদ্ধি ভীষণ চালায় --- বলে থাকে , একে এভাবে চলা উচিত ? ওকে ওই ভাবে চলা উচিত নয় ? আরে তুমি কেন মাথা ঘামাচছ ? বাবা কি তোমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন ? আমার দায়িত্ব তো নিজেকে বদলানো | আমি বদলাবো তো দুনিয়া বদলাবে | বিষয় টা এমন না হয় , দুনিয়া বদলালে আমি বদলাবো | প্রথমে চাই স - সেবা , তার পর বিশ্ব - সেবা |
ওম শান্তি
********* প্রথমে জ্ঞান পুরো ধারন করলে যোগ ভালো হয় | যদি আমার হাত বাবার হাথে থাকে তো সফলতা অবশ্যই হবে। কেউ বলেন , আমি তো শুভ ভাবনা রাখি কিন্তু আমার বুদ্ধিকে আকষ`ণ করার তো কেউ চাই , তুমি শুভভাবনা দিয়ে চলো , নিজে থেকেই বাবা আকষ`ণ করবেন | বুদ্ধিকে আটেনশন দাও , কে তোমাকে বোঝাচছন , কে তোমাকে শোনাচছন ?? সব বিষযটা বুদ্ধির | কেউ কেউ নিজের বুদ্ধি ভীষণ চালায় --- বলে থাকে , একে এভাবে চলা উচিত ? ওকে ওই ভাবে চলা উচিত নয় ? আরে তুমি কেন মাথা ঘামাচছ ? বাবা কি তোমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন ? আমার দায়িত্ব তো নিজেকে বদলানো | আমি বদলাবো তো দুনিয়া বদলাবে | বিষয় টা এমন না হয় , দুনিয়া বদলালে আমি বদলাবো | প্রথমে চাই স - সেবা , তার পর বিশ্ব - সেবা |
ওম শান্তি
🌿আমি শরীর নই, আমি আত্মা-- এটা স্মরণে থাকা মানেই "নিশ্চয় বুদ্ধি" নয়। কিন্তু আমি কোন আত্মা! সময়ে এই রুহানি নেশা, এই স্বমান অনুভব করা-- একে বলে "নিশ্চয় বুদ্ধি বিজয়ী"। পরীক্ষা না দিয়েই যদি বলি, আমি তো পাস উয়িদ অনার হয়ে গেছি, তাহলে কেও তার কথা মানবে? সার্টিফিকেট তো চাই। পরীক্ষা দিয়ে পাস করে সার্টিফিকেট নিলে- বাবার কাছ থেকে এবং পরিবারের কাছ থেকে, তখন তাকে বলা হবে "নিশ্চয় বুদ্ধি বিজয়ী"। শুধু নিজের মন খুশি হলেই হবেনা কিন্তু লোকেও যাতে খুশি হয়। শুধু মন-পছন্দ নয়, লোক- পছন্দ এবং বাপ- পছন্দ। একে বলে "বিজয়ী"। আচ্ছা। 27.12.1987
ওম শান্তি। 🌿🌼🌿
ওম শান্তি। 🌿🌼🌿
আমাদের জীবনকে নির্ধারিত করে আমাদের দেখার নজর |
*******************************************************
সংসার না তো ভালো আর না খারাপ | তার আধার তো এইসব কথার উপর নির্ভর করে , যে আপনি এটাকে কি রকম চোখে দেখেন, সব কথা নিজের মনোস্হিতির উপর নির্ভর করে | যেটা আপনার ভেতরে আছে , সেটাই আপনি বাইরে দেখতে পাবেন |
যদি মনুষ্য যা কিছু ঘটনা হয় সেগুলোকে নকারাত্মক ভাবের বদলে সকারাত্মক ভাবে দেখে তাহলে কোনো সমস্য ই আর বোঝ বলে মনে হবে না | ঈশ্বর আপনাকে যে জায়গায় রেখেছেন , সেখানেই আপনাকে দাড় করাবেন | এনার মধ্যে অপার করুনা ভরে আছে |
এইজন্য জীবনের প্রত্যেকটা ঘটনা কে জীবনের প্রকাশময় অবসর মেনে আগে এগোবার শিক্ষা নিতে হবে | এটাই একমাত্র বিকল্প | কোনো প্রকারের সংকট আসলে প্রকৃতিকে দোষ দেওয়া বা ঈশ্বরের উপর দোষ চাপানো, যে আমার সাথে এরকম কেনো হলো , এর মানে হলো স্বয়ংকে কমজোরীর খাদে ধাক্কা দেওয়া |
জীবনে সংকট আসা মানে আমাদের শক্ত হওয়ার পরম শক্তির উদ্ভব হওয়া | তো এমনি পরম অদ্ভুত শক্তির উদ্ভবকে আমাদের বাধ্য নয়, দৃঢ় হয়ে নিতে হবে | আর ঐ শক্তি দিয়ে আসা সংকটের মোকাবিলা করতে হবে |
******************* ওম শান্তি*******************
*******************************************************
সংসার না তো ভালো আর না খারাপ | তার আধার তো এইসব কথার উপর নির্ভর করে , যে আপনি এটাকে কি রকম চোখে দেখেন, সব কথা নিজের মনোস্হিতির উপর নির্ভর করে | যেটা আপনার ভেতরে আছে , সেটাই আপনি বাইরে দেখতে পাবেন |
যদি মনুষ্য যা কিছু ঘটনা হয় সেগুলোকে নকারাত্মক ভাবের বদলে সকারাত্মক ভাবে দেখে তাহলে কোনো সমস্য ই আর বোঝ বলে মনে হবে না | ঈশ্বর আপনাকে যে জায়গায় রেখেছেন , সেখানেই আপনাকে দাড় করাবেন | এনার মধ্যে অপার করুনা ভরে আছে |
এইজন্য জীবনের প্রত্যেকটা ঘটনা কে জীবনের প্রকাশময় অবসর মেনে আগে এগোবার শিক্ষা নিতে হবে | এটাই একমাত্র বিকল্প | কোনো প্রকারের সংকট আসলে প্রকৃতিকে দোষ দেওয়া বা ঈশ্বরের উপর দোষ চাপানো, যে আমার সাথে এরকম কেনো হলো , এর মানে হলো স্বয়ংকে কমজোরীর খাদে ধাক্কা দেওয়া |
জীবনে সংকট আসা মানে আমাদের শক্ত হওয়ার পরম শক্তির উদ্ভব হওয়া | তো এমনি পরম অদ্ভুত শক্তির উদ্ভবকে আমাদের বাধ্য নয়, দৃঢ় হয়ে নিতে হবে | আর ঐ শক্তি দিয়ে আসা সংকটের মোকাবিলা করতে হবে |
******************* ওম শান্তি*******************
>>>>>>
প্রত্যেক সংকল্প , বাণী ও কর্ম কে ফলদায়ক বানানোর জন্য রুহানি প্রভাবশালী হতে হবে |
এমন শুভ- চিন্তক মণি হতে হবে যাতে তোমাদের কিরন বিশ্বকে আলোকিত করতে পারে।
********ওম শান্তি *******
প্রত্যেক সংকল্প , বাণী ও কর্ম কে ফলদায়ক বানানোর জন্য রুহানি প্রভাবশালী হতে হবে |
এমন শুভ- চিন্তক মণি হতে হবে যাতে তোমাদের কিরন বিশ্বকে আলোকিত করতে পারে।
********ওম শান্তি *******
🌷🌷🍃🍂🌷🌷🍃🍂🌷🌷🍃🍂🌷🌷🍃🍂🌷🌷🍃🍂🌷🌷 🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃
Aug 14 ◆◆◆ যোগ -- ধারণা -- সেবা ◆◆◆
🌻 বড় থেকে বড় লক্ষ্য (মন্জিল) হল স্মরণ (ইয়াদ) | অনেকের শুধু শোনার সখ থাকে | জ্ঞানকে বোঝা তো খুবই সহজ, 84 র চক্র কে বুঝতে হবে, স্বদর্শন চক্রধারী হতে হবে | বেশী কিছু না | তোমরা বাচ্চারা বুঝতে পারছো যে আমরা সব স্বদর্শন চক্রধারী স্বদর্শন চক্র থেকে কারোর গলা কাটা হয় না | যেমন কৃষ্ণ কে দেখানো হয়েছে |
🌻 বাবা তো এসে তোমাদের রাজযোগ শেখাচ্ছে না কি চক্র দিয়ে অসুর দের ঘাত করছে | অসুর ওদের বলা হয় যাদের আসুরী স্বভাব আছে |
🌻 তোমরা বাচ্চাদেরকে এই সৃষ্টি চক্র আর সমস্ত ড্রামাকে জানতে হবে,কারণ সবাই এক্টর | তারা হদের এক্টর্স ড্রামাকে জানে ,এটা হচ্ছে বেহদের ড্রামা এত ডিটেলে বুঝতে পারবে না | ওটা তো 2 ঘন্টার ড্রামা হয় ,ডিটেলে পার্ট জানতে পারে |
🌻 বাচ্চারা তোমাদের খুশীতে থাকা দরকার | আমাদের 84 র চক্র পুরো হল | এবার আমরা ঘরে যাবো ,বাকী অল্প দিন এই কর্ম ভোগ আছে | বিকর্ম ভষ্ম হোক ,কর্মাতীত অবস্হা কেমন করে হবে এর জন্য এই যুক্তি বলা হয়েছে | বাকি বোঝানো হয় এই জন্মে যা ও বিকর্ম করেছো ,ওগুলো লিখে দাও তো বোঝা হাল্কা হবে | জন্ম জন্মান্তরের বিকর্ম তো কেউ লিখতে পারবে না | বিকর্ম তো হয়ে ই আসছে ,যখন থেকে রাবণ রাজ্য শুরু হয়েছে ,তো কর্ম বিকর্ম হয়ে পড়ে | সত্যযুগে কর্ম অকর্ম হয় |
🌻 বাবা বলেন- বাচ্চে তোমাদের পতিত থেকে পবিত্র ,পবিত্র থেকে পতিত হতেই হবে | এটাই ড্রামাতে লিপিবদ্ধ আছে | অনেক বার এই চক্র পার করেছো আর পার করতেই থাকবে | তুমি হচ্ছো অলরাউন্ড পার্টধারী | আদি থেকে অন্ত অব্দি পার্ট আর কারোরই নেই | তোমাকেই বাবা বোঝাচ্ছেন আবার তুমি এটা ও বুঝেছো অন্য ধর্মের লোকে রা নিজের সময় মতো আসতে থাকে | তোমার তো অলরাউন্ড পার্ট |
🌻 ক্রিশ্চিয়নদের বলবো না , যে ওরা সত্যযুগে ছিলো | ওরা তো দ্বাপরের মধ্য থেকে আসা শুরু করে | এই নলেজ টা ও তোমাদের বাচ্চাদের বুদ্ধিতে ই আছে | কাউকে ও বোঝাতে ও পারো | দ্বিতীয় কেউ সৃষ্টির আদি,মধ্য ,অন্ত জানে না | রচয়িতা কে জানে না তো রচনা কে কেমন করে জানবে | বাবা বোঝাচ্ছেন যে রাইটিয়স কথা যেগুলো আছে ,ওগুলো ছাপিয়ে এরোপ্লেন থেকে সব জায়গা য় ফেলতে থাকো | ঐ পয়েন্টস অথবা টপিক্স বসে লেখা উচিত | বাচ্চারা বলে কাজ নেই | বাবা বলেন এই রকম সার্ভিস তো অনেক আছে ,এখানে একান্তে বসে এই কাজ করো | যে বড় বড় সংস্হা গুলো আছে , গীতা পাঠশালা আদি আছে , ওদের সবাই কে জাগাতে হবে | সবাই কে খবর দিতে হবে | এটা পুরুষোত্তম সংগম যুগ | যে সমঝদার হবে ,সে ঝট্ করে বুঝে নেবে , নিশ্চয়ই সংগম যুগেই নতুন দুনিয়ার স্হাপনা আর পুরোনো দুনিয়ার বিনাশ হয় | সত্যযুগে পুরুষোত্তম মানুষ হয় ,এখানে আছে আসুরী স্বভাবের পতিত মানুষ |
🌻 এটা ও বাবা বোঝাচ্ছেন ,কুম্ভের মেলা আদি যে হয় ,অনেক মানুষ যায় স্নান করতে | কেন স্নান করতে যায় ? পপবিত্র হতে চায় | তো যেখানে যেখানে মানুষ স্নান করতে যায় ,ওখানে গিয়েও সার্ভিস করা উচিত | লোকেদের বোঝাতে হবে , এই জল কোনো পতিত পাবনী নয় | তোমার কাছে চিত্র ও আছে | গীতা পাঠশালা গুলোতে গিয়ে পর্চা বিলানো উচিত | বাচ্চারা সার্ভিস চায় | এই সব বসে লেখো -গীতার ভগবান পরমপিতা পরমাত্মা শিব ,না কি শ্ৰীকৃষ্ণ | আবার তার বায়োগ্ৰাফীর মহিমা লেখো | শিব বাবার বায়োগ্ৰাফী লেখো | তারপর ওরা নিজেরাই জাজ্ করবে | এই পয়েন্টস ও লিখতে হবে ,পতিত পাবন কে ? শিব আর শংকরের ভেদ ও দেখাতে হবে |শিব আলাদা ,শংকর আলাদা |এটা ও বাবা বোঝাচ্ছেন - কল্প 5 হাজার বর্ষের | মানুষ 84 জন্ম নেয় না কি 84 লাখ | এই সব মুখ্য মুখ্য কথা সংক্ষেপে লেখা দরকার | যেটা এরোপ্লেন থেকে ও ফেলা যায় ,বোঝানো ও যায় | এটা যেমন গোলা , এর মধ্যে পরিস্কার আছে , অমুক অমুক ধর্ম এই এই সময়ে স্হাপিত হয়েছে | তো এই গোলাও হওয়া দরকার এই জন্য মুখ্য 12 চিত্রের ক্যালেন্ডর্স ও ছাপাতে পারো ,যার মধ্যে সারা জ্ঞান এসে যায় আর সার্ভিসও হতে পারে |এইসব চিত্র খুব জরুরী | কোন চিত্র বানাতে হবে ,কি কি পয়েন্টস লেখা হবে ,ঐসব বসে লেখো ।
🌻 তুমি গুপ্ত বেশে এই পুরোনো দুনিয়ার পরিবর্তন করছো | আননোন ওয়ারিয়র্স হচ্ছো তোমাকে কেউ জানে না | বাবা ও গুপ্ত ,নলেজ ও গুপ্ত |
🌻 ড্রামা তে যে বিকর্ম করে তার সাজা হতে থাকে |ভালো বা মন্দ কর্মের ফল পাওয়া যায় | তার লেখা তো কেউ হয় না মনুষ্য বোঝে জরুর কর্মের ফল অন্য জন্মে পাওয়া যায় |অন্ত ঘড়ী (শেষ সময় ) বিবেক খুব খেতে থাকে | আমরা এই এই পাপ করেছি | সব মনে পড়তে থাকে | যেমন কর্ম তেমন জন্ম পাবে | এখন তুমি বিকর্মাজীত হচ্ছো তো কোনো এমন বিকর্ম কোরো না | বড় থেকে বড় বিকর্ম হচ্ছে দেহ অভিমানী হওয়া । বাবা বারবার বলছেন দেহী অভিমানী হয়ে বাবাকে ইয়াদ করো | পবিত্র তো হতেই হবে | সবচেয়ে বড় পাপ কাম কাটারি চালানো | এটা ই আদি মধ্য অন্ত দুঃখ দিতে থাকে | এইজন্য সন্ন্যাসীরাও বলে এটা কাক বিষ্ঠা সমান সুখ | ওখানে দুঃখের নাম ও নেই | এখানে দুঃখ ই দুঃখ | এইজন্য সন্ন্যাসীদের বৈরাগ্য আসে | কিন্তু তারা জঙ্গলে চলে যায় |
তাদের হচ্ছে হদের বৈরাগ্য আর তোমাদের হচ্ছে বেহদের বৈরাগ্য | এই দুনিয়াই ছিঃ ছিঃ।
🌻 তোমরা বাচ্চারা 3 বাবার রাজ(রহস্য ) সবাই কে বোঝাতে পারবে | দুই বাবা তো সবাই বোঝে লৌকিক আর পারলৌকিক, আর এই অলৌকিক প্ৰজাপিতা ব্ৰহ্মা আবার আছে এখানে সংগম যুগে | ব্ৰাহ্মণও চাই তাই না | এই ব্ৰাহ্মণ কোনো ব্ৰহ্মার মুখ বংশাবলী থোড়াই | জানে ব্ৰহ্মা ছিলো এইজন্য ব্ৰাহ্মণ দেবী দেবতা নমঃ বলা হয় এটা জানে না কাকে বলা হয় ,কে ব্ৰাহ্মণ ? তুমি হচ্ছো পুরুষোত্তম সংগম যুগী ব্ৰাহ্মণ | ওরা হলো কলিযুগী | এটা হল পুরুষোত্তম সংগম যুগ, যেখানে তুমি মনুষ্য থেকে দেবতা তৈরী হ ও | দেবী দেবতা ধর্মের স্হাপনা হচ্ছে | তো বাচ্চাদের কে সব পয়েন্টস ধারণ করতে হবে | আবার সার্ভিস করতে হবে | পূজা করতে বা শ্রাদ্ধ খেতে ব্ৰাহ্মণ আসে | তাদের সাথে ও তুমি চিটচ্যাট করতে পারো | তোমাকে সত্যিকারের ব্ৰাহ্মণ বানাতে পারি | এখন ভাদ্র মাস আসছে ,সকল পিতৃপুরুষদের খাওয়ানো হয় | এটাও যুক্তি দিয়ে করতে হবে ,না তো বলবে ব্ৰহ্মাকুমারীদের কাছে গিয়ে সব কিছু ছেড়ে দিয়েছে | এমন কিছু কোরো না যাতে ওরা রেগে যায় |যুক্তি দিয়ে তুমি জ্ঞান দিতে পারো | নিশ্চয়ই ব্ৰাহ্মণরা আসবে ,তখন তো জ্ঞান দেবে না ! এই মাসে তুমি ব্ৰাহ্মণ দের অনেক সার্ভিস করতে পারো, তুমি ব্ৰাহ্মণ তো প্ৰজাপিতা ব্ৰহ্মার সন্তান | বল ব্ৰাহ্মণ ধর্ম কে স্হাপন করেছে ? তুমি তাদের ও কল্যাণ করতে পারো ঘরে বসে | যেমন অমরনাথের যাত্রা করতে যায় ,তো তারা শুধু এত লেখা পড়ে বুঝতে পারবে না ,ওদের বসে বোঝাতে হবে | আমরা তোমাদের সত্য অমরনাথের কথা শোনাবো। অমরনাথ তো একজন কে ই বলা হয় | অমরনাথ অর্থাৎ যে অমরপুরী স্হাপন করে | ওটা হলো সত্যযুগ | এমনি সার্ভিস করতে হবে |সেখানে হেটে যেতে হয় | যারা ভালো ভালো বড় বড় নামি লোকজন আছে ,তাদের গিয়ে বোঝানো দরকার | সন্ন্যাসীদের তুমি জ্ঞান দিতে পারো তুমি সারা সৃষ্টি র কল্যাণ কারী হচ্ছো | শ্ৰীমতে আমরা বিশ্বের কল্যাণ করছি -বুদ্ধি তে এই নেশা থাকতে হবে ।
🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🍂🍃🌷🍃🍂🌷🍃🍂🌷🍃🍂🌷🍃🍂🌷🍃🍂🌷🍃🍂🌷🍃🍂🌷
৪ ধাম --
কখনো কোনো মায়ার সংকল্প এলে মনের বিমানে বসে শান্তিবন পৌঁছে যেও | মনের বিমান সবার কাছে আছে | বাপদাদা প্ৰত্যেক ব্ৰাহ্মণ কে জন্মের সৌগাত বিমান দিয়েছেন | এই বিমানে বেশী পরিশ্রম করতে হ য় না ,শুধু বলতে হয় আমার বাবা আর শুরু | মধুবনে পৌছে যাবে | ভক্তিমার্গে যারা ৪ ধামের যাত্রা করে ,তারা নিজেদের খুব ভাগ্যবান মনে করে | ৪ ধাম যাত্রা করেছি | পান্ডব ভবনে 4 ধাম আছে |
এক শান্তি স্তম্ভ ,দুই বাবার ঘর ,এটা হলো স্নেহের ধাম, তিন ঝোপড়ী স্নেহ মিলনের ধাম , আর চার হলো হিস্ট্নী হল | তো আপনারা সবাই এই ৪ ধাম করলে ভাগ্যবান হয়ে যাবেন | কখনো উদাস হলে ,যাওঁ ঝোপড়ী তে রূহরিহান করে চলে এসো শক্তিশালী হবার জন্য প্ৰয়োজন তো শান্তিধামে পৌঁছে যাওঁ | waste thoughts খুব শক্তিশালী হয় , তো হিস্ট্রী হল পৌছে যেও | সমান হবার দৃঢ় সংকল্প যদি করো তো বাপদাদার ঘরে এসে যাও |৩০/১১/২০০৬
ওম শান্তি
কখনো কোনো মায়ার সংকল্প এলে মনের বিমানে বসে শান্তিবন পৌঁছে যেও | মনের বিমান সবার কাছে আছে | বাপদাদা প্ৰত্যেক ব্ৰাহ্মণ কে জন্মের সৌগাত বিমান দিয়েছেন | এই বিমানে বেশী পরিশ্রম করতে হ য় না ,শুধু বলতে হয় আমার বাবা আর শুরু | মধুবনে পৌছে যাবে | ভক্তিমার্গে যারা ৪ ধামের যাত্রা করে ,তারা নিজেদের খুব ভাগ্যবান মনে করে | ৪ ধাম যাত্রা করেছি | পান্ডব ভবনে 4 ধাম আছে |
এক শান্তি স্তম্ভ ,দুই বাবার ঘর ,এটা হলো স্নেহের ধাম, তিন ঝোপড়ী স্নেহ মিলনের ধাম , আর চার হলো হিস্ট্নী হল | তো আপনারা সবাই এই ৪ ধাম করলে ভাগ্যবান হয়ে যাবেন | কখনো উদাস হলে ,যাওঁ ঝোপড়ী তে রূহরিহান করে চলে এসো শক্তিশালী হবার জন্য প্ৰয়োজন তো শান্তিধামে পৌঁছে যাওঁ | waste thoughts খুব শক্তিশালী হয় , তো হিস্ট্রী হল পৌছে যেও | সমান হবার দৃঢ় সংকল্প যদি করো তো বাপদাদার ঘরে এসে যাও |৩০/১১/২০০৬
ওম শান্তি
***ওম শান্তি ***
****** অন্যকে দেখার পরিবর্তে নিজেকে দেখো | অন্যকে দেখতে থাকলে নিজেকে দেখা ভুল হয়ে যায় | বাবার কিছু শর্ত আছে -- সদশ'ন চক্র ঘোরাতে হলে পরদর্শন থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে , সামান্য তমও পরদর্শন হলে স্ব্দর্শন চক্র ঘুরবে না | স্ব্দর্শন চক্র , জ্ঞান- যোগে সমান , কমল পুষ্পের সমান পবিত্রতা ইত্যাদি যার কাছে এসব অলংকার থাকবে তার কাছে সব কাজ সহজ হয়ে যাবে | " কারণ " দাড় করিয়ে কাজ কে মুশকিল করে না |
***** বাবা - মাম্মা যজ্ঞর মালিক থাকা সত্তেও সদা নিশ্চিত থাকতেন | বাবা কখনোই বলেননি , এ এমন , ও কেমন ..... আমি কার সন্তান , কর্মর দারা যদি না দেখাতে পারি তাহলে মা - বাপকে কীভাবে শো করব ? লালন- পালন ও শিক্ষা যা লাভ হয়েছে তা দিয়ে সেবা করছি , নিজের ভাগ্য গডছি |
****** ত্যাগে ও ভাগ্য , সেবাতে ও ভাগ্য | যতখানি ত্যাগবৃত্তি ততখানি ভাগ্য | সংগঠন এ হাজির হওয়াও হলো পরম ভাগ্য |
****** অন্যকে দেখার পরিবর্তে নিজেকে দেখো | অন্যকে দেখতে থাকলে নিজেকে দেখা ভুল হয়ে যায় | বাবার কিছু শর্ত আছে -- সদশ'ন চক্র ঘোরাতে হলে পরদর্শন থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে , সামান্য তমও পরদর্শন হলে স্ব্দর্শন চক্র ঘুরবে না | স্ব্দর্শন চক্র , জ্ঞান- যোগে সমান , কমল পুষ্পের সমান পবিত্রতা ইত্যাদি যার কাছে এসব অলংকার থাকবে তার কাছে সব কাজ সহজ হয়ে যাবে | " কারণ " দাড় করিয়ে কাজ কে মুশকিল করে না |
***** বাবা - মাম্মা যজ্ঞর মালিক থাকা সত্তেও সদা নিশ্চিত থাকতেন | বাবা কখনোই বলেননি , এ এমন , ও কেমন ..... আমি কার সন্তান , কর্মর দারা যদি না দেখাতে পারি তাহলে মা - বাপকে কীভাবে শো করব ? লালন- পালন ও শিক্ষা যা লাভ হয়েছে তা দিয়ে সেবা করছি , নিজের ভাগ্য গডছি |
****** ত্যাগে ও ভাগ্য , সেবাতে ও ভাগ্য | যতখানি ত্যাগবৃত্তি ততখানি ভাগ্য | সংগঠন এ হাজির হওয়াও হলো পরম ভাগ্য |
প্রতিটি পরিবর্তন নিজেকে দিয়েই আরম্ভ হয় অর্থাত্ আত্ম পরিবর্তন দিয়ে আরম্ভ হবে কিন্তু আমরা এইরকম আশা নিয়ে চলি যে পরিবর্তন আমাদের নয় অন্যদের হওয়া উচিত ।
🌸🍀🌸 আমাদের জীবনের পরিবর্তন বিশ্বে পরিবর্তন আনতে পারে সেইজন্য মুখ্য কথা হচ্ছে স্ব পরিবর্তন । যদি আমরা নিজের জীবনে পরিবর্তন করে নেই আমাদের শ্রেষ্ঠ স্বভাব , আমাদের ত্যাগ আর আমাদের সমর্পণ সহজেই পরিবারে পজিটিভ পরিবর্তন নিয়ে আসবে আর পজিটিভ পরিবর্তন লোক কল্যাণে বিশেষভাবে সাহায্য করে ।
🌸🍀🌸 যতক্ষণ না আমরা নিজেরা বদলাচ্ছি নিজের পরিবার ছেড়ে লোক কল্যাণের সেবায় কোনদিন সফল হতে পারবো না। প্রতি টা পরিবর্তন নিজেকে দিয়েই আরম্ভ করতে হয় কিন্তু আমরা অপেক্ষা করি অন্যরা বদলাবে আর এইজন্য অন্যদের বদলানোর অহংকার ছাড়তে পারি না।
🌸🍀🌸 মা বাবা ভাবে বাচ্চা শুধরে যাক বাচ্চারা ভাবে মা বাবা শুধরে যাক , স্বামী ভাবে স্ত্রী শুধরে যাক স্ত্রী ভাবে স্বামী শুধরে যাক । এ শুধরাবে আর সে শুধরাবে এই ভেবেই আমরা জীবনে চলতে থাকি আর এই ধারণা বানিয়ে নিই যারা শুধরায় না তারা কমবুদ্ধি অকর্মা নিজের অহংকার দেখাই । যদি দেখা হয় আমরা নিজেরাই নিজেদের মনের জেলে বন্দী ।
🌸🍀🌸 আমরা নিজেরাই অন্যকে বদলানোর হাতকড়ি পরে ঘুরে বেড়াই আর নালিশ করতে থাকি । যেই মুহূর্তে কোনো গোলাম এই নির্ণয় করে যে সে আর গোলামী করবে না সেই মুহূর্তে সে নিজের বাঁধন থেকে মুক্তি পায় । সেইরকম অন্যদের বদলানোর আশার বাঁধন যা আমরা নিজের পায়ে পড়ে থাকি সেটা থেকে আমরা তখনই মুক্তি পাব যখন আমরা নিজের আন্তরিক সংকীর্ণতার ত্যাগ করার দৃঢ় নিশ্চয় করব।
🌸🍀🌸 আমাদের জীবনের পরিবর্তন বিশ্বে পরিবর্তন আনতে পারে সেইজন্য মুখ্য কথা হচ্ছে স্ব পরিবর্তন । যদি আমরা নিজের জীবনে পরিবর্তন করে নেই আমাদের শ্রেষ্ঠ স্বভাব , আমাদের ত্যাগ আর আমাদের সমর্পণ সহজেই পরিবারে পজিটিভ পরিবর্তন নিয়ে আসবে আর পজিটিভ পরিবর্তন লোক কল্যাণে বিশেষভাবে সাহায্য করে ।
🌸🍀🌸 যতক্ষণ না আমরা নিজেরা বদলাচ্ছি নিজের পরিবার ছেড়ে লোক কল্যাণের সেবায় কোনদিন সফল হতে পারবো না। প্রতি টা পরিবর্তন নিজেকে দিয়েই আরম্ভ করতে হয় কিন্তু আমরা অপেক্ষা করি অন্যরা বদলাবে আর এইজন্য অন্যদের বদলানোর অহংকার ছাড়তে পারি না।
🌸🍀🌸 মা বাবা ভাবে বাচ্চা শুধরে যাক বাচ্চারা ভাবে মা বাবা শুধরে যাক , স্বামী ভাবে স্ত্রী শুধরে যাক স্ত্রী ভাবে স্বামী শুধরে যাক । এ শুধরাবে আর সে শুধরাবে এই ভেবেই আমরা জীবনে চলতে থাকি আর এই ধারণা বানিয়ে নিই যারা শুধরায় না তারা কমবুদ্ধি অকর্মা নিজের অহংকার দেখাই । যদি দেখা হয় আমরা নিজেরাই নিজেদের মনের জেলে বন্দী ।
🌸🍀🌸 আমরা নিজেরাই অন্যকে বদলানোর হাতকড়ি পরে ঘুরে বেড়াই আর নালিশ করতে থাকি । যেই মুহূর্তে কোনো গোলাম এই নির্ণয় করে যে সে আর গোলামী করবে না সেই মুহূর্তে সে নিজের বাঁধন থেকে মুক্তি পায় । সেইরকম অন্যদের বদলানোর আশার বাঁধন যা আমরা নিজের পায়ে পড়ে থাকি সেটা থেকে আমরা তখনই মুক্তি পাব যখন আমরা নিজের আন্তরিক সংকীর্ণতার ত্যাগ করার দৃঢ় নিশ্চয় করব।
OLDER POSTS
যতক্ষণ আমরা সংসারের বিনাশী সুখের দিকে আকর্ষিত হতে থাকবো ততক্ষণ দুঃখ আর ধোকা ছাড়া কিছুই পাব না।
💥💥 সমর্পণ অর্থাত্ শ্বাসে প্রশ্বাসে প্রভু স্মৃতি তে লীন থাকা আর সমর্পণের প্রথম বিন্দু হচ্ছে নিস্বার্থ প্রেম । নিস্বার্থ প্রেমই সমর্পণ কে মজবুত করে । সাধারণত প্রভু প্রেমের পথে তিনটি তত্ত্ব বাধা , এক দেহ , দ্বিতীয় দেহের সম্বন্ধ , তৃতীয় দেহের পদার্থ । কিন্তু পরমাত্ম প্রেম এই তিন তলা অট্টালিকা সহজে পার করিয়ে দেয় ।
💥💥 বাবা বলেন যখন প্রভু প্রেমে হৃদয় ভরে যায় তখনই ত্যাগ সহজে ও অনায়াসে হয়ে যায় । তবুও প্রভু প্রেম আর সমর্পণ তখনই সম্ভব যখন জীবনে বেহদের বৈরাগ্য আসে । যতক্ষণ সংসারের বিনাশী জিনিসের সুখের প্রতি আকর্ষণ আছে ততক্ষণ দুঃখ ও ধোকা ছাড়া কিছু পাওয়া যাবে না।
💥💥 ইচ্ছা ও বাসনার পথে সুখের হীরে মোতি কম দুঃখ অশান্তির কাঁকর পাথর বেশী পাওয়া যায় । এইজন্য সংগম যুগের এই যে অমূল্য সময় রয়েছে তাতে বেহদের হীরে মানিক একত্র করে নেওয়া উচিত যা কেবলমাত্র প্রেম সমর্পণ ত্যাগ ও বৈরাগ্য দ্বারাই সম্ভব ।
ওমশান্তি
💥💥 সমর্পণ অর্থাত্ শ্বাসে প্রশ্বাসে প্রভু স্মৃতি তে লীন থাকা আর সমর্পণের প্রথম বিন্দু হচ্ছে নিস্বার্থ প্রেম । নিস্বার্থ প্রেমই সমর্পণ কে মজবুত করে । সাধারণত প্রভু প্রেমের পথে তিনটি তত্ত্ব বাধা , এক দেহ , দ্বিতীয় দেহের সম্বন্ধ , তৃতীয় দেহের পদার্থ । কিন্তু পরমাত্ম প্রেম এই তিন তলা অট্টালিকা সহজে পার করিয়ে দেয় ।
💥💥 বাবা বলেন যখন প্রভু প্রেমে হৃদয় ভরে যায় তখনই ত্যাগ সহজে ও অনায়াসে হয়ে যায় । তবুও প্রভু প্রেম আর সমর্পণ তখনই সম্ভব যখন জীবনে বেহদের বৈরাগ্য আসে । যতক্ষণ সংসারের বিনাশী জিনিসের সুখের প্রতি আকর্ষণ আছে ততক্ষণ দুঃখ ও ধোকা ছাড়া কিছু পাওয়া যাবে না।
💥💥 ইচ্ছা ও বাসনার পথে সুখের হীরে মোতি কম দুঃখ অশান্তির কাঁকর পাথর বেশী পাওয়া যায় । এইজন্য সংগম যুগের এই যে অমূল্য সময় রয়েছে তাতে বেহদের হীরে মানিক একত্র করে নেওয়া উচিত যা কেবলমাত্র প্রেম সমর্পণ ত্যাগ ও বৈরাগ্য দ্বারাই সম্ভব ।
ওমশান্তি
ওম শান্তি
যেমন নদী কেমন করে ও নিজের রাস্তা বদলে আগে চলতে থাকে আর সাগরে মিশে যায় ,কখনো ও দাড়ায় না ,এমন ই আমাদের ও স্ব পরিবর্তন করতে হবে নিজের রাস্তা বদলানো মানে নিজের যা সংস্কার আছে সেগুলো বদলাতে হবে .
এক টা কথা সবসময় মনে রেখো যদি স্ব মানে নিজের মধ্যে নিশ্চয় আছে ,তবে নিশ্চয় বুদ্ধি র বিজয় নিশ্চিত সবাই চায় প্ৰত্যেক টা কাজে বিজয়ী হতে তো প্ৰত্যেক ক্ষন এই স্মৃতি যেন থাকে আমার বিজয় তো নিশ্চিত এর জন্য দুটো শব্দ কখনো ভুলো না 1-স্ব পরিবর্তন 2 - স্বমান
কিন্তু স্ব পরিবর্তন তখন করতে পারবে যখন সব থেকে আগে মন বুদ্ধি কে ঠিক রাখবে এ বদলাবে তো আমি বদলাবো মানে স্ব পরিবর্তন ভুলে গেছো এ রকম কখনো ই ভেবো না অন্য রা বদলাক্ ,বল্কি এটা ভাবো আমি নিজে কে বদলাবো যেমন নদী কেমন করে ও নিজের রাস্তা বদল করে চলতে থাকে আর সাগরে মিশে যায় ,নদী কখনো দাড়ায় না
কিন্তু আমরা আটকে যাই ,এমনি হয় তো এরকম হ ওয়া উচিত নয় আমাদের স্ব পরিবর্তন করতে হবে নিজের রাস্তা বদলানো মানে নিজের যে সংস্কার সেগুলি কে বদল করা তারপর দেখো কত মজা আসবে এটা পাকা করে নাও যে বিনা লক্ষে আগে বাড়বে তো প্ৰত্যেক স্হানে পেপর আসবে ,যদি লক্ষ রেখে আগে বাড়ো তো সব পেপরে পাশ করবে
এইজন্য বুদ্ধিতে সবসময় রেখো যে আমাদের বদলাতে হবে কেউ কত বদলে যাক ,সন্তুষ্ট হতে পারবে না ,যতক্ষন নিজেকে পরিবর্তন না করবে অন্য দের পরিবর্তনে বিশ্ব পরিবর্তন হবে বলা হয়নি স্ব পরিবর্তন থেকে বিশ্ব পরিবর্তন বলা হয়েছে আর স্ব পরিবর্তনের জন্য চাই স্বমান
স্ব মান ই নেই তো পেপর কি দেবে এইজন্য দুটো শব্দ অমৃত বেলাতে নিজের জন্য স্মরণ করো সারা দিন স্বমানে থাকো ? স্ব পরিবর্তন করেছো ? বা পরের পরিবর্তনের জন্য ভাবছো ? এমনি পুরুষার্থ করে আগে বাড়ো
ওম শান্তি
যেমন নদী কেমন করে ও নিজের রাস্তা বদলে আগে চলতে থাকে আর সাগরে মিশে যায় ,কখনো ও দাড়ায় না ,এমন ই আমাদের ও স্ব পরিবর্তন করতে হবে নিজের রাস্তা বদলানো মানে নিজের যা সংস্কার আছে সেগুলো বদলাতে হবে .
এক টা কথা সবসময় মনে রেখো যদি স্ব মানে নিজের মধ্যে নিশ্চয় আছে ,তবে নিশ্চয় বুদ্ধি র বিজয় নিশ্চিত সবাই চায় প্ৰত্যেক টা কাজে বিজয়ী হতে তো প্ৰত্যেক ক্ষন এই স্মৃতি যেন থাকে আমার বিজয় তো নিশ্চিত এর জন্য দুটো শব্দ কখনো ভুলো না 1-স্ব পরিবর্তন 2 - স্বমান
কিন্তু স্ব পরিবর্তন তখন করতে পারবে যখন সব থেকে আগে মন বুদ্ধি কে ঠিক রাখবে এ বদলাবে তো আমি বদলাবো মানে স্ব পরিবর্তন ভুলে গেছো এ রকম কখনো ই ভেবো না অন্য রা বদলাক্ ,বল্কি এটা ভাবো আমি নিজে কে বদলাবো যেমন নদী কেমন করে ও নিজের রাস্তা বদল করে চলতে থাকে আর সাগরে মিশে যায় ,নদী কখনো দাড়ায় না
কিন্তু আমরা আটকে যাই ,এমনি হয় তো এরকম হ ওয়া উচিত নয় আমাদের স্ব পরিবর্তন করতে হবে নিজের রাস্তা বদলানো মানে নিজের যে সংস্কার সেগুলি কে বদল করা তারপর দেখো কত মজা আসবে এটা পাকা করে নাও যে বিনা লক্ষে আগে বাড়বে তো প্ৰত্যেক স্হানে পেপর আসবে ,যদি লক্ষ রেখে আগে বাড়ো তো সব পেপরে পাশ করবে
এইজন্য বুদ্ধিতে সবসময় রেখো যে আমাদের বদলাতে হবে কেউ কত বদলে যাক ,সন্তুষ্ট হতে পারবে না ,যতক্ষন নিজেকে পরিবর্তন না করবে অন্য দের পরিবর্তনে বিশ্ব পরিবর্তন হবে বলা হয়নি স্ব পরিবর্তন থেকে বিশ্ব পরিবর্তন বলা হয়েছে আর স্ব পরিবর্তনের জন্য চাই স্বমান
স্ব মান ই নেই তো পেপর কি দেবে এইজন্য দুটো শব্দ অমৃত বেলাতে নিজের জন্য স্মরণ করো সারা দিন স্বমানে থাকো ? স্ব পরিবর্তন করেছো ? বা পরের পরিবর্তনের জন্য ভাবছো ? এমনি পুরুষার্থ করে আগে বাড়ো
ওম শান্তি
পুরনো অবগুন গুলোর অগ্নি সংস্কার
পুরনো অবগুন গুলোর অগ্নি সংস্কার :৫১
সফলতায় নিজেকে অসফলতায় অন্য কে দোষী করা ..... বদল দিয়ে
আমি আত্মা সবার বিশেষত্ব দেখছি রিগার্ড দিচ্ছি ধন্যবাদ করছি
আমি আত্মা পরমধাম শান্তি ধাম শিবালয়ে আছি .... শিববাবার সংগে আছি নিকটে আছি .... সম্মুখে আছি ........ সেফ আছি ছত্র ছায়ায় আছি ...... অষ্ট ইষ্ট মহান সর্বশ্রেষ্ঠ আমি....... মাস্টার জ্ঞান সূর্য আত্মা আমি ..... মাস্টার রচয়িতা আমি ....মাস্টার মহাকাল.... মাস্টার সর্বশক্তিমান আমি .... শিবশক্তি কম্বাইন্ড আমি .... অকালতখ্তনশীন অকালমূর্ত আমি ..... অচল অটল অঙ্গদ একরস একটিক একাগ্র স্থেরিয়াম অথক ও বীজরূপ আমি .... শক্তি রূপ........ সংহারিনী রূপ ........ অলংকারী রূপ....... কল্যাণীরূপ ..... শক্তি সেনা আমি ..... শক্তিদল... সর্ব শক্তিমাণ ... রূহগোলাপ ....জ্বালা মুখী .... জ্বলন্ত জ্বালা ....জ্বালাস্বরূপ ... সফলতায় নিজেকে আর অসফলতায় অন্য কে দোষী করা ... অবগুনের অসুরী সংস্কার গুলোর অগ্নি সংস্কার করছি আমি ..... জ্বালিয়ে নষ্ট করছি ভস্ম করছি আমি ..... আমি আত্মা মহারথী মহাবীর .... সফলতায় নিজেকে আর অসফলতায় অন্য কে দোষী করা ... এই মায়াবী সংস্কারের উপর বিজয়ী রূহানী সৈনিক আমি ........ আমি আত্মা সবার বিশেষত্ব দেখছি সম্মান দিচ্ছি ধন্যবাদ দিচ্ছি ..... আমি দেহিঅভিমানী.... আত্মঅভিমানী.... রূহানী অভিমানী .... পরমাত্ম অভিমানী ...... পরমাত্ম জ্ঞানী ..... পরমাত্ম ভাগ্যবান ...... সর্বগুন সম্পন্ন ...... ষোলো কলা সম্পূর্ণ ..... সম্পূর্ণ নির্বিকারী ...... মর্যাদা পুরূষোত্তম...... ডবল অহিংসক...... ডবল তাজধারী ..... বিশ্বের মালিক ....... আমি আত্মা তাজধারী ...... তখ্তধারী ...... তিলকধারী ...... ডবল লাইট..... সূর্য্যবংশী বীর ..... মহাবলী মহাবলশালী ....... বাহুবলি ..... অষ্ট ভূজাধারী.... অষ্ট শক্তধারী..... অস্ত্র শস্ত্র ধারীশিবময়ীশক্তি আমি ..... জ্বালাঅগ্নি .....আমি ....
ওম শান্তি
পুরনো অবগুন গুলোর অগ্নি সংস্কার :৫১
সফলতায় নিজেকে অসফলতায় অন্য কে দোষী করা ..... বদল দিয়ে
আমি আত্মা সবার বিশেষত্ব দেখছি রিগার্ড দিচ্ছি ধন্যবাদ করছি
আমি আত্মা পরমধাম শান্তি ধাম শিবালয়ে আছি .... শিববাবার সংগে আছি নিকটে আছি .... সম্মুখে আছি ........ সেফ আছি ছত্র ছায়ায় আছি ...... অষ্ট ইষ্ট মহান সর্বশ্রেষ্ঠ আমি....... মাস্টার জ্ঞান সূর্য আত্মা আমি ..... মাস্টার রচয়িতা আমি ....মাস্টার মহাকাল.... মাস্টার সর্বশক্তিমান আমি .... শিবশক্তি কম্বাইন্ড আমি .... অকালতখ্তনশীন অকালমূর্ত আমি ..... অচল অটল অঙ্গদ একরস একটিক একাগ্র স্থেরিয়াম অথক ও বীজরূপ আমি .... শক্তি রূপ........ সংহারিনী রূপ ........ অলংকারী রূপ....... কল্যাণীরূপ ..... শক্তি সেনা আমি ..... শক্তিদল... সর্ব শক্তিমাণ ... রূহগোলাপ ....জ্বালা মুখী .... জ্বলন্ত জ্বালা ....জ্বালাস্বরূপ ... সফলতায় নিজেকে আর অসফলতায় অন্য কে দোষী করা ... অবগুনের অসুরী সংস্কার গুলোর অগ্নি সংস্কার করছি আমি ..... জ্বালিয়ে নষ্ট করছি ভস্ম করছি আমি ..... আমি আত্মা মহারথী মহাবীর .... সফলতায় নিজেকে আর অসফলতায় অন্য কে দোষী করা ... এই মায়াবী সংস্কারের উপর বিজয়ী রূহানী সৈনিক আমি ........ আমি আত্মা সবার বিশেষত্ব দেখছি সম্মান দিচ্ছি ধন্যবাদ দিচ্ছি ..... আমি দেহিঅভিমানী.... আত্মঅভিমানী.... রূহানী অভিমানী .... পরমাত্ম অভিমানী ...... পরমাত্ম জ্ঞানী ..... পরমাত্ম ভাগ্যবান ...... সর্বগুন সম্পন্ন ...... ষোলো কলা সম্পূর্ণ ..... সম্পূর্ণ নির্বিকারী ...... মর্যাদা পুরূষোত্তম...... ডবল অহিংসক...... ডবল তাজধারী ..... বিশ্বের মালিক ....... আমি আত্মা তাজধারী ...... তখ্তধারী ...... তিলকধারী ...... ডবল লাইট..... সূর্য্যবংশী বীর ..... মহাবলী মহাবলশালী ....... বাহুবলি ..... অষ্ট ভূজাধারী.... অষ্ট শক্তধারী..... অস্ত্র শস্ত্র ধারীশিবময়ীশক্তি আমি ..... জ্বালাঅগ্নি .....আমি ....
ওম শান্তি
💥💢💥 পরমধামের বিন্দু রূপ স্থিতির স্মৃতি 💥
অমৃতবেলা বা অন্য যে সময় আমরা যোগে বসি তখন যতটা সময় পারি পরমধামের নিরাকারী স্থিতির স্মৃতিতে থাকার অভ্যাস করা উচিত কারণ এইরকম অভ্যাস করলে আমাদের কঠিন বিকর্মের নাশ হয়। তাছাড়া ফরিস্তা স্থিতি স্বমানের অভ্যাস ইত্যাদি করলে আমাদের আত্মস্থিতি মজবুত হয়। কিন্তু কঠোর বিকর্মের নাশ করতে পরমধামের নিরাকারী স্থিতির অভ্যাস অত্যন্ত জরুরী । সমস্ত কিছু এই অভ্যাসের উপর নির্ভরশীল ।
ওমশান্তি
অমৃতবেলা বা অন্য যে সময় আমরা যোগে বসি তখন যতটা সময় পারি পরমধামের নিরাকারী স্থিতির স্মৃতিতে থাকার অভ্যাস করা উচিত কারণ এইরকম অভ্যাস করলে আমাদের কঠিন বিকর্মের নাশ হয়। তাছাড়া ফরিস্তা স্থিতি স্বমানের অভ্যাস ইত্যাদি করলে আমাদের আত্মস্থিতি মজবুত হয়। কিন্তু কঠোর বিকর্মের নাশ করতে পরমধামের নিরাকারী স্থিতির অভ্যাস অত্যন্ত জরুরী । সমস্ত কিছু এই অভ্যাসের উপর নির্ভরশীল ।
ওমশান্তি
ওম শান্তি
পূণ্য কর্মই মানুষের প্রকৃত মিত্র। নিজের উপর আর বাবার উপর বিশ্বাস রাখো। তোমাদের ভবিষ্যৎ উজ্বল হবে। মনে রেখো -"যে সঙ্কল্প তুমি বার-বার করো সেই ঘটনা বা সেইরকম স্থিতি তুমি নির্মাণ করো।" সেইজন্য বার-বার স্মরণ করো যে আমার ভবিষ্যৎ অতি সুন্দর। আমি যে পথে অগ্রসর হয়েছি তাতে সফলতা আমি পাবই। আমি মাস্টার সর্বশক্তিমান, শিব-শক্তি। আমার কাছে পরমাত্ম শক্তি আছে। আমার কোন ভয় নেই। ~ বি.কে. সুরজ ভাই
ওম শান্তি।
মনের শক্তির বৃস্তিত ব্যাক্ষা :---
মাস্টার সর্বশক্তিমানের প্রতিটি সংকল্পে এত্তো শক্তি আছে যে যেই সময় যা চান তাই করতে পারেন আর করিয়ে নিতেও পারেন .সুতরাং ওনার সংকল্প সর্বদা শুভ,আর কল্যাণকারী হয়ে .!তালে যেখানে শ্রেষ্ঠ কল্যানের সংকল্প আছে , তালে এইটা প্রমান হচ্ছে আর মাস্টার সর্বশক্তিমান হবার কারণে মন নিজের মালিক (আত্মা) কে ঠগাতে পারবে না,দুঃখ অনুভব করাতে পারবে না . মন একাগ্র অর্থাথ একটা জায়গায়ে স্থিথ থাকে , অস্থির হয়ে না .যেখানে চাও , জখুন চাও মন কে সেখানে স্থিথ করে নিতে পারো .কখুন মন ওদাস ( মায়ার দাস ) হতে পারবে না কেনকি সে সেবাধারী দাস হয়ে যায়ে.ইটা হচ্ছে মনের শক্তি যেটা অলৌকিক জীবনে আশির্বাদ বা বরদানে প্রাপ্ত রয়েছে .
ওম শান্তি
মনোবলের মানে
---------------
মনের বল = মনোবল
মনের বল = মনের শক্তি = মনসা শক্তি
সেই জন্য :- মন যত বেশি শক্তিশালী , সমর্থ বা বলবান হবে মনোবল ততো বেশি হবে
আর :- মন যত বেশি কমজোর , অসমর্থ বা নির্বল হবে মনোবল ততো বেশি কম হবে .
(মনসা সেবা বই দ্বারা
পূণ্য কর্মই মানুষের প্রকৃত মিত্র। নিজের উপর আর বাবার উপর বিশ্বাস রাখো। তোমাদের ভবিষ্যৎ উজ্বল হবে। মনে রেখো -"যে সঙ্কল্প তুমি বার-বার করো সেই ঘটনা বা সেইরকম স্থিতি তুমি নির্মাণ করো।" সেইজন্য বার-বার স্মরণ করো যে আমার ভবিষ্যৎ অতি সুন্দর। আমি যে পথে অগ্রসর হয়েছি তাতে সফলতা আমি পাবই। আমি মাস্টার সর্বশক্তিমান, শিব-শক্তি। আমার কাছে পরমাত্ম শক্তি আছে। আমার কোন ভয় নেই। ~ বি.কে. সুরজ ভাই
ওম শান্তি।
মনের শক্তির বৃস্তিত ব্যাক্ষা :---
মাস্টার সর্বশক্তিমানের প্রতিটি সংকল্পে এত্তো শক্তি আছে যে যেই সময় যা চান তাই করতে পারেন আর করিয়ে নিতেও পারেন .সুতরাং ওনার সংকল্প সর্বদা শুভ,আর কল্যাণকারী হয়ে .!তালে যেখানে শ্রেষ্ঠ কল্যানের সংকল্প আছে , তালে এইটা প্রমান হচ্ছে আর মাস্টার সর্বশক্তিমান হবার কারণে মন নিজের মালিক (আত্মা) কে ঠগাতে পারবে না,দুঃখ অনুভব করাতে পারবে না . মন একাগ্র অর্থাথ একটা জায়গায়ে স্থিথ থাকে , অস্থির হয়ে না .যেখানে চাও , জখুন চাও মন কে সেখানে স্থিথ করে নিতে পারো .কখুন মন ওদাস ( মায়ার দাস ) হতে পারবে না কেনকি সে সেবাধারী দাস হয়ে যায়ে.ইটা হচ্ছে মনের শক্তি যেটা অলৌকিক জীবনে আশির্বাদ বা বরদানে প্রাপ্ত রয়েছে .
ওম শান্তি
মনোবলের মানে
---------------
মনের বল = মনোবল
মনের বল = মনের শক্তি = মনসা শক্তি
সেই জন্য :- মন যত বেশি শক্তিশালী , সমর্থ বা বলবান হবে মনোবল ততো বেশি হবে
আর :- মন যত বেশি কমজোর , অসমর্থ বা নির্বল হবে মনোবল ততো বেশি কম হবে .
(মনসা সেবা বই দ্বারা
ওম শান্তি
রাজযোগর প্রাপ্তি -------------------অষ্ট শক্তি
রাজযোগের অভ্যাসে দিয়ে সুখ-শান্তি তো পাবাই যায় তার সাথে অনেক প্রকারের আধাত্মিক শক্তি ও প্রাপ্ত হয়ে যায়ে .যার মধ্যে এই অষ্ট শক্তি গুলো প্রধান ---------------------
১. সংকীর্ণ করার শক্তি ( power to withdraw) : যেই ভাবে কচ্ছপ (tortoise) নিজের অঙ্গ গুলো কে জখুন খুশি ছড়িয়ে দিতে পারে আবার জখুন খুশি গুটিয়ে নিতে পারে , এক রাজ্যোগী ও জখুন খুশি নিজের কর্মেন্দ্রিয় দিয়ে কাজে করে আর আবার জখুন ইচ্ছা নিজের মনের মতন বিদেহী অবস্থা তে এসে যায় .
২.গুটিয়ে নেবার শক্তি ( power to pack up) :-- রাজযোগী নিজের বুদ্ধি কে এই বিশাল দুনিয়া তে না ছড়িয়ে এক পরমাত্মা বা আত্মিক স্থিতি তেই লাগিয়ে রাখে . এই কলিযুগী দুনিয়া থেকে নিজের বুদ্ধি আর সংকল্পের বিছানা (beding) গুটিয়ে নিয়ে পরমধামে যাবার জন্য ready তৈরী থাকে .
৩.সহ্য করার শক্তি ( power to tolerate) : যেমনি গাছ কে পাথর মারলে সে সর্বদা ফল ই দেয় ,সেই ভাবে রাজ্যোগী ও সর্বদা অপকারীদের উপর উপকার করে .সর্বদা অন্যদের জন্য শুভ-ভাবনা আর শুভ-কামনা রাজযোগীরা রাখেন .
৪.ক্ষমতা সমন্বয় এর শক্তি (power to adjust) : রাজযোগী সমুদ্রের মতন সর্বদা নিজের দেবী কুলের মর্যাদায় বেঁধে থাকে,আর অন্য আত্মাদের অবগুন না দেখে সুধু গুন ধারণ করে .
৫.বৈষম্যএর শক্তি ( Power to discriminate) :-- যেমনি এক জহরী গয়না কে পরখ করে আসল আর নকল বলে দেয় ঠিক সেই ভাবে রাজযোগী ও মনুষ্য আত্মাদের সম্পর্কে আসলে তাদের কে চিনতে পারে .সে সর্বদা জ্ঞান রত্ন কেই গ্রহণ করে অজ্ঞানে নিজের বুদ্ধি এদিক ওদিক ফাঁসিয়ে ফেলে না .
৬.নির্ণয় নেবার শক্তি( power of decision-making) :- রাজযোগী উচিত বা অনুচিত কথার নির্ণয় তারাতারি নিয়ে নেয়, সে ব্যার্থ চিন্তন আর পরচিন্তন থেকে সর্বদাই মুক্ত থাকে .
৭.মুখোমুখি করার শক্তি ( power to face) :- রাজযোগী যে কোনো পরিস্তিতি তে বিচলিত হয়ে না .তার আত্মার প্রদীপ সর্বদাই জলতে থাকে ,আর সে অন্য আত্মাদের জ্ঞান প্রকাশ দিতে থাকে .
8.সহযোগিতা করার শক্তি (power to co-operate) : এক রাজযোগী কে নিজে-নিজেই অন্য আত্মাদের সহযোগ প্রাপ্ত হতে থাকে আর সে তখুন এই কলিযুগী পাহাড় কে সত্জুগী সংসারে পরিবর্তন করার জন্য নিজের পবিত্র জীবন রুপি আঙ্গুল দিয়ে দেয় .
রাজযোগর প্রাপ্তি -------------------অষ্ট শক্তি
রাজযোগের অভ্যাসে দিয়ে সুখ-শান্তি তো পাবাই যায় তার সাথে অনেক প্রকারের আধাত্মিক শক্তি ও প্রাপ্ত হয়ে যায়ে .যার মধ্যে এই অষ্ট শক্তি গুলো প্রধান ---------------------
১. সংকীর্ণ করার শক্তি ( power to withdraw) : যেই ভাবে কচ্ছপ (tortoise) নিজের অঙ্গ গুলো কে জখুন খুশি ছড়িয়ে দিতে পারে আবার জখুন খুশি গুটিয়ে নিতে পারে , এক রাজ্যোগী ও জখুন খুশি নিজের কর্মেন্দ্রিয় দিয়ে কাজে করে আর আবার জখুন ইচ্ছা নিজের মনের মতন বিদেহী অবস্থা তে এসে যায় .
২.গুটিয়ে নেবার শক্তি ( power to pack up) :-- রাজযোগী নিজের বুদ্ধি কে এই বিশাল দুনিয়া তে না ছড়িয়ে এক পরমাত্মা বা আত্মিক স্থিতি তেই লাগিয়ে রাখে . এই কলিযুগী দুনিয়া থেকে নিজের বুদ্ধি আর সংকল্পের বিছানা (beding) গুটিয়ে নিয়ে পরমধামে যাবার জন্য ready তৈরী থাকে .
৩.সহ্য করার শক্তি ( power to tolerate) : যেমনি গাছ কে পাথর মারলে সে সর্বদা ফল ই দেয় ,সেই ভাবে রাজ্যোগী ও সর্বদা অপকারীদের উপর উপকার করে .সর্বদা অন্যদের জন্য শুভ-ভাবনা আর শুভ-কামনা রাজযোগীরা রাখেন .
৪.ক্ষমতা সমন্বয় এর শক্তি (power to adjust) : রাজযোগী সমুদ্রের মতন সর্বদা নিজের দেবী কুলের মর্যাদায় বেঁধে থাকে,আর অন্য আত্মাদের অবগুন না দেখে সুধু গুন ধারণ করে .
৫.বৈষম্যএর শক্তি ( Power to discriminate) :-- যেমনি এক জহরী গয়না কে পরখ করে আসল আর নকল বলে দেয় ঠিক সেই ভাবে রাজযোগী ও মনুষ্য আত্মাদের সম্পর্কে আসলে তাদের কে চিনতে পারে .সে সর্বদা জ্ঞান রত্ন কেই গ্রহণ করে অজ্ঞানে নিজের বুদ্ধি এদিক ওদিক ফাঁসিয়ে ফেলে না .
৬.নির্ণয় নেবার শক্তি( power of decision-making) :- রাজযোগী উচিত বা অনুচিত কথার নির্ণয় তারাতারি নিয়ে নেয়, সে ব্যার্থ চিন্তন আর পরচিন্তন থেকে সর্বদাই মুক্ত থাকে .
৭.মুখোমুখি করার শক্তি ( power to face) :- রাজযোগী যে কোনো পরিস্তিতি তে বিচলিত হয়ে না .তার আত্মার প্রদীপ সর্বদাই জলতে থাকে ,আর সে অন্য আত্মাদের জ্ঞান প্রকাশ দিতে থাকে .
8.সহযোগিতা করার শক্তি (power to co-operate) : এক রাজযোগী কে নিজে-নিজেই অন্য আত্মাদের সহযোগ প্রাপ্ত হতে থাকে আর সে তখুন এই কলিযুগী পাহাড় কে সত্জুগী সংসারে পরিবর্তন করার জন্য নিজের পবিত্র জীবন রুপি আঙ্গুল দিয়ে দেয় .
ওম শান্তি
তীব্র পুরুশার্থী আত্মাদের প্রতি -------------------------------
১.বাবা আমাদের সবাই কে খুব ভালো বাসেন। কিন্তু বেশি ভালবাসা কে পাবে যে আজ্ঞাকারী হবে ,আর মন তার পরিষ্কার হবে। আমাদের সত্ততা অনেস্টি ,পবিত্রতা আর আত্মিক ভালবাসা।
২.অশান্ত থাকা বা সুখী থাকা এটা আমাদের নিজের ওপর নির্ভর করে। অন্যদের বিষয় চিন্তা করতে হবে না. সবাই কে সাকাশ(পসিটিভ বায়ব্রেসন ) দাউ তালে সব ঠিক হয়ে যাবে।
৩.যে আত্মা আপনার জন্য কষ্টের কারণ হয়ে উঠেছে সেই আত্মা থেকে সুধু মন দিয়ে ক্ষমা চেয় নাও তালে সব ভালো হবে।
৪.পাঁচটা তত্ত্ব আর পাঁচটা বিকার শেষে খুব প্রচন্ড বেগে আঘাত করবে তখুন মন যেন অস্থির না হয়ে তার প্রভাব থেকে মুক্ত থাকি তার জন্য সাবধান থাকতে হবে। আমাদের মধে শেষে যা খুঁত আর কমজোরী থেকে যাবে সেটাই শেষের দিকে পেপার (পরীক্ষা ) হয়ে আসবে। সে জন্য অভ্যাস করা হোক যে আমি আত্মা মাস্টার সর্ব শক্তিমান।
৫.শেষের দিকে কাজে আসবে সুধু নিজের শ্রেষ্ঠ অবস্থা আর বাবা নাকি টাকা-পইসা।আমাদের জন্ম জন্মান্তরের জন্য খাজনা জমা করতে হবে তার জন্য নিজের বুধি কে রোজ পরিষ্কার করতে থাকি।
৬.আমাদের চিন্তন,আমাদের সংকল্প,আমাদের ভাবের অবস্থা এটাই আমাদের শ্রেষ্ঠ ভাগ্য নির্মান করে। আমরা যেটা চাই সুধু তার বিষয় এ ভাবা উচিত আর যেটা চাই না সেই ব্যর্থ বিষয় কখুনো ভাবা উচিত নয়ে।
৭.অমৃতবেলা উঠে আমরা নিজের শ্রেষ্ঠ সংকল্প কে চার্জ করি ! আমি এ জগতের সব থেকে সর্ব শ্রেষ্ঠ আত্মা,ভাগ্যবান আত্মা ! একটু ভেবে দেখি যে আমার কাকে পেয়ছি ! এ চক্ষু দিয়ে আমরা সে সব দেখলাম যেটা চারটে যুগে দেখতে পারব না !
৮.বাবা যে কোনো কাজ দেন সেটা করার ক্ষমতা সাথে দিয়ে দেন !
৯.আমি সুধু ঠিক অন্য কেউ ঠিক হতে পারে না এটা কে মন থেকে সরিয়ে অন্যদের বিচারগুলো কে ও সম্মান দেবা উচিত।
১০.বাবার মনে আমাদের প্রতি কত সুন্দর ভাব থাকে,কেউ ওনার জন্য রাখুক বা না রাখুক , আমরাও নিজের সবার প্রতি সুন্দর ভাব রেখে এগোবো তালে অবস্থা (স্টেজ ) আমাদের আরো ভালো হয়ে উঠবে।
তীব্র পুরুশার্থী আত্মাদের প্রতি -------------------------------
১.বাবা আমাদের সবাই কে খুব ভালো বাসেন। কিন্তু বেশি ভালবাসা কে পাবে যে আজ্ঞাকারী হবে ,আর মন তার পরিষ্কার হবে। আমাদের সত্ততা অনেস্টি ,পবিত্রতা আর আত্মিক ভালবাসা।
২.অশান্ত থাকা বা সুখী থাকা এটা আমাদের নিজের ওপর নির্ভর করে। অন্যদের বিষয় চিন্তা করতে হবে না. সবাই কে সাকাশ(পসিটিভ বায়ব্রেসন ) দাউ তালে সব ঠিক হয়ে যাবে।
৩.যে আত্মা আপনার জন্য কষ্টের কারণ হয়ে উঠেছে সেই আত্মা থেকে সুধু মন দিয়ে ক্ষমা চেয় নাও তালে সব ভালো হবে।
৪.পাঁচটা তত্ত্ব আর পাঁচটা বিকার শেষে খুব প্রচন্ড বেগে আঘাত করবে তখুন মন যেন অস্থির না হয়ে তার প্রভাব থেকে মুক্ত থাকি তার জন্য সাবধান থাকতে হবে। আমাদের মধে শেষে যা খুঁত আর কমজোরী থেকে যাবে সেটাই শেষের দিকে পেপার (পরীক্ষা ) হয়ে আসবে। সে জন্য অভ্যাস করা হোক যে আমি আত্মা মাস্টার সর্ব শক্তিমান।
৫.শেষের দিকে কাজে আসবে সুধু নিজের শ্রেষ্ঠ অবস্থা আর বাবা নাকি টাকা-পইসা।আমাদের জন্ম জন্মান্তরের জন্য খাজনা জমা করতে হবে তার জন্য নিজের বুধি কে রোজ পরিষ্কার করতে থাকি।
৬.আমাদের চিন্তন,আমাদের সংকল্প,আমাদের ভাবের অবস্থা এটাই আমাদের শ্রেষ্ঠ ভাগ্য নির্মান করে। আমরা যেটা চাই সুধু তার বিষয় এ ভাবা উচিত আর যেটা চাই না সেই ব্যর্থ বিষয় কখুনো ভাবা উচিত নয়ে।
৭.অমৃতবেলা উঠে আমরা নিজের শ্রেষ্ঠ সংকল্প কে চার্জ করি ! আমি এ জগতের সব থেকে সর্ব শ্রেষ্ঠ আত্মা,ভাগ্যবান আত্মা ! একটু ভেবে দেখি যে আমার কাকে পেয়ছি ! এ চক্ষু দিয়ে আমরা সে সব দেখলাম যেটা চারটে যুগে দেখতে পারব না !
৮.বাবা যে কোনো কাজ দেন সেটা করার ক্ষমতা সাথে দিয়ে দেন !
৯.আমি সুধু ঠিক অন্য কেউ ঠিক হতে পারে না এটা কে মন থেকে সরিয়ে অন্যদের বিচারগুলো কে ও সম্মান দেবা উচিত।
১০.বাবার মনে আমাদের প্রতি কত সুন্দর ভাব থাকে,কেউ ওনার জন্য রাখুক বা না রাখুক , আমরাও নিজের সবার প্রতি সুন্দর ভাব রেখে এগোবো তালে অবস্থা (স্টেজ ) আমাদের আরো ভালো হয়ে উঠবে।
||ওম্ শান্তি||
পরমাত্মাকে স্মরণ সৎগুরু হিসাবে
********************************
আমি আত্মা, মহাজ্যোতি পরমাত্মা আমার সৎগুরু..................! আমার পরম হিতৈষী শিববাবা তিনি গুরুরও গুরু.............! আমি আত্মা আমার গন্তব্যের খোঁজে এই সংসার সাগরে আষ্ঠে পিষ্ঠে জড়িয়ে ভুল দিশায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম.................. ! আপনি আমাকে মুক্তি এবং জীবন মুক্তির অত্যন্ত সহজ দিশা দেখালেন................!
আমার কল্যাণকারী পিতা পরমাত্মা...............! আপনি আমাকে “মন্মনাভব” এই মহামন্ত্র দিয়ে আমার সৌভাগ্যের দ্বার খুলে দিয়েছেন..........! পরিস্থিতির চক্রব্যূহ থেকে উদ্ধার পাওয়ার কলা আপনিই আমাকে শেখালেন.......... ! আপনি আমাকে পাপাচারের জ্বলন্ত অগ্নি এবং কলিযুগের সকল সংস্কার থেকে মুক্ত করে দিলেন.............! আপনি আমাকে পাপাচারের জ্বলন্ত অগ্নি এবং কলিযুগের সকল সংস্কার থেকে মুক্ত করে দিলেন..............! আপনি আমাকে বরদান দ্বারা ভরপুর করে দিলেন...............!.আমি সম্পন্ন হয়ে যাচ্ছি ...............!
বিশ্বের পীড়িত অতৃপ্ত আত্মাদের করুণ আহ্বান আমার কাছে এসে পৌঁছচ্ছে............. ! আপনার থেকে প্রাপ্ত শক্তির দ্বারা আমি আত্মা সমগ্র বিশ্বে শান্তির প্রকম্পন ছড়িযে দিচ্ছি...............! আমি সৎগুরুর সমান শান্তির দূত........... ........!. আমি আত্মা সর্ব শক্তিতে সমর্থ হয়ে উঠছি...................! “ইচ্ছা মাত্রম্ অবিদ্যা”................ বিকারের শৃঙ্খলে জর্জরিত তমোপ্রধান এবং দুঃখী আত্মাদের মুক্তি এবং জীবন মুক্তির সঠিক রাস্তা দেখানোর তীব্র ইচ্ছা আমার মধ্যে নির্মাণ হয়ে চলেছে.................! আমি কর্ম করার সাথে সাথে কর্মের প্রভাব থেকে অনাসক্ত কর্মাতীত অবস্থাকে প্রাপ্ত করছি..............!
পরমাত্মাকে স্মরণ সৎগুরু হিসাবে
********************************
আমি আত্মা, মহাজ্যোতি পরমাত্মা আমার সৎগুরু..................! আমার পরম হিতৈষী শিববাবা তিনি গুরুরও গুরু.............! আমি আত্মা আমার গন্তব্যের খোঁজে এই সংসার সাগরে আষ্ঠে পিষ্ঠে জড়িয়ে ভুল দিশায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম.................. ! আপনি আমাকে মুক্তি এবং জীবন মুক্তির অত্যন্ত সহজ দিশা দেখালেন................!
আমার কল্যাণকারী পিতা পরমাত্মা...............! আপনি আমাকে “মন্মনাভব” এই মহামন্ত্র দিয়ে আমার সৌভাগ্যের দ্বার খুলে দিয়েছেন..........! পরিস্থিতির চক্রব্যূহ থেকে উদ্ধার পাওয়ার কলা আপনিই আমাকে শেখালেন.......... ! আপনি আমাকে পাপাচারের জ্বলন্ত অগ্নি এবং কলিযুগের সকল সংস্কার থেকে মুক্ত করে দিলেন.............! আপনি আমাকে পাপাচারের জ্বলন্ত অগ্নি এবং কলিযুগের সকল সংস্কার থেকে মুক্ত করে দিলেন..............! আপনি আমাকে বরদান দ্বারা ভরপুর করে দিলেন...............!.আমি সম্পন্ন হয়ে যাচ্ছি ...............!
বিশ্বের পীড়িত অতৃপ্ত আত্মাদের করুণ আহ্বান আমার কাছে এসে পৌঁছচ্ছে............. ! আপনার থেকে প্রাপ্ত শক্তির দ্বারা আমি আত্মা সমগ্র বিশ্বে শান্তির প্রকম্পন ছড়িযে দিচ্ছি...............! আমি সৎগুরুর সমান শান্তির দূত........... ........!. আমি আত্মা সর্ব শক্তিতে সমর্থ হয়ে উঠছি...................! “ইচ্ছা মাত্রম্ অবিদ্যা”................ বিকারের শৃঙ্খলে জর্জরিত তমোপ্রধান এবং দুঃখী আত্মাদের মুক্তি এবং জীবন মুক্তির সঠিক রাস্তা দেখানোর তীব্র ইচ্ছা আমার মধ্যে নির্মাণ হয়ে চলেছে.................! আমি কর্ম করার সাথে সাথে কর্মের প্রভাব থেকে অনাসক্ত কর্মাতীত অবস্থাকে প্রাপ্ত করছি..............!
আজকের মূরলীর12/07/2015 Main Points.
অব্যক্ত মূরলী। রিভাইস 28/12/1979
*****************************************
♣ সিদ্ধি স্বরূপ হওয়ার বিধি হল একাগ্রতা। এই একটি শব্দকে গ্রহণ করলেই সিদ্ধি স্বরূপ হয়ে উঠবে। সংকল্প, বাণী এবং কর্ম এই তিনটি বিষয়েই একাগ্রতা এলে সহজেই একরস স্থিতি এসে যাবে। একাগ্রতা শক্তিকে বাড়ালে সর্ব প্রকারের দোলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। একাগ্রতার কারণেই যে বস্তু যেমন ঠিক তেমনই স্পষ্ট প্রতীয়মান হবে। সর্ব প্রকারে দোলাচল সমাপ্ত হওয়ার সাথে সাথেই প্রতিটি সংকল্প, বাণী এবং কর্মের আদি, মধ্য এবং অন্ত- এই তিন কাল, বর্তমান কালের মতোই স্পষ্ট হয়ে উঠবে আমাদের কাছে।
♠ বর্তমানে রাজনীতি, দ্রব্যমূল্যের ওঠানামা, ধর্ম ইত্যাদি বিষয় এমনকি যে বিজ্ঞান এতদিন সুখ প্রদান করে এসেছে, সেটাও বর্তমানে দোলাচল সৃষ্টি করছে। চতুর্দিকের এই দোলাচল পরিস্থিতি থেকে বাঁচবার একমাত্র উপায় হল একাগ্রতা শক্তিকে বৃদ্ধি করা। একান্তবাসী হলে তবেই একাগ্রতাও সহজে এসে যাবে।
♠ প্রথমে দিল্লীর পট পরিবর্তন হবে। তারপয় একে একে সমস্ত স্থানের রাজনীতির পট পরিবর্তন হবে। দিল্লী হল লাইট হাউজের মতো, সকলের নজর সবার আগে তাইদিল্লীর দিকেই যাবে। পুরানো সব অনুভবী টিচাররাই দিল্লীতে রয়েছেন। তারা নিশ্চয়ই এমন প্ল্যান বানাবেন যাতে দিল্লীকে পাওয়ার ফুল বানালে আওয়াজ চতুর্দিকে ছড়িয়ে যাবে।
♠ সার্বিসেবেলের অর্থ হল অলরাউন্ড সেবাধারী, সদা সার্বিসেবল(Serviceable)। সারা দিনের চার্ট চেক করো সর্ব প্রকারের সেবাতেই মার্কস পেয়েছ না কেবল বাচা ও কর্মনা সেবাতেই। কেননা একানে যদি সেবা কম হয়, তাহলে ওখানেও অলৌকিক( রুহানী ) এবং রাজ্যের ক্ষেত্রেও অন্তর হয়ে যাবে। কেননা বিশ্ব মহারাজন অর্থাৎ অলরাউন্ডার সেবাধারী। বিদেশের সেবার ক্ষেত্রে লেস্টর( লেস্টরশায়ার)-এর বিশেষ সহযোগ রয়েছে। দেশের থেকে যত দূরে গিয়েই থাকোনা কেন বাবা ঠিকই খুঁজে তাকে নিজের করে নেয়।
♠ যুগল অর্থাৎ সেবার ক্ষেত্রে Sample রূপ। বিশ্বের কাছে প্রবৃত্তির Sample । যারা প্রবত্তিতে থেকেও নিজেকে বিশেষ শো‘ পিস ভাবতে পারো তাতেও অনেক বড়ো সেবার নিমিত্ত হবে। কেননা শো‘ কেস-এ সব সময় সুন্দর জিনিসই রাখা হয়।
♣ কেননা যত দিন যাবে ততই সমগ্র বিশ্বের কাছে নিবৃত্তির নয় প্রবৃত্তিরই নাম উজ্জ্বল হবে। এই সব যুগলদের মহিমা অপরম অপার। কেননা তারা বাবার কার্যকে প্রত্যক্ষ করাবার নিমিত্ত স্বরূপ। তারা সাধারণ নয়, বিশেষ আত্মা।
♠ কুমার ও কুমারীদের বিশেষ মার্কস এই জন্য যে তারা সব কিছু দেখে শুনেও ত্যাগের প্রতি দৃঢ় সংকল্প। প্রবৃত্তির লোকেরা তাও অল্প কালের সুখ ভোগ করে তারপর ত্যাগ করে। কিন্তু কুমার কুমারীরা তাই হাই জাম্প দিতে পারে। বাপদাদাও এদের দেখে খুব খুশী । কারণ এরা পতনের থেকে বেঁচে গেছে।
♠ বাবার সাথে সর্ব সম্বন্ধ ও সর্ব খাজানার অনুভব করতে পার? বালক ও মালিকের স্টেজ অনুভব করতে পার? যে সদা অনুভবী হবে, অনুভব জীবনকে পরিবর্তন করার সহজ সাধন হবে। যারা অত্যন্ত ভিখারী হয়ে আসছে তোমাদের কাছে তাদের প্রতি রহম( করুণা) হয়?
♠ আমেরিকায় সেন্টার খোলার পিছনেও রহস্য রয়েছে। কেননা বিনাশ ও স্থাপনা একই সাথে হবে। একদিকে বিনাশকারী, অন্য দিকে পিস মেকার। সব সময় মনে রাখবে আমরা হলাম শান্তির সাগর-এর সন্তান, শান্তি দাতা, যারাই সামনে আসবে, তাদেরই পিস মেকার হয়ে শান্তির দান দেবে।
♠ সত্যতার আধারে বাবাকে প্রত্যক্ষ করিয়ে নির্ভয় অথরিটি স্বরূপ হয়ে ওঠো। এই সংকল্পের দ্বারাই শান্তি ধামে যেতে পারবে এবং আবার নিজ নিজ পার্ট প্লে(Play) করতে আসবে। Golden age -এর স্মৃতি হল God is one.
♠ সহন করাই হল নিজ শক্তির রূপকে প্রত্যক্ষ করা।
🌹🌹🌹🌹🌹 🌹🌹🌹
অব্যক্ত মূরলী। রিভাইস 28/12/1979
*****************************************
♣ সিদ্ধি স্বরূপ হওয়ার বিধি হল একাগ্রতা। এই একটি শব্দকে গ্রহণ করলেই সিদ্ধি স্বরূপ হয়ে উঠবে। সংকল্প, বাণী এবং কর্ম এই তিনটি বিষয়েই একাগ্রতা এলে সহজেই একরস স্থিতি এসে যাবে। একাগ্রতা শক্তিকে বাড়ালে সর্ব প্রকারের দোলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। একাগ্রতার কারণেই যে বস্তু যেমন ঠিক তেমনই স্পষ্ট প্রতীয়মান হবে। সর্ব প্রকারে দোলাচল সমাপ্ত হওয়ার সাথে সাথেই প্রতিটি সংকল্প, বাণী এবং কর্মের আদি, মধ্য এবং অন্ত- এই তিন কাল, বর্তমান কালের মতোই স্পষ্ট হয়ে উঠবে আমাদের কাছে।
♠ বর্তমানে রাজনীতি, দ্রব্যমূল্যের ওঠানামা, ধর্ম ইত্যাদি বিষয় এমনকি যে বিজ্ঞান এতদিন সুখ প্রদান করে এসেছে, সেটাও বর্তমানে দোলাচল সৃষ্টি করছে। চতুর্দিকের এই দোলাচল পরিস্থিতি থেকে বাঁচবার একমাত্র উপায় হল একাগ্রতা শক্তিকে বৃদ্ধি করা। একান্তবাসী হলে তবেই একাগ্রতাও সহজে এসে যাবে।
♠ প্রথমে দিল্লীর পট পরিবর্তন হবে। তারপয় একে একে সমস্ত স্থানের রাজনীতির পট পরিবর্তন হবে। দিল্লী হল লাইট হাউজের মতো, সকলের নজর সবার আগে তাইদিল্লীর দিকেই যাবে। পুরানো সব অনুভবী টিচাররাই দিল্লীতে রয়েছেন। তারা নিশ্চয়ই এমন প্ল্যান বানাবেন যাতে দিল্লীকে পাওয়ার ফুল বানালে আওয়াজ চতুর্দিকে ছড়িয়ে যাবে।
♠ সার্বিসেবেলের অর্থ হল অলরাউন্ড সেবাধারী, সদা সার্বিসেবল(Serviceable)। সারা দিনের চার্ট চেক করো সর্ব প্রকারের সেবাতেই মার্কস পেয়েছ না কেবল বাচা ও কর্মনা সেবাতেই। কেননা একানে যদি সেবা কম হয়, তাহলে ওখানেও অলৌকিক( রুহানী ) এবং রাজ্যের ক্ষেত্রেও অন্তর হয়ে যাবে। কেননা বিশ্ব মহারাজন অর্থাৎ অলরাউন্ডার সেবাধারী। বিদেশের সেবার ক্ষেত্রে লেস্টর( লেস্টরশায়ার)-এর বিশেষ সহযোগ রয়েছে। দেশের থেকে যত দূরে গিয়েই থাকোনা কেন বাবা ঠিকই খুঁজে তাকে নিজের করে নেয়।
♠ যুগল অর্থাৎ সেবার ক্ষেত্রে Sample রূপ। বিশ্বের কাছে প্রবৃত্তির Sample । যারা প্রবত্তিতে থেকেও নিজেকে বিশেষ শো‘ পিস ভাবতে পারো তাতেও অনেক বড়ো সেবার নিমিত্ত হবে। কেননা শো‘ কেস-এ সব সময় সুন্দর জিনিসই রাখা হয়।
♣ কেননা যত দিন যাবে ততই সমগ্র বিশ্বের কাছে নিবৃত্তির নয় প্রবৃত্তিরই নাম উজ্জ্বল হবে। এই সব যুগলদের মহিমা অপরম অপার। কেননা তারা বাবার কার্যকে প্রত্যক্ষ করাবার নিমিত্ত স্বরূপ। তারা সাধারণ নয়, বিশেষ আত্মা।
♠ কুমার ও কুমারীদের বিশেষ মার্কস এই জন্য যে তারা সব কিছু দেখে শুনেও ত্যাগের প্রতি দৃঢ় সংকল্প। প্রবৃত্তির লোকেরা তাও অল্প কালের সুখ ভোগ করে তারপর ত্যাগ করে। কিন্তু কুমার কুমারীরা তাই হাই জাম্প দিতে পারে। বাপদাদাও এদের দেখে খুব খুশী । কারণ এরা পতনের থেকে বেঁচে গেছে।
♠ বাবার সাথে সর্ব সম্বন্ধ ও সর্ব খাজানার অনুভব করতে পার? বালক ও মালিকের স্টেজ অনুভব করতে পার? যে সদা অনুভবী হবে, অনুভব জীবনকে পরিবর্তন করার সহজ সাধন হবে। যারা অত্যন্ত ভিখারী হয়ে আসছে তোমাদের কাছে তাদের প্রতি রহম( করুণা) হয়?
♠ আমেরিকায় সেন্টার খোলার পিছনেও রহস্য রয়েছে। কেননা বিনাশ ও স্থাপনা একই সাথে হবে। একদিকে বিনাশকারী, অন্য দিকে পিস মেকার। সব সময় মনে রাখবে আমরা হলাম শান্তির সাগর-এর সন্তান, শান্তি দাতা, যারাই সামনে আসবে, তাদেরই পিস মেকার হয়ে শান্তির দান দেবে।
♠ সত্যতার আধারে বাবাকে প্রত্যক্ষ করিয়ে নির্ভয় অথরিটি স্বরূপ হয়ে ওঠো। এই সংকল্পের দ্বারাই শান্তি ধামে যেতে পারবে এবং আবার নিজ নিজ পার্ট প্লে(Play) করতে আসবে। Golden age -এর স্মৃতি হল God is one.
♠ সহন করাই হল নিজ শক্তির রূপকে প্রত্যক্ষ করা।
🌹🌹🌹🌹🌹 🌹🌹🌹
ওম শান্তি
সর্বদা সরণ এ থাকে যে আমাদের সুখ দুঃখের বিবেচনা পরমাত্মা দ্বারা হয়ে না ,আমাদেরই কর্ম দ্বারা ই হয়ে . এই জন্য দুঃখ আসলে পরমাত্মা কে দোষ দেবা বা নিজের ভাগ্য কে খারাপ ভাববার জায়গায় .....প্রতিটি পরিস্হিতি তে সাক্ছিপন এর ভাব দ্বারা কর্মের শ্রেষ্ঠতা কে বানিয়ে রাখো .
পরমাত্মা তো সুধু কেবল মাত্র কর্মের নিয়মের সিদ্ধান্ত বলেন . সেটারই যথার্থ জ্ঞান দেন .তারপর যে যেমনি কর্ম করে সেই অনুসার তার ফল প্রাপ্ত করে . পরমাত্মা কে কাউর কর্ম দেখবার দরকার নেই . তিনি সর্বজ্ঞ ,সর্ব শক্তিমান তিনি চাইলেন সব কিছুই জানতে পারেন .কিন্তু সৃষ্টির নিয়ম অটল , সেই হিসাবে প্রতিটি আত্মা কে তার কর্মের ফল জানা অজানা রকমে পেতে হয়ে .
******************
ব্যর্থ অভ্যাস সরানো
******************
সর্বপ্রথম,নিজের পাপের থেকে ভয় পেও না কেনোকি ভগবান আপনার সাথে ভালবাসা কখুনো ছাড়বে না .!
তিনি জানেন যে ভালবাসা দিয়ে এই বাচ্চাদের উন্নতি হতে থাকে ,সেই জন্য সুধু মাত্র এটা ভাবুন কি ঈশ্বর আপনার দ্বারা কি করাতে চান আর সেটাই করুন .!
“করবার চেষ্টা করছি “- এমনি কথা বলে সুধু কাজ চলবে না .!
“চেষ্টা” পারিশ্রমিক দেবাতে পারে না .ভগবানের সাহয্য তখুনি প্রাপ্তি হয়ে জখুন মন-প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করা হয়ে আর গভীর ভাবে এই কথা বুঝে নিতে হবে যে তোমরা সবাই কোন কথাটাকে পরিবর্তন করতে চাইছো .!
পরমাত্মার কাছে বসো আর অনার থেকে ক্ষমা চাও . কোনো না কোনো রকম এই উনি সর্বদা ক্ষমা করেই দেন .তারপর অন্যদের সাথে নিজের অনুভবের নিরন্তর আদান-প্রদান কর .এটা হলো আধ্যাত্মিক দান যেটা আমাদের কার্মিক একাউন্ট কে ক্লিয়ার করতে থাকে ,এই পুরোনো কার্মিক একাউন্ট গুলোই তো পাপ .!
তারপর আপনার অনুভূতি হবা সুরু হবে যে আপনি আগে থেকে বেশি পরিষ্কার , হালকা আর ভগবানের প্রিয় হয়ে গেছেন .আপনাদের দেখে অন্যদের কে মনে পড়বে কি তারা ও এমনি নিজেকে গড়ে তুলতে পারে .
ওম শান্তি
সুক্ষ্ম সেবা
আপনার বিশুদ্ধ মানসিক প্রকম্পন ,সুক্ষ্ম রূপে সেবা করতে থাকে .এই বিশুদ্ধ প্রকম্পন হলো -ভালবাসা,শান্তি,খুশি,বুদ্ধিমত্তা.! আপনার বিচার আর কর্মের দ্বারা এই প্রকম্পন সমস্ত জগত এ ছড়াতে থাকে . সুতরাং নিজের প্রতি মুহূর্ত টাকে বিশুদ্ধ বানাও .
সাধারণ আর অলাউকিকে পার্থক্য টা বোঝো,আর সুধু দিব্যতার অনুবব করো.!
এটা স্মরণে রাখবেন যে আপনি আপনার মন আর শরীর দুটোরই মালিক .
তাহলে এগুলো কে অর্ডার দিন আর এদের ওপর নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখুন .
জখুন আপনি মন কে অর্ডার দিয়ে নিজের ইচ্ছা মতন কাজ করানো শিখে যাবেন তখুন আপনাদের চিন্তন আর কর্ম করার পুরোনো শৈলী গুলো ভুলে যাবেন .
নিজের মন আর শরীরের মালিক হয়ে,
আপনি জিনিস গুলো কে সেই ভাবে আর দেখবেন না যেমনি সেটা দেখা যায়ে ,কিন্তু যেমনি সেই গুলো তার নিজের স্বরূপ হয়ে সেই ভাবে দেখা যাবে .
আপনি প্রতিক্রিয়া কম করবেন আর অনুক্রিয়া বেশি .
আপনার ওপস্থিততি মাত্র এই সত্যের আহ্বান করার মতন হয়ে যাবে .
আপনি জানেন আপনার বিশুদ্ধ প্রকম্পন সর্ব আত্মাদের শীতলতা আর শান্তি প্রদান করতে-করতে চতুর্দিকে ছড়াচ্ছে.
শব্দের ব্যবহার করা হয়ে তো তার প্রভাব এগুলো থেকে অধ্ধেক ও হয়ে না .আপনার মানসিক স্থিথি দ্বারা অন্যরাও সাহয্য পাবে আর এটার লাভ প্রত্যেকেই পাবে .কেবল মাত্র সুধু আপনার আশে-পাশে না বরণ পুরো গত বিশ্বএর ভাই-বোনরা ও এই লাভ তা পাবেন .
আজকের মূরলীর Main Points ০৮/০৭/২০১৫
**************************************
বন্ধনুমুক্ত হয়ে সার্বিসের প্রতি তৎপর থাকো, কেননা এই সার্বিসে অনেক Income, ২১ জন্মের জন্য তুমি হয়ে যাও বৈকুন্ঠের মালিক।
বাবার শ্রীমৎ হল শ্রেষ্ঠ থেকে শ্রেষ্ঠ মত। ভগবান হলেন উচ্চ থেকে উচ্চ। ভক্তিতে যখন কেউ দুঃখে কাতর হয় বা রোগগ্রস্ত হয় তখনই ভগবানের প্রতি প্রীতি দেখায়। বলে ভগবান রক্ষা কর। কিন্তু পিতা হিসাবে ভগবানের প্রতি যে ভালোবাসা তা অনেক মানুষের মধ্যেই সেটার অভাব।
এখন ভগবান বাচ্চাদের পড়াচ্ছেন। তো সেই নেশায় বুঁদ থাকা এবং সেই নেশা স্থায়ী হওয়াও উচিত। ব্রাহ্মণী( টিচর) পড়ালে নেশা চড়ছে, নইলে উড়ে যাচ্ছে, এমনটা যেন না হয়। টিচরেরর অনুপস্থিতিতেও তোমরা সেন্টর সামলাতে অবশ্যই পার। কারণ এই পড়া তো খুবই সহজ। ব্রাহ্মণীর( টিচর) উপর Dependent হয়ো না। মূরলী শুনতে শুনতে যেমন অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায়, তেমনি সার্বিস করাটাও অভ্যাস হয়ে যাবে। এর জন্য সম্পূর্ণ নেশা থাকা দরকার।
জ্ঞান, ভক্তি, বৈরাগ্য- এমনই তো রয়েছে ড্রামার খেলায়। তোমরা বাচ্চারা হলে বেহদের বৈরাগী। এখন তোমরা এই পুরানো দুনিয়াকে ভুলবার পুরুষার্থ করছো।
এই পুরো খেলাটাই হল মূরলী নির্ভর। যে কেউই মূরলীর উপর বোঝাতে পারে। কিন্তু মনে যদি ঈর্ষা চলে আসে যে এ কি থোড়াই ব্রাহ্মণী, এর আর কত জ্ঞান রয়েছে, তখনই হয়ে যায় Disservice.
ভারত ১০০% সলভেন্ট ছিল। এখন মানুষ পারশনাথ থেকে পাথরনাথ হয়ে গেছে। পতন হতে হতে পাঁকে একদমই ডুবে গেছে। ব্রাহ্মণদের তাই টিকি( চোটী) ধরে টেনে তুলতে হচ্ছে।
বলা হয় যে আত্মা নাকি নির্লেপ, তাতে কোনো লেপ লাগেনা। যা কিছু লাগে তা শরীরেই নাকি লাগে। তাই যা খুশী খাও, যা খুশি করো। কিন্তু তোমরা জান আমরা ৮৪ বার জন্ম নিতে নিতে পতিত হয়ে গেছি। বাবা এসেছেন আমাদের বিষয় সাগর থেকে ক্ষীর সাগরে নিয়ে যেতে।
তোমাদের ব্রাহ্মণদের কর্তব্য হল ভ্রমরীর মতো ভুঁ ভুঁ করে কীটকে নিজের মতো বানানো। এই পুরানো শরীর, পুরানো দুনিয়া ত্যাগ করে নতুন দুনিয়ায় যাওয়ার পুরুষার্থ করো। এই দুনিয়া তো বিনাশ হবেই।
ঈর্ষা ইত্যাদির কারণে যেন পড়া ছুটে না যায়।
সকলের গুণকে দেখো এবং নিজের মধ্যেও বাবার গুণকে ধারণ করে গুণমূরত হও। গুণমালাকে জপতে থাকলে নিজেও গুণমূরত হয়ে উঠবে।
সাক্ষী দ্রষ্টার স্থিতিতে থাকলেই যথার্থ নির্ণয় শক্তির সিংহাসনেও স্থিত থাকতে পারবে।
||ওম শান্তি ||
আজকের মিষ্টি মধুর মুক্ত ০৮/০৭/২০১৫
আপনি যদি কখনও কোনো কারণে কারোর দ্বারা অপমানিত হয়ে থাকেন, বুঝতে হবে হয়ত জ্ঞানত বা অজ্ঞানত আপনার কোনো ভুলের কারণেই তা হতে হয়েছে।
|| ওম্ শান্তি||
পরমধামের বিন্দু- রূপ স্থিতি~
যেমন কোন মা নিজের ছোট্ট বাচ্চাকে ভালোবেসে কোলে তুলে নেয়; মায়ের কোন কমেন্ট্রি বা চিন্তন করার প্রয়োজন পরেনা তেমনই বাবাকে স্মরণ করার সময় নিজের মনে নিরন্তর শুধু কমেন্ট্রি বা চিন্তন করোনা। শুরুতে মন বুদ্ধি একাগ্র হওয়া পর্যন্ত নিজের মনে কমেন্ট্রি বা চিন্তন করলে ঠিক আছে। কিন্তু কিছু পরে মন বুদ্ধি একাগ্র হয়ে গেলে চিন্তন আদি বন্ধ করে শুধুমাত্র ওই দৃশ্যের পবিত্র আর মধুর অনুভূতিতে একাগ্রচিত্ত ও মগ্ন হয়ে যাও। আসলে বিকর্ম বিনাশ করার স্মরণ তখন থেকেই শুরু হয়।
ওম শান্তি।
যেমন কোন মা নিজের ছোট্ট বাচ্চাকে ভালোবেসে কোলে তুলে নেয়; মায়ের কোন কমেন্ট্রি বা চিন্তন করার প্রয়োজন পরেনা তেমনই বাবাকে স্মরণ করার সময় নিজের মনে নিরন্তর শুধু কমেন্ট্রি বা চিন্তন করোনা। শুরুতে মন বুদ্ধি একাগ্র হওয়া পর্যন্ত নিজের মনে কমেন্ট্রি বা চিন্তন করলে ঠিক আছে। কিন্তু কিছু পরে মন বুদ্ধি একাগ্র হয়ে গেলে চিন্তন আদি বন্ধ করে শুধুমাত্র ওই দৃশ্যের পবিত্র আর মধুর অনুভূতিতে একাগ্রচিত্ত ও মগ্ন হয়ে যাও। আসলে বিকর্ম বিনাশ করার স্মরণ তখন থেকেই শুরু হয়।
ওম শান্তি।
পাঁচ স্বরূপ
♣♣♣
দেবদূত বা ফরিস্তা স্বরূপ~
**********************
ভ্রুকূটির আসনে আসীন আমি শ্রেষ্ঠ আত্মা। আমি আত্মা দেহের বন্ধন থেকে পৃথক(ন্যারা) হয়ে যাচ্ছি এবং দেবদূত বা ফরিস্তা স্বরূপে সমাহিত হয়ে যাচ্ছি। আমি ব্রাহ্মণ তথা দেবদূত বা ফরিস্তা। আমি ফরিস্তা এখন কমল বা পদ্মের আসনে বসে রয়েছি। প্রকাশমান একটি শরীর আমার। আলোকের শরীর আমার, Double light একেবারেই হাল্কা। Light house আমি। আমার থেকে চারিদিকে আলোক বিচ্ছ্যুরিত হয়ে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। আমি Might house ফরিস্তা। আমার থেকে চতুর্দিকে শক্তি প্রবাহিত হচ্ছে। আমি শান্তির ফরিস্তা। আমার থেকে নির্গত শান্তির কিরণ অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে যাচ্ছে। আমার উপর পবিত্রতার সাগর বাবার কাছ থেকে সাদা কিরণ এসে পড়ছে। আমি পরম পবিত্র ফরিস্তা বাবার কাছ থেকে পবিত্রতার কিরণ গ্রহণ করছি। আমার থেকে নির্গত পবিত্র সাদা উজ্জ্বল কিরণ চতুর্দিকে ছড়িয়ে জগৎ সংসারকে পবিত্র করে তুলছে। আমি ফরিস্তা আনন্দ উল্লাসের পাখনা মেলে আকাশ তত্ত্বেরও ওপারে প্রকাশের Carve -এ উড়ে যাচ্ছি প্রকাশময় দুনিয়ায় যেখানে চন্দ্রমার আলোকিত জ্যোৎস্নার মতো প্রকাশ চারিদিকে। এই সূক্ষ্ম লোকে( বতনে) বাপদাদা আমায় আহ্বান করছেন। বাপদাদার চারিদিকে দিব্য তেজোময় প্রভামন্ডল। ধীরে ধীরে এই দিব্য প্রভামন্ডলে আমি বাপদার কাছে নিজেকে দেখতে পাচ্ছি। বাপদাদার কাছ থেকে অসীম ভালোবাসার দৃষ্টি অনুভব করছি।
♣♣♣
দেবদূত বা ফরিস্তা স্বরূপ~
**********************
ভ্রুকূটির আসনে আসীন আমি শ্রেষ্ঠ আত্মা। আমি আত্মা দেহের বন্ধন থেকে পৃথক(ন্যারা) হয়ে যাচ্ছি এবং দেবদূত বা ফরিস্তা স্বরূপে সমাহিত হয়ে যাচ্ছি। আমি ব্রাহ্মণ তথা দেবদূত বা ফরিস্তা। আমি ফরিস্তা এখন কমল বা পদ্মের আসনে বসে রয়েছি। প্রকাশমান একটি শরীর আমার। আলোকের শরীর আমার, Double light একেবারেই হাল্কা। Light house আমি। আমার থেকে চারিদিকে আলোক বিচ্ছ্যুরিত হয়ে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। আমি Might house ফরিস্তা। আমার থেকে চতুর্দিকে শক্তি প্রবাহিত হচ্ছে। আমি শান্তির ফরিস্তা। আমার থেকে নির্গত শান্তির কিরণ অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে যাচ্ছে। আমার উপর পবিত্রতার সাগর বাবার কাছ থেকে সাদা কিরণ এসে পড়ছে। আমি পরম পবিত্র ফরিস্তা বাবার কাছ থেকে পবিত্রতার কিরণ গ্রহণ করছি। আমার থেকে নির্গত পবিত্র সাদা উজ্জ্বল কিরণ চতুর্দিকে ছড়িয়ে জগৎ সংসারকে পবিত্র করে তুলছে। আমি ফরিস্তা আনন্দ উল্লাসের পাখনা মেলে আকাশ তত্ত্বেরও ওপারে প্রকাশের Carve -এ উড়ে যাচ্ছি প্রকাশময় দুনিয়ায় যেখানে চন্দ্রমার আলোকিত জ্যোৎস্নার মতো প্রকাশ চারিদিকে। এই সূক্ষ্ম লোকে( বতনে) বাপদাদা আমায় আহ্বান করছেন। বাপদাদার চারিদিকে দিব্য তেজোময় প্রভামন্ডল। ধীরে ধীরে এই দিব্য প্রভামন্ডলে আমি বাপদার কাছে নিজেকে দেখতে পাচ্ছি। বাপদাদার কাছ থেকে অসীম ভালোবাসার দৃষ্টি অনুভব করছি।
পাঁচ স্বরূপ
♣♣♣
পরবর্তী অংশ.........
আদি স্বরূপ বা দেব স্বরূপ~
*************************
আমি আত্মা আমার সতোপ্রধান স্থিতিকে নিয়ে পরমধাম থেকে নিচে পৃথিবীতে সতোগুণী সৃষ্টিতে অবতরিত হচ্ছি। সৃষ্টির আদি কাল সুবর্ণকালে সম্পদে পরিপূর্ণ পৃথিবীতে আমি উজ্জ্বল দিব্য নক্ষত্র সম্পৃর্ণ দেব/দেবী অর্থাৎ দৈবী স্বরূপকে ধারণ করছি। দিব্যতা সম্পন্ন চেহারা, অলৌকিক দীপ্তি, মাথায় রাজমুকুট এবং দিব্যতার মুকুট( Double তাজ)। এই পবিত্র দুনিয়ার সকল দেবতাই সর্বগুণ সম্পন্ন, ১৬ কলা সম্পন্ন, সম্পূর্ণ নির্বিকারী, মর্যাদা পুরুষোত্তম, অহিংসা পরমধর্ম এখানে। এখানে শ্রীলক্ষ্মী ও শ্রীনারায়ণের রাজত্ব এবং আমার পার্ট এখানে কত শ্রেষ্ঠ। এখানে এক ধর্ম, এক রাজসত্ত্বা। এখানে সুখ শান্তি খুশি সব কিছুই রয়েছে। সুখ সমৃদ্ধি ও সম্পন্নতায় ভরপুর বসুন্ধরা। চারিদিকে
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। হিরে মণি মাণিক্যে সুসজ্জিত মনোরম প্রাসাদ। সুন্দর স্বর্গীয় পরিবেশ। যেখানে আমি পরম পবিত্র স্বরূপে রয়েছি।
ক্রমশঃ.....
♣♣♣
পরবর্তী অংশ.........
আদি স্বরূপ বা দেব স্বরূপ~
*************************
আমি আত্মা আমার সতোপ্রধান স্থিতিকে নিয়ে পরমধাম থেকে নিচে পৃথিবীতে সতোগুণী সৃষ্টিতে অবতরিত হচ্ছি। সৃষ্টির আদি কাল সুবর্ণকালে সম্পদে পরিপূর্ণ পৃথিবীতে আমি উজ্জ্বল দিব্য নক্ষত্র সম্পৃর্ণ দেব/দেবী অর্থাৎ দৈবী স্বরূপকে ধারণ করছি। দিব্যতা সম্পন্ন চেহারা, অলৌকিক দীপ্তি, মাথায় রাজমুকুট এবং দিব্যতার মুকুট( Double তাজ)। এই পবিত্র দুনিয়ার সকল দেবতাই সর্বগুণ সম্পন্ন, ১৬ কলা সম্পন্ন, সম্পূর্ণ নির্বিকারী, মর্যাদা পুরুষোত্তম, অহিংসা পরমধর্ম এখানে। এখানে শ্রীলক্ষ্মী ও শ্রীনারায়ণের রাজত্ব এবং আমার পার্ট এখানে কত শ্রেষ্ঠ। এখানে এক ধর্ম, এক রাজসত্ত্বা। এখানে সুখ শান্তি খুশি সব কিছুই রয়েছে। সুখ সমৃদ্ধি ও সম্পন্নতায় ভরপুর বসুন্ধরা। চারিদিকে
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। হিরে মণি মাণিক্যে সুসজ্জিত মনোরম প্রাসাদ। সুন্দর স্বর্গীয় পরিবেশ। যেখানে আমি পরম পবিত্র স্বরূপে রয়েছি।
ক্রমশঃ.....
পাঁচ স্বরূপ
♣♣♣
পরবর্তী অংশ....
আমি নিজেকে প্রকাশপুঞ্জের রূপে দেখতে পাচ্ছি। আমার চারিদিকে দিব্য প্রকাশের প্রভামন্ডল। এই সম্পূর্ণ স্বরূপ বড়ই সুখদায়ক। আমার মধ্যে সমস্ত গুণ সমাহিত রয়েছে। আমি অনেক গুণের পুঞ্জ। সর্ব গুণে সমন্বিত স্বরূপে স্থিত আমি। আমি আমার অনাদি সম্পূর্ণ স্বরূপে আমার মন ও বুদ্ধিকে একাগ্র করছি। আমার পরম পিতা পরমাত্মা শিববাবা পরম পবিত্র। এই সুন্দর দিব্য ধামের (বতনে) চতুর্দিকে অনন্ত পবিত্রতার আভা ছড়িয়ে রয়েছে। অন্তর্চক্ষুর দ্বারা আমি পরম জ্যোতির্বিন্দুকে দেখছি। আমি পরম তেজস্বী প্রিয় শিববাবার সামনে অসীম অনন্তের (বেহদের) ধামে পরমপিতার সাথে
রয়েছি। বাবার সান্নিধ্যে নিজেকে পরম সৌভাগ্যশালী অনুভব করছি। প্রাণেশ্বর বাবা কিরণরূপী বাহুর বন্ধনে আমাকে বেঁধে রেখেছেন। বৃক্ষপতি শিববাবার কাছে আমিও বীজ স্বরূপে রয়েছি। এই পরম জ্যোতির্বিন্দুর কাছে অনন্ত অনুভবের সাগরে সমাহিত হয়ে গেছি। শিববাবার কাছ থেকে প্রকাশ এবং শক্তির কিরণ আমাকে সমর্থ এবং শক্তিশালী করে তুলছে। বাবার Light এবং Might-এর শক্তিতে আমি আমার পূর্ব সংস্কারগুলিকে merge করে চলেছি। তার শক্তিতে ভরপুর আমিও বাপসমান স্থিতির অনুভব করছি। এই সম্পূর্ণ শক্তিশালী কিরণ আমাকে বাপসমান তেজোময় করে তুলছে। আমি জ্বালাস্বরূপ আত্মা। আমার সমস্ত বিকর্ম দগ্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমি শুদ্ধ এবং সত্যস্বরূপ। আমি আত্মা বে-দাগ হিরা। একটি মণি আমি। নির্মল পবিত্র। আমি নিরাকার প্রকাশময় স্থিতিতে স্থিত রয়েছি। আমি অশরীরী আত্মা। বিদেহী অকালমূরত আমি। বাবা আমার পরম প্রিয় বাবা,কত ধন্যবাদ জানাবো আপনাকে যে কত ভালোবাসা দিয়ে, আমাকে আপনার পবিত্রতার উত্তরাধীকার দিয়ে নিজের মতোই গড়ে তুলেছেন। আমি নিরাকারী, নিরহংকারী, নির্বিকারী স্থিতিতে স্থিত। আমি আত্মা আমার অনাদি সম্পূর্ণ স্বরূপে স্থিত। সম্পূর্ণতার সংস্কারকে emerge করছি।
ক্রমশঃ.........
♣♣♣
পরবর্তী অংশ....
আমি নিজেকে প্রকাশপুঞ্জের রূপে দেখতে পাচ্ছি। আমার চারিদিকে দিব্য প্রকাশের প্রভামন্ডল। এই সম্পূর্ণ স্বরূপ বড়ই সুখদায়ক। আমার মধ্যে সমস্ত গুণ সমাহিত রয়েছে। আমি অনেক গুণের পুঞ্জ। সর্ব গুণে সমন্বিত স্বরূপে স্থিত আমি। আমি আমার অনাদি সম্পূর্ণ স্বরূপে আমার মন ও বুদ্ধিকে একাগ্র করছি। আমার পরম পিতা পরমাত্মা শিববাবা পরম পবিত্র। এই সুন্দর দিব্য ধামের (বতনে) চতুর্দিকে অনন্ত পবিত্রতার আভা ছড়িয়ে রয়েছে। অন্তর্চক্ষুর দ্বারা আমি পরম জ্যোতির্বিন্দুকে দেখছি। আমি পরম তেজস্বী প্রিয় শিববাবার সামনে অসীম অনন্তের (বেহদের) ধামে পরমপিতার সাথে
রয়েছি। বাবার সান্নিধ্যে নিজেকে পরম সৌভাগ্যশালী অনুভব করছি। প্রাণেশ্বর বাবা কিরণরূপী বাহুর বন্ধনে আমাকে বেঁধে রেখেছেন। বৃক্ষপতি শিববাবার কাছে আমিও বীজ স্বরূপে রয়েছি। এই পরম জ্যোতির্বিন্দুর কাছে অনন্ত অনুভবের সাগরে সমাহিত হয়ে গেছি। শিববাবার কাছ থেকে প্রকাশ এবং শক্তির কিরণ আমাকে সমর্থ এবং শক্তিশালী করে তুলছে। বাবার Light এবং Might-এর শক্তিতে আমি আমার পূর্ব সংস্কারগুলিকে merge করে চলেছি। তার শক্তিতে ভরপুর আমিও বাপসমান স্থিতির অনুভব করছি। এই সম্পূর্ণ শক্তিশালী কিরণ আমাকে বাপসমান তেজোময় করে তুলছে। আমি জ্বালাস্বরূপ আত্মা। আমার সমস্ত বিকর্ম দগ্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমি শুদ্ধ এবং সত্যস্বরূপ। আমি আত্মা বে-দাগ হিরা। একটি মণি আমি। নির্মল পবিত্র। আমি নিরাকার প্রকাশময় স্থিতিতে স্থিত রয়েছি। আমি অশরীরী আত্মা। বিদেহী অকালমূরত আমি। বাবা আমার পরম প্রিয় বাবা,কত ধন্যবাদ জানাবো আপনাকে যে কত ভালোবাসা দিয়ে, আমাকে আপনার পবিত্রতার উত্তরাধীকার দিয়ে নিজের মতোই গড়ে তুলেছেন। আমি নিরাকারী, নিরহংকারী, নির্বিকারী স্থিতিতে স্থিত। আমি আত্মা আমার অনাদি সম্পূর্ণ স্বরূপে স্থিত। সম্পূর্ণতার সংস্কারকে emerge করছি।
ক্রমশঃ.........
আজকের মিষ্টি-মধুর মুক্ত(মোতি)--🌹
♠♠♠♠♠♠♠♠♠
জীবন হল এক খুশির দোকান, যেখানে খুশি প্রদানকারী অনেক পশরা( সামগ্রী) সাজানো রয়েছে। একমাত্র যিনি বুদ্ধিমান ব্যক্তি তিনিই তার মধ্যে থেকে “খুশি” প্রদানকারী বস্তুটিই নির্বাচন করে তুলে নিতে পারেন।
♠♠♠♠♠♠♠♠♠
জীবন হল এক খুশির দোকান, যেখানে খুশি প্রদানকারী অনেক পশরা( সামগ্রী) সাজানো রয়েছে। একমাত্র যিনি বুদ্ধিমান ব্যক্তি তিনিই তার মধ্যে থেকে “খুশি” প্রদানকারী বস্তুটিই নির্বাচন করে তুলে নিতে পারেন।
পরত্মার গম্ভীর ইশারা
********************
♣বিনাশের সময় Safety-র সাধন শ্রেষ্ঠ স্থিতি এবং কর্তব্য--
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
বিনাশের সময় কেবল ওয়্যারলেস (Wireless) সেট যেন ঠিক থাকে। তোমার ওয়ারলেস (Warless)ওয়্যারলেস (Wireless) সেটের দ্বারা আওয়াজ(বাবার আহ্বান বা ডাক) তোমার কাছে পৌঁছে যাবে যে এবার চলে এসো। যদি তোমার ওয়্যারলেস সেট ঠিক না থাকে তাহলে নির্দেশ(Direction) তোমার কাছে পৌঁছাবেনা। স্থূল কোনো সাধনের সাহায্যে আওয়াজ এসে পৌঁছাবেনা। বুদ্ধিই অন্তিম Direction Catch করতে সমর্থ হবে। অতএব শীঘ্রই সম্পূর্ণ (পাপমুক্ত) হয়ে ওঠার প্রস্তুতি শুরু করে দাও।
*****************************************
********************
♣বিনাশের সময় Safety-র সাধন শ্রেষ্ঠ স্থিতি এবং কর্তব্য--
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
বিনাশের সময় কেবল ওয়্যারলেস (Wireless) সেট যেন ঠিক থাকে। তোমার ওয়ারলেস (Warless)ওয়্যারলেস (Wireless) সেটের দ্বারা আওয়াজ(বাবার আহ্বান বা ডাক) তোমার কাছে পৌঁছে যাবে যে এবার চলে এসো। যদি তোমার ওয়্যারলেস সেট ঠিক না থাকে তাহলে নির্দেশ(Direction) তোমার কাছে পৌঁছাবেনা। স্থূল কোনো সাধনের সাহায্যে আওয়াজ এসে পৌঁছাবেনা। বুদ্ধিই অন্তিম Direction Catch করতে সমর্থ হবে। অতএব শীঘ্রই সম্পূর্ণ (পাপমুক্ত) হয়ে ওঠার প্রস্তুতি শুরু করে দাও।
*****************************************
সহনশীলতা
যে কোনো নৈব্যক্তিকতা (Negetivity) থেকে যদি নিজেকে মুক্ত করতে হয়, তাহলে প্রথমে অবশ্যই পরিস্থিতিটির সকল দিক বা দৃষ্টিভঙ্গীটিকে আগে দেখতে হবে। আমার ভিতরে যদি আমি দয়ার মনোভাব ধারণ করি, তাহলে ক্রোধও সহমর্মীতা বা সহানুভূতিতে পরিবর্তিত হয়ে যাবে।
তিনভাবে আমি পরিস্থিতিকে দেখতে পারি--
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
১। আমার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী দিয়ে( "My perspective" you have wronged ME)
২। অপর ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গী দিয়ে।
৩। এই দৃষ্টিভঙ্গী দিয়ে দেখা যে ওই ব্যক্তির প্রকৃত( Original) স্বভাব( Nature) হল নিষ্পাপ বা সরলতা( Innocence)।
সহন করা মানে এই নয় যে, সেটাকে মনের মধ্যে অবদমিত করে রাখা। নিজেকে ভুক্তভোগী বা নিপীড়িত(Victimized) বলে মনে করা। বরং অপরের প্রতি ভালোবাসা বা সহমর্মীতা রাখা। যতই কেউ তোমার তোমার বিরুদ্ধে থাকুক না কেন,একবার নয় বারবারই তুমি তোমার সহনশীলতার শক্তিকে ব্যবহার করবে। তাতে কিন্তু তুমি হারছ না। বরং সহনশীলতার শক্তির ফল হল অবিনাশী ও মধুর।
যেখানে ভালোবাসা থাকে সেখানে সহন করা সহজ। ভালোবাসা আমাদেরকে সকল চাহিদার উর্ধে নিয়ে যায়( Love makes us free from expectations)। সে যেমনই হোক না কেন আমাদের মেনে নিতে অসুবিধা হয় না। যে যেমন তাকে যদি আমরা তেমনই মেনে নিই, তাহলে ততই আমরা আবিষ্কার করবো যে আমরা ভিতর থেকে কতটা শক্তিশালী। আর তার ফলে খুবই সহজভাবে আমরা নিজেদেরকে দাতার ভূমিকাতেই দেখতে পাব। তখন খুব সহজেই সব কিছু সহন করার ক্ষমতা আয়ত্ত হয়ে যাবে। মনে করো কোনো এক জনের কোনো ব্যবহার বা দোষ সহ্য করতে পারছিনা। তখন নিজেকে বলব, দেখ একজন মা কেমন সন্তানের সব দোষ ত্রুটি দুর্বলতাকে কীভাবে সহন করে নেয় ! আমরাও যদি সেই ব্যক্তির প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী পরিবর্তন করে নিই তাহলেই দেখব সেটা আর সহন করা বলে মনে হচ্ছে না।
♣♦♣♦♣♦♣♦♣♦♣♦♣♦
মাম্মার ৫০তম স্মৃতি দিবসে
♦♦♦♦♦♦♦♦♦
যজ্ঞে ভান্ডারী System মাম্মাই শুরু করিয়েছিলেন। মাম্মার কাছে ব্রহ্মাভোজনের সার্ভিসেরও গুরুত্ব ছিল। বিশেষ করে নিজের হাতে ভোগ বিতরণের বিষয়ে। কীভাবে বাবার জন্য ভালোবাসার সাথে, শুদ্ধতার সাথে ভোগ বানাতে হবে এবং ভোগ নিবেদন করতে হবে, কতটা শ্রেষ্ঠ ভাবনার সাথে সেটা করতে হবে, এ সব কিছুই মাম্মার কাছ থেকে প্রাক্টিকালি শিখেছি। মাম্মা বলতেন ভোলানাথে ভান্ডারা হল ব্রহ্মা ভোজন। এই ভোজনের জন্যই দেবতাদেরও কদর আছে । সেইজন্য কখনোই ব্রহ্মাভোজন বা ভোগের disreguard (অনাদর) করা উচিত নয়। যজ্ঞের প্রতিটি দানা মোহরের সমান, একে কখনোই অবহেলা কোরো না।
এমন সুন্দরভাবে লালন পালনকারিনী, সবার ভান্ডার ভরপুরকারিনী আমাদের অতি প্রিয় মধুর জগদম্বা মা-এর প্রতি বিশেষ ২৪ জুন ২০১৫ পুণ্যতিথীতে অনেক অনেক ভালোবাসার সাথে বাবা ও মাম্মাকে ভোগ নিবেদন করা হবে। আপনারাও নিজ নিজ সেবাস্থানে ভোগ নিবেদন করবেন এবং মাম্মার বিশেষত্বকে স্মৃতিতে রেখে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে মাম্মা ও বাবা সমান সম্পূর্ণ হওয়ার রেস করবেন। তবেই স্নেহময়ী মাম্মার প্রতি সত্যিকারের শ্রদ্ধাঞ্জলি হবে।
♦♦♦♦♦♦♦♦♦
যজ্ঞে ভান্ডারী System মাম্মাই শুরু করিয়েছিলেন। মাম্মার কাছে ব্রহ্মাভোজনের সার্ভিসেরও গুরুত্ব ছিল। বিশেষ করে নিজের হাতে ভোগ বিতরণের বিষয়ে। কীভাবে বাবার জন্য ভালোবাসার সাথে, শুদ্ধতার সাথে ভোগ বানাতে হবে এবং ভোগ নিবেদন করতে হবে, কতটা শ্রেষ্ঠ ভাবনার সাথে সেটা করতে হবে, এ সব কিছুই মাম্মার কাছ থেকে প্রাক্টিকালি শিখেছি। মাম্মা বলতেন ভোলানাথে ভান্ডারা হল ব্রহ্মা ভোজন। এই ভোজনের জন্যই দেবতাদেরও কদর আছে । সেইজন্য কখনোই ব্রহ্মাভোজন বা ভোগের disreguard (অনাদর) করা উচিত নয়। যজ্ঞের প্রতিটি দানা মোহরের সমান, একে কখনোই অবহেলা কোরো না।
এমন সুন্দরভাবে লালন পালনকারিনী, সবার ভান্ডার ভরপুরকারিনী আমাদের অতি প্রিয় মধুর জগদম্বা মা-এর প্রতি বিশেষ ২৪ জুন ২০১৫ পুণ্যতিথীতে অনেক অনেক ভালোবাসার সাথে বাবা ও মাম্মাকে ভোগ নিবেদন করা হবে। আপনারাও নিজ নিজ সেবাস্থানে ভোগ নিবেদন করবেন এবং মাম্মার বিশেষত্বকে স্মৃতিতে রেখে তাঁর পদাঙ্ক অনুসরণ করে মাম্মা ও বাবা সমান সম্পূর্ণ হওয়ার রেস করবেন। তবেই স্নেহময়ী মাম্মার প্রতি সত্যিকারের শ্রদ্ধাঞ্জলি হবে।
জগদম্বা সরস্বতী মায়ের বিশেষত্ব ~
(২৪শে জুন স্মৃতি দিবস)
⏩ মাম্মা সর্বদা স্বমানে থাকতেন। উঁনার বীজরূপ স্থিতিতে থাকার, অনেক সঙ্কল্পকে গুটিয়ে নেওয়ার, বিস্তারে না যাওয়ার ন্যাচেরাল আর্ট ছিল। গুটিয়ে নেওয়া এবং মার্জ করা। কখনো কোন পরিস্থিতির বিস্তারে যেতে দেখিনি, যে কারণে মাম্মার মুরলী খুব প্রভাবশালী হত। মাম্মার সেই দিব্যতা আর সত্যতার আকর্ষণ মুখমণ্ডলে প্রতিফলিত হত।
⏩ মাম্মা অশরীরী হওয়ার জন্য খুব পরিশ্রম করতেন, আমি নিজে চোখে দেখেছি, পরিশ্রম ছাড়া ফল পাওয়া যায়না। তাই পরিশ্রমকে ভয় পেয়না, পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়োনা; অক্লান্ত থাকলে খুশীতে পুরুষার্থ করতে পারবে, ক্লান্তি খুশী কেড়ে নেয়। অবসাদ নিয়ে আসে, অনিচ্ছা সত্বেও পুরুষার্থ করতে হয়।
⏩ মিষ্টি জ্ঞান চন্দ্রমা মায়ের শীতলতা দেখে ক্রোধী আত্মারাও নিজেদের মধ্যে শীতলতা অনুভব করত।
⏩ মাম্মা সদা অক্লান্ত থাকতেন। যতই সার্ভিস থাকুক না কেন উনার মুখে কখনো ক্লান্তির ফীলিং অনুভব করিনি।
⏩ এত আত্মাদের সংস্পর্শে আসা সত্বেও, সকলের নানা প্রকারের কথা শোনা সত্বেও নিজে সবকিছুর থেকে আলাদা কিন্তু স্নেহময়ি ছিলেন। কোন আত্মার প্রতি মাম্মার দৃষ্টি কখন চেঞ্জ হয়নি। সেই একি মধুর দৃষ্টি প্রত্যেকের প্রতি ছিল। কিন্তু সঙ্গে দুর্বলতাকে সমাপ্ত করার জন্য সাবধানীও দিতেন।
⏩ যেরকমই অবগুণী আত্মা হোক না কেন মাম্মার মুখ থেকে কোন দিন কোন আত্মার প্রতি অশুভ শব্দ উচ্চারিত হয়নি।
(২৪শে জুন স্মৃতি দিবস)
⏩ মাম্মা সর্বদা স্বমানে থাকতেন। উঁনার বীজরূপ স্থিতিতে থাকার, অনেক সঙ্কল্পকে গুটিয়ে নেওয়ার, বিস্তারে না যাওয়ার ন্যাচেরাল আর্ট ছিল। গুটিয়ে নেওয়া এবং মার্জ করা। কখনো কোন পরিস্থিতির বিস্তারে যেতে দেখিনি, যে কারণে মাম্মার মুরলী খুব প্রভাবশালী হত। মাম্মার সেই দিব্যতা আর সত্যতার আকর্ষণ মুখমণ্ডলে প্রতিফলিত হত।
⏩ মাম্মা অশরীরী হওয়ার জন্য খুব পরিশ্রম করতেন, আমি নিজে চোখে দেখেছি, পরিশ্রম ছাড়া ফল পাওয়া যায়না। তাই পরিশ্রমকে ভয় পেয়না, পরিশ্রমে ক্লান্ত হয়োনা; অক্লান্ত থাকলে খুশীতে পুরুষার্থ করতে পারবে, ক্লান্তি খুশী কেড়ে নেয়। অবসাদ নিয়ে আসে, অনিচ্ছা সত্বেও পুরুষার্থ করতে হয়।
⏩ মিষ্টি জ্ঞান চন্দ্রমা মায়ের শীতলতা দেখে ক্রোধী আত্মারাও নিজেদের মধ্যে শীতলতা অনুভব করত।
⏩ মাম্মা সদা অক্লান্ত থাকতেন। যতই সার্ভিস থাকুক না কেন উনার মুখে কখনো ক্লান্তির ফীলিং অনুভব করিনি।
⏩ এত আত্মাদের সংস্পর্শে আসা সত্বেও, সকলের নানা প্রকারের কথা শোনা সত্বেও নিজে সবকিছুর থেকে আলাদা কিন্তু স্নেহময়ি ছিলেন। কোন আত্মার প্রতি মাম্মার দৃষ্টি কখন চেঞ্জ হয়নি। সেই একি মধুর দৃষ্টি প্রত্যেকের প্রতি ছিল। কিন্তু সঙ্গে দুর্বলতাকে সমাপ্ত করার জন্য সাবধানীও দিতেন।
⏩ যেরকমই অবগুণী আত্মা হোক না কেন মাম্মার মুখ থেকে কোন দিন কোন আত্মার প্রতি অশুভ শব্দ উচ্চারিত হয়নি।
আজকেরর স্বমান🌟
<<আমি অসীমের(বেহদ) বৈরাগী>>
যে সব বাচ্চাদের পুরানো দুনিয়ার প্রতি অসীম বৈরাগ্য আসবে সে নিজের সব কিছু বাবাকে অর্পণ করে দেবে। আমার কিছুই নয়। বাবা, আমার দেহও আমার নয়। এটাতো পুরানো দেহ, এটাকেও ছাড়তে হবে। সব কিছু থেকে মোহ তাহলে সরে যাবে। নষ্টমোহা হতে হবে। একেই বলে অসীমের(বেহদের) বৈরাগ্য।
🌟 🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟
<<আমি অসীমের(বেহদ) বৈরাগী>>
যে সব বাচ্চাদের পুরানো দুনিয়ার প্রতি অসীম বৈরাগ্য আসবে সে নিজের সব কিছু বাবাকে অর্পণ করে দেবে। আমার কিছুই নয়। বাবা, আমার দেহও আমার নয়। এটাতো পুরানো দেহ, এটাকেও ছাড়তে হবে। সব কিছু থেকে মোহ তাহলে সরে যাবে। নষ্টমোহা হতে হবে। একেই বলে অসীমের(বেহদের) বৈরাগ্য।
🌟 🌟🌟🌟🌟🌟🌟🌟
অন্তরের দেবত্বকে জাগাও। ♦
রাবণ যখন সীতাদেবীকে অপহরণ করে লঙ্কায় নিয়ে যান, অবাক হয়ে যান এই ভেবে যে, যখনই তিনি সীতার সামনে গিয়ে দাঁড়ান কোনো সময়ই সীতা তার দিকে মুখ তুলে তাকাননা। তিনি তখন একজনকে একথা বলেন। সেই ব্যক্তি রাবণকে পরামর্শ দেয় যে তিনি রামের বেশ ধারণ করে উপস্থিত হয়ে দেখতে পারেন। তখন রাবণ বলেন তিনি যে সে চেষ্টা করে দেখেননি তা নয়। তিনি তো বহুরূপ ধারণ করতে পারেন এবং রামের বেশ ধারণ করেও সীতার সামনে উপস্থিত হয়েছেন। কিন্তু মুশকিল হল যখনই রামের বেশ ধারণ করে সীতার সামনে দাঁড়িয়েছে, মা বা বোনের অর্থাৎ নারীর প্রতি পবিত্র দৃষ্টি ব্যতীত অন্য দৃষ্টি নিয়ে সীতার দিকে তাকাতেই পারেননি।
আসলে আমাদের মনের মধ্যেও রাম ও রাবণ দু‘জনেরই বাস। আধা কল্প(সত্য ও ত্রেতা) আমাদের মনে রামের ভাবই জাগ্রত ছিল, দ্বাপর এবং কলিতে এসে রাবণের ভাবই প্রবল হয়ে উঠেছে। রাম বেচারা মনের এক কোণে চুপ করে বসে আছে।
কলিযুগের অন্তে অর্থাৎ এই কল্যাণকারী সঙ্গম যুগে স্বয়ং পরমাত্মা শিব অবতরিত হয়ে আমাদের সেই ঘুমিয়ে থাকা রামকে অর্থাৎ অন্তরের দেবত্বকে জাগ্রত করতে এসেছেন। তাই তো ভক্তিমার্গে দেবতাদের জাগানোর প্রথা প্রচলিত আছে।
প্রতিদিন পাঁচ স্বরূপের অভ্যাস, ভগবানের মহাবাক্য শ্রবণ এবং পূর্ণরূপে ঈশ্বরের শ্রীমতের পালনের মাধ্যমে পুনরায় আমাদের সত্যযুগীয় দেবত্বকে জাগ্রত করতে হবে। আর যারা এখনও কুম্ভকর্ণের মতো নিদ্রায় আচ্ছন্ন তাদের জাগানোরও মহান দায়িত্ব আমাদের।
রাবণ যখন সীতাদেবীকে অপহরণ করে লঙ্কায় নিয়ে যান, অবাক হয়ে যান এই ভেবে যে, যখনই তিনি সীতার সামনে গিয়ে দাঁড়ান কোনো সময়ই সীতা তার দিকে মুখ তুলে তাকাননা। তিনি তখন একজনকে একথা বলেন। সেই ব্যক্তি রাবণকে পরামর্শ দেয় যে তিনি রামের বেশ ধারণ করে উপস্থিত হয়ে দেখতে পারেন। তখন রাবণ বলেন তিনি যে সে চেষ্টা করে দেখেননি তা নয়। তিনি তো বহুরূপ ধারণ করতে পারেন এবং রামের বেশ ধারণ করেও সীতার সামনে উপস্থিত হয়েছেন। কিন্তু মুশকিল হল যখনই রামের বেশ ধারণ করে সীতার সামনে দাঁড়িয়েছে, মা বা বোনের অর্থাৎ নারীর প্রতি পবিত্র দৃষ্টি ব্যতীত অন্য দৃষ্টি নিয়ে সীতার দিকে তাকাতেই পারেননি।
আসলে আমাদের মনের মধ্যেও রাম ও রাবণ দু‘জনেরই বাস। আধা কল্প(সত্য ও ত্রেতা) আমাদের মনে রামের ভাবই জাগ্রত ছিল, দ্বাপর এবং কলিতে এসে রাবণের ভাবই প্রবল হয়ে উঠেছে। রাম বেচারা মনের এক কোণে চুপ করে বসে আছে।
কলিযুগের অন্তে অর্থাৎ এই কল্যাণকারী সঙ্গম যুগে স্বয়ং পরমাত্মা শিব অবতরিত হয়ে আমাদের সেই ঘুমিয়ে থাকা রামকে অর্থাৎ অন্তরের দেবত্বকে জাগ্রত করতে এসেছেন। তাই তো ভক্তিমার্গে দেবতাদের জাগানোর প্রথা প্রচলিত আছে।
প্রতিদিন পাঁচ স্বরূপের অভ্যাস, ভগবানের মহাবাক্য শ্রবণ এবং পূর্ণরূপে ঈশ্বরের শ্রীমতের পালনের মাধ্যমে পুনরায় আমাদের সত্যযুগীয় দেবত্বকে জাগ্রত করতে হবে। আর যারা এখনও কুম্ভকর্ণের মতো নিদ্রায় আচ্ছন্ন তাদের জাগানোরও মহান দায়িত্ব আমাদের।
ষোল কলা -
জীবনকে পবিত্র ,শান্তিময় এবং দিব্য বানানোর কলা--
পরম পিতা পরমাত্মা শিব আমাদের তমোপ্রধান জীবনের যে সকল গুণের অভাব, খারাপ দিক, না-অর্থক বিচারধারা(Negative thoughts) ইত্যাদি থেকে মুক্তি লাভের জন্য, প্রজাপিতা ব্রহ্মা দ্বারা যে অমূল্য যুক্তি দিয়েছেন সেগুলিকে বলা যেতে পারে art of living-এর বোধ। এই সব অমূল্য যুক্তি জীবনকে সম্পূর্ণতা(perfection) তথা সফলতার(fulfilment) দিকে নিয়ে যায়। যা আমাদের আচার ব্যবহার চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে সুন্দর, আকর্ষনীয়, মনোমুগ্ধকর প্রভাবশালীএবং প্রতিভাশালী বানায়। সেই অর্থে ’কলা’ শব্দটির অর্থ দাড়ায় কোনো বস্তু, কার্য বা অভিব্যক্তিকে সুন্দর, শোভনীয় এবং আকর্ষক বানানোর চাতুর্য এবং নিপুণতারও অর্থদ্যোতক এবং যা বর্নিত জীবনকে এইভাবে গঠন করতে পারে।
কলা শব্দের বিভিন্ন অর্থ হয়--
১* যে কোনো কাজকে নিয়মানুবর্তীতা অনুসারে করার কুশলতা।
২* যুক্তি
৩* শোভা, ছটা, নিপুণতা
৪* জ্যোতি, প্রভা
৫* ভাব বা অভিব্যক্তির সুন্দর বিধি- চিত্রকলা, মূর্তি নির্মান বা স্থাপত্য কলা, নাট্যকলা, নৃত্যকলা ইত্যাদি ছাড়াও ভারতবর্ষে ৬০ প্রকারের কলার প্রচলন আছে।
৬* তেজ
৭* চাঁদের ষোল কলা।
৮* ভাগ অংশ ইত্যাদি। ক্রমশ...
জীবনকে পবিত্র ,শান্তিময় এবং দিব্য বানানোর কলা--
পরম পিতা পরমাত্মা শিব আমাদের তমোপ্রধান জীবনের যে সকল গুণের অভাব, খারাপ দিক, না-অর্থক বিচারধারা(Negative thoughts) ইত্যাদি থেকে মুক্তি লাভের জন্য, প্রজাপিতা ব্রহ্মা দ্বারা যে অমূল্য যুক্তি দিয়েছেন সেগুলিকে বলা যেতে পারে art of living-এর বোধ। এই সব অমূল্য যুক্তি জীবনকে সম্পূর্ণতা(perfection) তথা সফলতার(fulfilment) দিকে নিয়ে যায়। যা আমাদের আচার ব্যবহার চিন্তা-ভাবনা ইত্যাদিকে সুন্দর, আকর্ষনীয়, মনোমুগ্ধকর প্রভাবশালীএবং প্রতিভাশালী বানায়। সেই অর্থে ’কলা’ শব্দটির অর্থ দাড়ায় কোনো বস্তু, কার্য বা অভিব্যক্তিকে সুন্দর, শোভনীয় এবং আকর্ষক বানানোর চাতুর্য এবং নিপুণতারও অর্থদ্যোতক এবং যা বর্নিত জীবনকে এইভাবে গঠন করতে পারে।
কলা শব্দের বিভিন্ন অর্থ হয়--
১* যে কোনো কাজকে নিয়মানুবর্তীতা অনুসারে করার কুশলতা।
২* যুক্তি
৩* শোভা, ছটা, নিপুণতা
৪* জ্যোতি, প্রভা
৫* ভাব বা অভিব্যক্তির সুন্দর বিধি- চিত্রকলা, মূর্তি নির্মান বা স্থাপত্য কলা, নাট্যকলা, নৃত্যকলা ইত্যাদি ছাড়াও ভারতবর্ষে ৬০ প্রকারের কলার প্রচলন আছে।
৬* তেজ
৭* চাঁদের ষোল কলা।
৮* ভাগ অংশ ইত্যাদি। ক্রমশ...
বৃত্তি দ্বারা সেবা
♠শ্রেষ্ঠ এবং Powerful বৃত্তি দ্বারা যে কোনো গঠনমূলক কাজ করতে চাও করতে পার।
♠বৃত্তি দ্বারা করা সেবার মাধ্যমে অপরের বৃত্তিকেও পরিবর্তন করা সম্ভব। এর জন্য বায়ুমন্ডলকে Powerful বানানো খুব জরুরী।
♠অন্যের স্বভাব সংস্কারকে বদলাতে হলে বাণীর পরিবর্তে বৃত্তি দ্বারা সেবা খুবই প্রভাবশালী হয়।
♠বৃত্তি দ্বারা বায়ুমন্ডলকে Powerful বানিয়ে একসাথে অনেক আত্মারও কল্যাণ করা সম্ভব।
♠বৃত্তি দ্বারা করা সেবার দ্বারা আত্মাকে যে কোনো বিষয়ের সহজেই অনুভব করিয়ে অনুভবীমূরত বানাতে পারা যায়।
♠শ্রেষ্ঠ এবং Powerful বৃত্তি দ্বারা যে কোনো গঠনমূলক কাজ করতে চাও করতে পার।
♠বৃত্তি দ্বারা করা সেবার মাধ্যমে অপরের বৃত্তিকেও পরিবর্তন করা সম্ভব। এর জন্য বায়ুমন্ডলকে Powerful বানানো খুব জরুরী।
♠অন্যের স্বভাব সংস্কারকে বদলাতে হলে বাণীর পরিবর্তে বৃত্তি দ্বারা সেবা খুবই প্রভাবশালী হয়।
♠বৃত্তি দ্বারা বায়ুমন্ডলকে Powerful বানিয়ে একসাথে অনেক আত্মারও কল্যাণ করা সম্ভব।
♠বৃত্তি দ্বারা করা সেবার দ্বারা আত্মাকে যে কোনো বিষয়ের সহজেই অনুভব করিয়ে অনুভবীমূরত বানাতে পারা যায়।
পরিস্থিতি ঠিক হলে স্ব-স্থিতিকে শক্তিশালী করার অভ্যাস করব - এই প্রকার চিন্তা করার পরিবর্তে স্ব-স্থিতির দ্বারা পরিস্থিতিকে ঠিক কর ~
➽ মানুষের স্বভাব হল আজকের কাজকে কালকের উপর ফেলে রাখা। তারা ভাবে যে অমুক পরিস্থিতি পার হয়ে গেলে অমুক কাজ বা পুরুষার্থ করব। এটা ভুল। আমাদের সর্বদা স্মৃতিতে রাখা উচিৎ "এখন নয় তো কখনো নয়" (NOW OR NEVER)
➽ কাল থেকে যোগ করব এরকম ভেবনা। বরঞ্চ নিশ্চয় কর এই মুহূর্ত থেকেই ঈশ্বরীয় স্মৃতিতে থাকব। পরিস্থিতি ঠিক হলে স্ব-স্থিতিকে শক্তিশালী করার অভ্যাস করব - এই প্রকার চিন্তা করার পরিবর্তে স্ব-স্থিতির দ্বারা পরিস্থিতিকে ঠিক কর। লৌকিক ব্যবহার ঠিক হলে পরমার্থে মন দেব, না ভেবে, ভাবো পরমার্থে মন দিলে লৌকিক ব্যবহারেও ঈশ্বরীয় সহায়তা অবশ্যই পাওয়া যাবে।
➽ এই প্রকার জ্ঞান মন্থন করে পুরুষার্থে লেগে পরো। বাবা বলেন এখন এমন সময় এসেছে যে লৌকিক ব্যবহার বা ব্যাবসা আদিতে যত সময় দাও তার থেকেও বেশি সময় ঈশ্বরীয় স্মৃতি ও ঈশ্বরীয় সেবাতে দেওয়া উচিৎ। যদি এতটা নাও করতে পারো অন্তত যতটা ব্যাবসা আদিতে সময় দাও ততটা তো অবশ্যই দেওয়া উচিৎ। নাহলে পিছনেই পরে থাকবে আর অনুতাপ করতে হবে।
➽ মানুষের স্বভাব হল আজকের কাজকে কালকের উপর ফেলে রাখা। তারা ভাবে যে অমুক পরিস্থিতি পার হয়ে গেলে অমুক কাজ বা পুরুষার্থ করব। এটা ভুল। আমাদের সর্বদা স্মৃতিতে রাখা উচিৎ "এখন নয় তো কখনো নয়" (NOW OR NEVER)
➽ কাল থেকে যোগ করব এরকম ভেবনা। বরঞ্চ নিশ্চয় কর এই মুহূর্ত থেকেই ঈশ্বরীয় স্মৃতিতে থাকব। পরিস্থিতি ঠিক হলে স্ব-স্থিতিকে শক্তিশালী করার অভ্যাস করব - এই প্রকার চিন্তা করার পরিবর্তে স্ব-স্থিতির দ্বারা পরিস্থিতিকে ঠিক কর। লৌকিক ব্যবহার ঠিক হলে পরমার্থে মন দেব, না ভেবে, ভাবো পরমার্থে মন দিলে লৌকিক ব্যবহারেও ঈশ্বরীয় সহায়তা অবশ্যই পাওয়া যাবে।
➽ এই প্রকার জ্ঞান মন্থন করে পুরুষার্থে লেগে পরো। বাবা বলেন এখন এমন সময় এসেছে যে লৌকিক ব্যবহার বা ব্যাবসা আদিতে যত সময় দাও তার থেকেও বেশি সময় ঈশ্বরীয় স্মৃতি ও ঈশ্বরীয় সেবাতে দেওয়া উচিৎ। যদি এতটা নাও করতে পারো অন্তত যতটা ব্যাবসা আদিতে সময় দাও ততটা তো অবশ্যই দেওয়া উচিৎ। নাহলে পিছনেই পরে থাকবে আর অনুতাপ করতে হবে।
ওম শান্তি
একাগ্রতার শক্তি
---------------
*একাগ্রতা মানেই একটাই সংকল্পে টিকে থাকা . একটাই লগনে মগন হয়ে থাকা . একাগ্রতা অনেক দিক দিয়ে বিস্মির্তি সহজ ভাবে এ ছাড়িয়ে দেয় . যত সময় একাগ্রতার স্থিতি তে স্থিত থাকবে তত সময় দেহ আর দেহর দুনিয়া সহজ ভাবে ভুলে থাকবে, এই জন্য যে সেই সময়ের জন্য সংসার সেটাই হয়ে থাকে যেটাতে আমরা মগন থাকি .
*একাগ্রতা অর্থাথ সর্বদা কে বাবা দিতীয় আর কেউ নয় .এমনি নিরন্তর একরস স্থিতি তে স্থিত হবার অভ্যাস কর .এটার জন্য ব্যর্থ সংকল্প গুলো কে শুভ সংকল্প গুলো তে পরিবর্তিত কর .দিতীয় - মায়ার থেকে যে নানা প্রকারের বিঘ্ন আসছে সেই গুলো কে নিজের ঈশ্বরীয় লগনের আধার দিয়ে সহজ ভাবে নির্মূল করে এগিয়ে চলতে থাক .
একাগ্রতার শক্তি
---------------
*একাগ্রতা মানেই একটাই সংকল্পে টিকে থাকা . একটাই লগনে মগন হয়ে থাকা . একাগ্রতা অনেক দিক দিয়ে বিস্মির্তি সহজ ভাবে এ ছাড়িয়ে দেয় . যত সময় একাগ্রতার স্থিতি তে স্থিত থাকবে তত সময় দেহ আর দেহর দুনিয়া সহজ ভাবে ভুলে থাকবে, এই জন্য যে সেই সময়ের জন্য সংসার সেটাই হয়ে থাকে যেটাতে আমরা মগন থাকি .
*একাগ্রতা অর্থাথ সর্বদা কে বাবা দিতীয় আর কেউ নয় .এমনি নিরন্তর একরস স্থিতি তে স্থিত হবার অভ্যাস কর .এটার জন্য ব্যর্থ সংকল্প গুলো কে শুভ সংকল্প গুলো তে পরিবর্তিত কর .দিতীয় - মায়ার থেকে যে নানা প্রকারের বিঘ্ন আসছে সেই গুলো কে নিজের ঈশ্বরীয় লগনের আধার দিয়ে সহজ ভাবে নির্মূল করে এগিয়ে চলতে থাক .
পাপ রহিত(নিষ্পাপ Viceless))শক্তির দ্বারা সূক্ষ্মধাম বা তিন লোকের অনুভব কেমন করে করা যায়🌷🌷
🌟 আমি আত্মা এই শরীর থেকে পৃথক হয়ে মূলধাম(মূলবতন) বা সূক্ষ্মধাম(সূক্ষ্মবতন) এর পরিক্রমা করতে পারি। কেননা মূলধামে এই দেহ নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। সেখানে যেতে হলে দেহবোধকে ত্যাগ করে সূক্ষ্ম শরীরে এবং আত্মা রূপেই যেতে হবে।
নিজ সূক্ষ্ম শরীর ধারণ করে দেবদূত(ফরিস্তা)রূপ নিয়ে মন ও বুদ্ধির দ্বারাই যেখানে ইচ্ছা সেখানকার অনুভব করা সম্ভব।
🌟ত্রিলোকীনাথ বাবা আমাদের শ্রেষ্ঠ আত্মাদেরও দিব্যবুদ্ধি বা দিব্য নেত্র দিয়েছেন যার দ্বারা আমরা পরমাত্মা,নিজধাম তথা যখন ইচ্ছা তখনই তিন লোকের পরিক্রমা করতে পারি।
🌟নিজেকে পাপশূণ্য(Viceless) অর্থাৎ সাইলেন্সে(Silence) স্থিত করে তথা সংকল্প করে যে আমি আত্মা এখন এই শরীরকে এখানেই রেখে নিজের সূক্ষ্ম শরীরে বসে সূক্ষ্মলোকের অনুভব করতে পারি। পুনরায় আত্মারূপে পরমধামে যাওয়া এবং সেখানে অনুভব করা সম্ভব।
🌟 সাইলেন্সের শক্তি সব থেকে মহান শক্তি। সাইলেন্সের স্থিতিতে আমাদের মন একাগ্র হয় এবং এই স্থিতিতে আমরা যা কিছু সংকল্প করি সেই স্বরূপের অনুভব আমরা সহজেই করতে পারি। সাইলেন্সের শক্তি দ্বারা আমরা যে কোনো স্থানএমন স্পষ্ট দেখব বা অনুভব করতে পারব যেন প্রত্যক্ষরূপেই সেখানে উপস্থিত হয়েছি। যেমন দূরের দৃশ্য টিভিতে একেবারে স্পস্টভাবে দেখা যায়।
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
🌟 আমি আত্মা এই শরীর থেকে পৃথক হয়ে মূলধাম(মূলবতন) বা সূক্ষ্মধাম(সূক্ষ্মবতন) এর পরিক্রমা করতে পারি। কেননা মূলধামে এই দেহ নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। সেখানে যেতে হলে দেহবোধকে ত্যাগ করে সূক্ষ্ম শরীরে এবং আত্মা রূপেই যেতে হবে।
নিজ সূক্ষ্ম শরীর ধারণ করে দেবদূত(ফরিস্তা)রূপ নিয়ে মন ও বুদ্ধির দ্বারাই যেখানে ইচ্ছা সেখানকার অনুভব করা সম্ভব।
🌟ত্রিলোকীনাথ বাবা আমাদের শ্রেষ্ঠ আত্মাদেরও দিব্যবুদ্ধি বা দিব্য নেত্র দিয়েছেন যার দ্বারা আমরা পরমাত্মা,নিজধাম তথা যখন ইচ্ছা তখনই তিন লোকের পরিক্রমা করতে পারি।
🌟নিজেকে পাপশূণ্য(Viceless) অর্থাৎ সাইলেন্সে(Silence) স্থিত করে তথা সংকল্প করে যে আমি আত্মা এখন এই শরীরকে এখানেই রেখে নিজের সূক্ষ্ম শরীরে বসে সূক্ষ্মলোকের অনুভব করতে পারি। পুনরায় আত্মারূপে পরমধামে যাওয়া এবং সেখানে অনুভব করা সম্ভব।
🌟 সাইলেন্সের শক্তি সব থেকে মহান শক্তি। সাইলেন্সের স্থিতিতে আমাদের মন একাগ্র হয় এবং এই স্থিতিতে আমরা যা কিছু সংকল্প করি সেই স্বরূপের অনুভব আমরা সহজেই করতে পারি। সাইলেন্সের শক্তি দ্বারা আমরা যে কোনো স্থানএমন স্পষ্ট দেখব বা অনুভব করতে পারব যেন প্রত্যক্ষরূপেই সেখানে উপস্থিত হয়েছি। যেমন দূরের দৃশ্য টিভিতে একেবারে স্পস্টভাবে দেখা যায়।
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
ওম শান্তি
একাগ্রতার শক্তি বাড়ানোর বিধি আর তার লাভ
*****************************************
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য নিজের কমজোর স্বভাব আর সংস্কার গুলো কে পরিবর্তিত কর .জখুন এই সংকল্প আসবে কি আমার স্বভাব এমোন তালে এই স্বভাব বাক্যের শ্রেষ্ঠ মানে তে স্থিত হয়ে যাও .স্বভাব মানে হলো স্ব- ভাব বা সর্ব এর প্রতি আত্মিক ভাব আর জখুন সংস্কার কথা টা বলো তখুন অনাদি আদি সংস্কার গুলো কে সৃতি তে আনো .!
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য মন বুদ্ধি কে শ্রেষ্ঠ স্থিতির স্থান দিও .যেমনি সরির কে বসাবার জন্য স্থূল জায়গা দাউ ঠিক এই ভাবে ভালো স্থিতির অনুভবে স্থিত হয়ে যাও .মন বুদ্ধি কে একাগ্র কর ,ভিন্ন ভিন্ন স্থিতি তে বিস্মির্ত হবে না.
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য সুধু মাত্র এক বাবা আর কেউ যেন সন্কল্পেও না আসে .এক বাবার মধ্যে সমস্ত বিশ্বের সর্ব প্রাপ্তি গুলোর অনুভূতি হোক , এক এই একে তিনি .জখুন এমন শ্রেষ্ট স্থিথি হয়ে যায়ে তখুন সব সংকল্প গুলো বাবা র সমান হবার অনুভব করায়ে .এখান এই রুহানি শক্তির ব্যবহার করো .এর জন্য একান্তর সাধন ব্যবহার করো .একেইর অন্ত তে মিশিয়ে যাও .
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য বিশেষ করে সময় বের করো . এমনি না যে সময় হলে তখুন করবো . এমনি যেন না হয়ে . যতখানি সময় পাচ্ছো , যদি এক সেকেন্ড ও পাও ,তালে সেটা অহ্ব্যাস এর জন্য জমা করতে থাক ,এক সাথে ৫ মিনিট যদি পাচ্ছো না তালে সেকেন্ড সেকেন্ড করো তালে ও আধা ঘন্টা হয়ে যাবে .চলা ফেরা করতে করতে অভ্যাসী হবার চেষ্টা করো .যেমনি চাতক পাখি এক এক ফোঁটা জলের জন্য তৃষ্ণার্থ , এমনি স্ব- অভ্যাস চাতক এক একে সেকেন্ড করে অভ্যাস করলে অভ্যাস স্বরূপ হয়ে যাবেন .
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য এখুন অলবেলা (lazy) হবে না . এই অভ্যাস দ্বারা এই first ডিভিশন এ তে আসতে পারবে .সায়লেন্সের (silence) জায়গা আর পরিস্থিতি তে এখাগ্র হবা এইটা খুবই সাধারণ কথা হলো ,কিন্তু চারিদিকে কোলাহল এর মাঝে সেই এক অন্ত তে মিশিয়ে যাও অর্থাত একান্তবাসী হয়ে যাও . একান্তবাসী হয়ে একাগ্র স্থিতি তে স্থিত হয়ে জাবাটাই মহান পুরুষার্থ .!
*বর্তমান সময় প্রমান এখুন বানপ্রস্থ অবস্থার কাছে আছো . বান্প্রস্থী সুধু একান্ত আর স্মরণে থাকেন .তালে আপনারা সবাই বেহদের বান্প্রস্থী সর্বদা একেইর অন্তে অর্থাত নিরন্তর একান্ত তে সর্বদা একাগ্রচিত্ত হবার অভ্যাস করো .সর্বদা সেই একেইর স্মরণে থাকো.সমান হবাটাই হলো মিশিয়ে যাবা .
*এই একাগ্রতার শক্তি সহজ ভাবে নির্বিঘ্নো করে দেবে .মেহনতের দরকার পড়বে না .সহজ একরস স্থিতি হয়ে যাবে .এই একাগ্রতা সর্বদা সর্ব এর প্রতি কল্যানের বৃত্তি ,ভাই-ভাই এর দৃষ্টি নিজে নিজে এই সহজ ভাবে নিয়ে আসবে . সমস্ত আত্মাদেরকে সমবন্ধে স্নেহ , সম্মান , স্বমান এর কর্ম সহজ ভাবে অনুভব হবে .
*এই একাগ্রতার শক্তি দ্বারা যে কোনো আত্মার কাছে আপনার মেসজ যেতে পারে .এই শক্তি দ্বারা যে কোনো আত্মার আহবান করতে পারেন .যে কোনো আত্মার কথা আপনি বুঝে নিতে পারবেন .দুরে থাকা যে কোনো আত্মাকে সহযোগ করতে পারো .এই জন্য বিশেষ ভাবে এই শক্তি টা কে বাড়াও .
*একাগ্রচিত থাকলে মন বুদ্ধি সর্বদা আপনাদের অর্ডার হিসাবে চলবে .স্বপনে ও সেকেন্ড মাত্র নড়াচড়া হবে না .আত্মা সর্বদা সুখ ,শান্তি আর আনন্দও এর অনুভূতি করতে থাকবে .
একাগ্রতার শক্তি বাড়ানোর বিধি আর তার লাভ
*****************************************
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য নিজের কমজোর স্বভাব আর সংস্কার গুলো কে পরিবর্তিত কর .জখুন এই সংকল্প আসবে কি আমার স্বভাব এমোন তালে এই স্বভাব বাক্যের শ্রেষ্ঠ মানে তে স্থিত হয়ে যাও .স্বভাব মানে হলো স্ব- ভাব বা সর্ব এর প্রতি আত্মিক ভাব আর জখুন সংস্কার কথা টা বলো তখুন অনাদি আদি সংস্কার গুলো কে সৃতি তে আনো .!
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য মন বুদ্ধি কে শ্রেষ্ঠ স্থিতির স্থান দিও .যেমনি সরির কে বসাবার জন্য স্থূল জায়গা দাউ ঠিক এই ভাবে ভালো স্থিতির অনুভবে স্থিত হয়ে যাও .মন বুদ্ধি কে একাগ্র কর ,ভিন্ন ভিন্ন স্থিতি তে বিস্মির্ত হবে না.
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য সুধু মাত্র এক বাবা আর কেউ যেন সন্কল্পেও না আসে .এক বাবার মধ্যে সমস্ত বিশ্বের সর্ব প্রাপ্তি গুলোর অনুভূতি হোক , এক এই একে তিনি .জখুন এমন শ্রেষ্ট স্থিথি হয়ে যায়ে তখুন সব সংকল্প গুলো বাবা র সমান হবার অনুভব করায়ে .এখান এই রুহানি শক্তির ব্যবহার করো .এর জন্য একান্তর সাধন ব্যবহার করো .একেইর অন্ত তে মিশিয়ে যাও .
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য বিশেষ করে সময় বের করো . এমনি না যে সময় হলে তখুন করবো . এমনি যেন না হয়ে . যতখানি সময় পাচ্ছো , যদি এক সেকেন্ড ও পাও ,তালে সেটা অহ্ব্যাস এর জন্য জমা করতে থাক ,এক সাথে ৫ মিনিট যদি পাচ্ছো না তালে সেকেন্ড সেকেন্ড করো তালে ও আধা ঘন্টা হয়ে যাবে .চলা ফেরা করতে করতে অভ্যাসী হবার চেষ্টা করো .যেমনি চাতক পাখি এক এক ফোঁটা জলের জন্য তৃষ্ণার্থ , এমনি স্ব- অভ্যাস চাতক এক একে সেকেন্ড করে অভ্যাস করলে অভ্যাস স্বরূপ হয়ে যাবেন .
*একাগ্রতার শক্তি কে বাড়াবার জন্য এখুন অলবেলা (lazy) হবে না . এই অভ্যাস দ্বারা এই first ডিভিশন এ তে আসতে পারবে .সায়লেন্সের (silence) জায়গা আর পরিস্থিতি তে এখাগ্র হবা এইটা খুবই সাধারণ কথা হলো ,কিন্তু চারিদিকে কোলাহল এর মাঝে সেই এক অন্ত তে মিশিয়ে যাও অর্থাত একান্তবাসী হয়ে যাও . একান্তবাসী হয়ে একাগ্র স্থিতি তে স্থিত হয়ে জাবাটাই মহান পুরুষার্থ .!
*বর্তমান সময় প্রমান এখুন বানপ্রস্থ অবস্থার কাছে আছো . বান্প্রস্থী সুধু একান্ত আর স্মরণে থাকেন .তালে আপনারা সবাই বেহদের বান্প্রস্থী সর্বদা একেইর অন্তে অর্থাত নিরন্তর একান্ত তে সর্বদা একাগ্রচিত্ত হবার অভ্যাস করো .সর্বদা সেই একেইর স্মরণে থাকো.সমান হবাটাই হলো মিশিয়ে যাবা .
*এই একাগ্রতার শক্তি সহজ ভাবে নির্বিঘ্নো করে দেবে .মেহনতের দরকার পড়বে না .সহজ একরস স্থিতি হয়ে যাবে .এই একাগ্রতা সর্বদা সর্ব এর প্রতি কল্যানের বৃত্তি ,ভাই-ভাই এর দৃষ্টি নিজে নিজে এই সহজ ভাবে নিয়ে আসবে . সমস্ত আত্মাদেরকে সমবন্ধে স্নেহ , সম্মান , স্বমান এর কর্ম সহজ ভাবে অনুভব হবে .
*এই একাগ্রতার শক্তি দ্বারা যে কোনো আত্মার কাছে আপনার মেসজ যেতে পারে .এই শক্তি দ্বারা যে কোনো আত্মার আহবান করতে পারেন .যে কোনো আত্মার কথা আপনি বুঝে নিতে পারবেন .দুরে থাকা যে কোনো আত্মাকে সহযোগ করতে পারো .এই জন্য বিশেষ ভাবে এই শক্তি টা কে বাড়াও .
*একাগ্রচিত থাকলে মন বুদ্ধি সর্বদা আপনাদের অর্ডার হিসাবে চলবে .স্বপনে ও সেকেন্ড মাত্র নড়াচড়া হবে না .আত্মা সর্বদা সুখ ,শান্তি আর আনন্দও এর অনুভূতি করতে থাকবে .
জীবন কমল পুষ্পসমান কীভাবে বানানো সম্ভব?
স্নেহ প্রেম প্রীতি পূর্ণ ভালোবাসার বাসা অর্থাৎ বাড়িতে এর অভাবের কারণে আজ অধিকাংশ পরিবারেই ছোটো ছোটো খুবই সামাণ্য কারণেই বাড়ির পরিবেশ ভাড়ি হয়ে পড়ে অশান্তিময় হয়ে ওঠে। মানুষের মধ্যে সততা বিশ্বাসেরও অভাব দেখা যাচ্ছে। নৈতিক মূল্যের মানও নিম্নগামী। কর্মস্থল, ব্যবসায়ীকস্থল, গৃহ কিংবা রান্নাঘরই হোক,সব স্থানেই পারস্পরিক সম্পর্ককে সুন্দর করে তোলা, পরিস্থিতি অনুসার নিজেকে মানিয়ে নেওয়া এবং মিলেমিশে থাকা খুবই জরুরী। নিজের স্থিতিকে ঠিক ও যথাযথ রাখতে হলে বর্তমানে প্রত্যেকের মনোবলকে আরও বৃদ্ধি করা আবশ্যক। এর জন্য যোগ খুবই সহযোগী হয়ে উঠতে পারে।
রাজযোগের অভ্যাসের মাধ্যমে শান্তির সাগর পরমাত্মার সাথে নিজের সম্মন্ধ স্থাপন সম্ভব। আর এই অভ্যাসের ফলস্বরূপ নিজের পরিবারের সকলকে সুখ শান্তি ভালোবাসার মালায় গাঁথতে পারবেন। সকলেই সেই পরিবেশে এলে আনন্দ ও শান্তির অনুভব করবেন আর সেই পরিবার এক সুশৃঙ্খলিত এবং সুখী পরিবার হয়ে উঠবে। দিব্য জ্ঞান লাভ করার ফলে মানুষ তার বিকারগুলিকে ত্যাগ করে বিশেষ গুণগুলিকে ধারণ করে। এর জন্য যে মনোবল আবশ্যক তা সে যোগের মাধ্যমেই লাভ করতে থাকে। এই ভাবে সে নিজের জীবনকে কমল পুষ্পের মতো বানানোর যোগ্য হয়ে ওঠে।
কমল পুষ্পের বিশেষত্ব হল পদ্ম জলে বা পাঁকের মধ্যে থাকলেও পাঁক তার খায়ে লাগেনা। যদিও জলের নীচে তার সমগ্র পরিবার অর্থাৎ ডাটা শাখা-প্রশাখা সমস্তই রয়েছে, তাও পদ্ম সেই সকল কিছুর উপরেই থাকে। এই ভাবে আমাদেরও সংসারে আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধবদের সাথে থাকলেও বন্ধনমুক্ত(detached) ,অর্থাৎ মোহজিত হয়ে থাকতে হবে। অনেকেই বলবেন সংসার জীবনে এমনটি হওয়া অসম্ভব। তাই যদি বলেন হাসপাতালে নার্স অনেকানেক বাচ্চাকে দেখাশোনা করলেও সে মোহরিহত হয় কীভাবে? তেমনই আমাদেরও উচিত সকলকে পরমপিতা পরমাত্মার সন্তান ভেবে ন্যাসী(trustee ) হয়ে সকলের সাথে ব্যবহার করতে হবে। একজন বিচারপতিও যে রায় দেন নিজে তার দ্বারা প্রভাবিত হন না। তেমনই আমাদেরও সুখ দুঃখ যে কোনো পরিস্থিতিকেই সাক্ষীদ্রষ্টা হয়ে দেখতে হবে। এর জন্য রাজযোগের প্রশিক্ষণ নেওয়া প্রয়োজন।
স্নেহ প্রেম প্রীতি পূর্ণ ভালোবাসার বাসা অর্থাৎ বাড়িতে এর অভাবের কারণে আজ অধিকাংশ পরিবারেই ছোটো ছোটো খুবই সামাণ্য কারণেই বাড়ির পরিবেশ ভাড়ি হয়ে পড়ে অশান্তিময় হয়ে ওঠে। মানুষের মধ্যে সততা বিশ্বাসেরও অভাব দেখা যাচ্ছে। নৈতিক মূল্যের মানও নিম্নগামী। কর্মস্থল, ব্যবসায়ীকস্থল, গৃহ কিংবা রান্নাঘরই হোক,সব স্থানেই পারস্পরিক সম্পর্ককে সুন্দর করে তোলা, পরিস্থিতি অনুসার নিজেকে মানিয়ে নেওয়া এবং মিলেমিশে থাকা খুবই জরুরী। নিজের স্থিতিকে ঠিক ও যথাযথ রাখতে হলে বর্তমানে প্রত্যেকের মনোবলকে আরও বৃদ্ধি করা আবশ্যক। এর জন্য যোগ খুবই সহযোগী হয়ে উঠতে পারে।
রাজযোগের অভ্যাসের মাধ্যমে শান্তির সাগর পরমাত্মার সাথে নিজের সম্মন্ধ স্থাপন সম্ভব। আর এই অভ্যাসের ফলস্বরূপ নিজের পরিবারের সকলকে সুখ শান্তি ভালোবাসার মালায় গাঁথতে পারবেন। সকলেই সেই পরিবেশে এলে আনন্দ ও শান্তির অনুভব করবেন আর সেই পরিবার এক সুশৃঙ্খলিত এবং সুখী পরিবার হয়ে উঠবে। দিব্য জ্ঞান লাভ করার ফলে মানুষ তার বিকারগুলিকে ত্যাগ করে বিশেষ গুণগুলিকে ধারণ করে। এর জন্য যে মনোবল আবশ্যক তা সে যোগের মাধ্যমেই লাভ করতে থাকে। এই ভাবে সে নিজের জীবনকে কমল পুষ্পের মতো বানানোর যোগ্য হয়ে ওঠে।
কমল পুষ্পের বিশেষত্ব হল পদ্ম জলে বা পাঁকের মধ্যে থাকলেও পাঁক তার খায়ে লাগেনা। যদিও জলের নীচে তার সমগ্র পরিবার অর্থাৎ ডাটা শাখা-প্রশাখা সমস্তই রয়েছে, তাও পদ্ম সেই সকল কিছুর উপরেই থাকে। এই ভাবে আমাদেরও সংসারে আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধবদের সাথে থাকলেও বন্ধনমুক্ত(detached) ,অর্থাৎ মোহজিত হয়ে থাকতে হবে। অনেকেই বলবেন সংসার জীবনে এমনটি হওয়া অসম্ভব। তাই যদি বলেন হাসপাতালে নার্স অনেকানেক বাচ্চাকে দেখাশোনা করলেও সে মোহরিহত হয় কীভাবে? তেমনই আমাদেরও উচিত সকলকে পরমপিতা পরমাত্মার সন্তান ভেবে ন্যাসী(trustee ) হয়ে সকলের সাথে ব্যবহার করতে হবে। একজন বিচারপতিও যে রায় দেন নিজে তার দ্বারা প্রভাবিত হন না। তেমনই আমাদেরও সুখ দুঃখ যে কোনো পরিস্থিতিকেই সাক্ষীদ্রষ্টা হয়ে দেখতে হবে। এর জন্য রাজযোগের প্রশিক্ষণ নেওয়া প্রয়োজন।
👉
কাম:- অর্থাৎ নিজে র কামনা বাসনা এক পরমপিতার প্রতিই থাকলে, আপনার জন্ম জন্মজন্মান্তরের মনোকামনা পূর্ণ হয়ে যাবে। তাহলে কখনোই জীবনে কারো প্রতি কোনো কামনা বা বাসনার আকাঙ্ক্ষা থাকবেনা।
👉
ক্রোধ:- নিজের মধ্যকার দুর্বলতগুলি প্রতি এতটাই ক্রোধিত হয়ে উঠুন যাতে সেগুলি আপনার ভিতর থেকেই নির্মূল হয়ে যায়। কিন্তু সকলের সাথে ব্যবহার যেন শীতল ও মধুর হয়।
👉
লোভ:- স্বর্গের রাজত্ব স্বর্গে উচ্চ পদ প্রাপ্তির লোভ এতটাই বৃদ্ধি করুন যাতে দেহত্যাগে পূর্বেই নিজ পুরুষার্থের দ্বারাই সেই প্রাপ্তিলাভ হয়। এমন লোভ করুন। 👉
মোহ:- শিব বাবার মতো সুন্দর ও শক্তিশালী কেউ নেই। তাকে সাথী বানাবার পরে আর কারও সঙ্গেরই প্রয়োজন হবেনা। আপনার প্রতিপক্ষ যত বড়োই হোক না কেন, আপনার জয় সুনিশ্চিত। কেননা সহস্র ভুজাধারী যে আপনার সাথী।
👉
অহংকার:- সর্বোচ্চত্তম পরমপিতার সন্তান আপনি, স্বর্গের রাজত্ব এবং সর্বশ্রেষ্ঠ ভাগ্যের অধিকারী আপনি- এটাই তো আপনার অহংকার।
কাম:- অর্থাৎ নিজে র কামনা বাসনা এক পরমপিতার প্রতিই থাকলে, আপনার জন্ম জন্মজন্মান্তরের মনোকামনা পূর্ণ হয়ে যাবে। তাহলে কখনোই জীবনে কারো প্রতি কোনো কামনা বা বাসনার আকাঙ্ক্ষা থাকবেনা।
👉
ক্রোধ:- নিজের মধ্যকার দুর্বলতগুলি প্রতি এতটাই ক্রোধিত হয়ে উঠুন যাতে সেগুলি আপনার ভিতর থেকেই নির্মূল হয়ে যায়। কিন্তু সকলের সাথে ব্যবহার যেন শীতল ও মধুর হয়।
👉
লোভ:- স্বর্গের রাজত্ব স্বর্গে উচ্চ পদ প্রাপ্তির লোভ এতটাই বৃদ্ধি করুন যাতে দেহত্যাগে পূর্বেই নিজ পুরুষার্থের দ্বারাই সেই প্রাপ্তিলাভ হয়। এমন লোভ করুন। 👉
মোহ:- শিব বাবার মতো সুন্দর ও শক্তিশালী কেউ নেই। তাকে সাথী বানাবার পরে আর কারও সঙ্গেরই প্রয়োজন হবেনা। আপনার প্রতিপক্ষ যত বড়োই হোক না কেন, আপনার জয় সুনিশ্চিত। কেননা সহস্র ভুজাধারী যে আপনার সাথী।
👉
অহংকার:- সর্বোচ্চত্তম পরমপিতার সন্তান আপনি, স্বর্গের রাজত্ব এবং সর্বশ্রেষ্ঠ ভাগ্যের অধিকারী আপনি- এটাই তো আপনার অহংকার।
জ্ঞান ঝংকার 8
শান্তি আর অশান্তির তুলনা আমাদের কর্ম দিয়ে হয়ে ( ভাগ - ২)
অনকে লোকে এইটা ভাবে যে ইচ্ছাটাই মন কে অশান্ত করে ,সেই জন্য ইচ্ছার দমন করো, যাতে ইচ্ছা না থাকুক .!যা আমরা পয়েছি সেটাতেই সন্তুষ্ট থাকো , যদিওবা রোগ হয়ে তালে ও এইটা এ বুঝে নিতে হবে যে ভগবানই দিয়েছেন . এই এজন্য সোজ্য কর .! অনেক এই বলে যে হেন ভাই যা পেয়ছি ভগ্বানেই দিয়েছেন কি করি ? এইটা হলো নিজেকে সান্তনা দেবার কথা .কিন্তু প্রাকটিক্যাল কথা হছে যে যে রোগ দুঃখ আমার কাছে এসেছে সেটা কে সম্পূর্ণ ভাবে কি করে শেষ করব .? কি আমি যে রোগ এ ভুগছি সেটা ঈশ্বর ঠিক করতে পারেন না ? যা অশান্তি আমার কাছে আছে সেটা সেই ঈশ্বোর সমুল ভাবে মিটিয়ে দিতে পারে না ? আমাদের চিন্তন আর ভাবনা করা উচিত যে যে রোগ বা দুঃখ , অশান্তি আমার কাছে এসেছে এগুলো আমার কাছে এলো কেন ? আমাদের কর্ম তে এই সব আসে .? সেটা কোন জিনিস তার থেকে মুক্তি পেতে হবে ,এই কথা গুলো জেনে আমাদের প্রাকটিক্যাল এ আনতে হবে .!
বাবা বলেন এই রোগ , অশান্তি আর দুঃখ এই সব আমি দি না .আমি বসে কাউকে অকালেমৃত্যু বা দুঃখ দি না .এই গুলো মানুষের নিজের নিজের কর্মের ফল .বিকর্মের জন্য এ গুলো আসে .বিকারের সাথে থেকে তুমি যা বিকর্ম করেছো , তার জন্যই দুঃখ , অশান্তি আর অকালেমৃত্যু হয়ে আসে .! তার ই এই গুলো পরিনাম .সেই সব বিকারের সঙ্গ ছাড়ো তালে তোমার ও পরিনাম সুখের হবে .!
বাবা বলেন বাচ্চারা দুখের কারণ গুলো বোঝো . কোনো ভুলের কারণেই দুঃখ হয়ে .সেই ভুল কে ঠিক কর . না কি দুঃখ টা কে ঈশ্বরের দেবা সমাজ বলে ভুগতে এই থাকো , কতো দিন সুধু ভুগতেই থাকবে ? আমি এসেই তোমাদের তার উপায় বলি ,যে দুঃখ ,অশান্তি নেই .বুঝলাম নিজেকে জর (stone) বানালে ,কিন্তু কতদিন আর কতক্ষণ এই ভাবে বসে থাকতে পারবে ? এইটা হলো অল্পকালের জন্য .এই সব কথা অল্পকালের সুখ আর অল্পকালের শান্তি দিতে পারবে , সর্বদার জন্য না !
বাবা বলেন আমি এসে দীর্ঘকালের সুখ আর শান্তি দি .এই জন্য তোমরা বাচ্চারা আমার কাছ থেকে নিয়ে নাও আর সুখ আর শান্তি তে থাকো . এই জিন্সিহ আমি ছাড়া আর কেউ দিতেই পারে না ..মানুষে যা দেয় তা হলো অল্পকালের জন্য ,আর আমি যা দি সেটা হলো চিরকালের জন্য .এই জন্য আমার আর মানুষদের কাজে দিন আর রাতের তফাত আছে .
পরমাত্মা দিয়ে যা প্রাপ্তি হয়ে সেটা শ্রেষ্ঠ আর চিরকালের জন্য .আর মানুষের দ্বারা যা প্রাপ্তি হয়ে সেটা অল্পকালের জন্য .এই সব কথা গুলো রীতিমত বুঝতে হবে .
শান্তি আর অশান্তির তুলনা আমাদের কর্ম দিয়ে হয়ে ( ভাগ - ২)
অনকে লোকে এইটা ভাবে যে ইচ্ছাটাই মন কে অশান্ত করে ,সেই জন্য ইচ্ছার দমন করো, যাতে ইচ্ছা না থাকুক .!যা আমরা পয়েছি সেটাতেই সন্তুষ্ট থাকো , যদিওবা রোগ হয়ে তালে ও এইটা এ বুঝে নিতে হবে যে ভগবানই দিয়েছেন . এই এজন্য সোজ্য কর .! অনেক এই বলে যে হেন ভাই যা পেয়ছি ভগ্বানেই দিয়েছেন কি করি ? এইটা হলো নিজেকে সান্তনা দেবার কথা .কিন্তু প্রাকটিক্যাল কথা হছে যে যে রোগ দুঃখ আমার কাছে এসেছে সেটা কে সম্পূর্ণ ভাবে কি করে শেষ করব .? কি আমি যে রোগ এ ভুগছি সেটা ঈশ্বর ঠিক করতে পারেন না ? যা অশান্তি আমার কাছে আছে সেটা সেই ঈশ্বোর সমুল ভাবে মিটিয়ে দিতে পারে না ? আমাদের চিন্তন আর ভাবনা করা উচিত যে যে রোগ বা দুঃখ , অশান্তি আমার কাছে এসেছে এগুলো আমার কাছে এলো কেন ? আমাদের কর্ম তে এই সব আসে .? সেটা কোন জিনিস তার থেকে মুক্তি পেতে হবে ,এই কথা গুলো জেনে আমাদের প্রাকটিক্যাল এ আনতে হবে .!
বাবা বলেন এই রোগ , অশান্তি আর দুঃখ এই সব আমি দি না .আমি বসে কাউকে অকালেমৃত্যু বা দুঃখ দি না .এই গুলো মানুষের নিজের নিজের কর্মের ফল .বিকর্মের জন্য এ গুলো আসে .বিকারের সাথে থেকে তুমি যা বিকর্ম করেছো , তার জন্যই দুঃখ , অশান্তি আর অকালেমৃত্যু হয়ে আসে .! তার ই এই গুলো পরিনাম .সেই সব বিকারের সঙ্গ ছাড়ো তালে তোমার ও পরিনাম সুখের হবে .!
বাবা বলেন বাচ্চারা দুখের কারণ গুলো বোঝো . কোনো ভুলের কারণেই দুঃখ হয়ে .সেই ভুল কে ঠিক কর . না কি দুঃখ টা কে ঈশ্বরের দেবা সমাজ বলে ভুগতে এই থাকো , কতো দিন সুধু ভুগতেই থাকবে ? আমি এসেই তোমাদের তার উপায় বলি ,যে দুঃখ ,অশান্তি নেই .বুঝলাম নিজেকে জর (stone) বানালে ,কিন্তু কতদিন আর কতক্ষণ এই ভাবে বসে থাকতে পারবে ? এইটা হলো অল্পকালের জন্য .এই সব কথা অল্পকালের সুখ আর অল্পকালের শান্তি দিতে পারবে , সর্বদার জন্য না !
বাবা বলেন আমি এসে দীর্ঘকালের সুখ আর শান্তি দি .এই জন্য তোমরা বাচ্চারা আমার কাছ থেকে নিয়ে নাও আর সুখ আর শান্তি তে থাকো . এই জিন্সিহ আমি ছাড়া আর কেউ দিতেই পারে না ..মানুষে যা দেয় তা হলো অল্পকালের জন্য ,আর আমি যা দি সেটা হলো চিরকালের জন্য .এই জন্য আমার আর মানুষদের কাজে দিন আর রাতের তফাত আছে .
পরমাত্মা দিয়ে যা প্রাপ্তি হয়ে সেটা শ্রেষ্ঠ আর চিরকালের জন্য .আর মানুষের দ্বারা যা প্রাপ্তি হয়ে সেটা অল্পকালের জন্য .এই সব কথা গুলো রীতিমত বুঝতে হবে .
জ্ঞান ঝংকার
নিজের জন্মসিদঃ অধিকার পাবার জন্য ভালো করে পুরুষার্থ তে লেগে পরো . সব জিনিশেরেই নিজের নিজের একটা নিয়ম আছে , সময় আছে .আকাশের নিজের নিয়ম , জলের নিজের আর এইগুলো পরিবর্তন ও হতে থাকে . বাবা বলেন যে প্রতেযকটা জিনিস , ওটা যেমন আছে ,সেই রকম জেনে নেবাটাই জ্ঞান . এমনি না যে যা ইচ্ছা কোনো একটা নাম দিয়ে দাউ আর সেটাকেই মেনে নাও .বাবা বলেন আমি যা হচ্ছি , যেমন হচ্ছি ,ঠিক সেই ভাবেই জানবার বিধি কেই জ্ঞান বলে .যথার্থ বোঝা , যথার্থ জ্ঞান যে যেমনি আছে তাকে ঠিক সেই ভাভেই জ্ঞান দেবো , আমি নিজের ও জ্ঞান দেবো আর অন্যদের জ্ঞান ও দেবো কেন কি ওরা আমারেই রচনা .ওদের কে আমি এ সুধু জানি .তোমারা বাচ্চারা আমাকে ও ভুলে গিয়েছো আর নিজেকেও ভুলে গিয়েছো . জখুন নিজেকেই চেনো না তালে আমাকে কি করে চিনবে ? স্ব-অনুভূতি নেই তো পর্মাত্ম-অনুভূতি কি করে হবে ? আত্মার অনুভূতি হই নি তো ঈশ্বরের অনুভূতি কি করে হবে ? নিজেকে চেন না তার মানে নিজের জীবনকেও চেন না . ! এটা সত্যি . ! তোমার জীবন দুঃখ অশান্তি দিয়ে ভরে আছে তার মানে তুমি নিজের জীবনের অর্থ বোঝো নি . এই জন্য বাবা বলেন বাচ্চারা নিজেকে ভালো করে আগে চিনতে শেখো .তোমার বোঝা আর আমার বোঝা এইটা সুধু আমি তোমাকে দিতে পারি . এই জন্য বাবার কাছ থেকে নিজের জান্মসিদ অধিকার পাবার জন্য , ভালো করে পুরুষার্থ তে লেগে পরো . তা ছাড়া এদিক ওদিকের কথাতে যেও না . বাবা এসেছেন তখুন নিজের অধিকার ভালো করে নিয়ে নাও . নিতে হলে ভালো কর্ম করতে হবে যে ? বাবা কি এমনি দিয়ে দেবেন নাকি ? বাবা বলেন যে বাচ্চারা - এই সব বিকার গুলো কে ছাড়ো,এদিক-ওদিক এর কথা গুলো ছাড়ো , এই সব কথা গুলো থেকে বাইরে বেরিয়ে পরো . এই গুলো এই বোঝার আছে .
নিজের জন্মসিদঃ অধিকার পাবার জন্য ভালো করে পুরুষার্থ তে লেগে পরো . সব জিনিশেরেই নিজের নিজের একটা নিয়ম আছে , সময় আছে .আকাশের নিজের নিয়ম , জলের নিজের আর এইগুলো পরিবর্তন ও হতে থাকে . বাবা বলেন যে প্রতেযকটা জিনিস , ওটা যেমন আছে ,সেই রকম জেনে নেবাটাই জ্ঞান . এমনি না যে যা ইচ্ছা কোনো একটা নাম দিয়ে দাউ আর সেটাকেই মেনে নাও .বাবা বলেন আমি যা হচ্ছি , যেমন হচ্ছি ,ঠিক সেই ভাবেই জানবার বিধি কেই জ্ঞান বলে .যথার্থ বোঝা , যথার্থ জ্ঞান যে যেমনি আছে তাকে ঠিক সেই ভাভেই জ্ঞান দেবো , আমি নিজের ও জ্ঞান দেবো আর অন্যদের জ্ঞান ও দেবো কেন কি ওরা আমারেই রচনা .ওদের কে আমি এ সুধু জানি .তোমারা বাচ্চারা আমাকে ও ভুলে গিয়েছো আর নিজেকেও ভুলে গিয়েছো . জখুন নিজেকেই চেনো না তালে আমাকে কি করে চিনবে ? স্ব-অনুভূতি নেই তো পর্মাত্ম-অনুভূতি কি করে হবে ? আত্মার অনুভূতি হই নি তো ঈশ্বরের অনুভূতি কি করে হবে ? নিজেকে চেন না তার মানে নিজের জীবনকেও চেন না . ! এটা সত্যি . ! তোমার জীবন দুঃখ অশান্তি দিয়ে ভরে আছে তার মানে তুমি নিজের জীবনের অর্থ বোঝো নি . এই জন্য বাবা বলেন বাচ্চারা নিজেকে ভালো করে আগে চিনতে শেখো .তোমার বোঝা আর আমার বোঝা এইটা সুধু আমি তোমাকে দিতে পারি . এই জন্য বাবার কাছ থেকে নিজের জান্মসিদ অধিকার পাবার জন্য , ভালো করে পুরুষার্থ তে লেগে পরো . তা ছাড়া এদিক ওদিকের কথাতে যেও না . বাবা এসেছেন তখুন নিজের অধিকার ভালো করে নিয়ে নাও . নিতে হলে ভালো কর্ম করতে হবে যে ? বাবা কি এমনি দিয়ে দেবেন নাকি ? বাবা বলেন যে বাচ্চারা - এই সব বিকার গুলো কে ছাড়ো,এদিক-ওদিক এর কথা গুলো ছাড়ো , এই সব কথা গুলো থেকে বাইরে বেরিয়ে পরো . এই গুলো এই বোঝার আছে .
মন কাকে বলে ?
মন হচ্ছে আত্মার চিন্তন করার শক্তি (thinking faculty)... প্রথমে মন সঙ্কল্প করে ; পরে বুদ্ধি নির্ণয় করে- করা উচিত কি নয় ! এবং যদি সেই সঙ্কল্প কর্মে রুপান্তরিত হয় তখন তা আত্মাতে সংস্কার রূপে রেকর্ড হয়ে যায়। এই তিন সুক্ষ শক্তি নিয়েই আত্মা গঠিত - মন , বুদ্ধি আর সংস্কার।
মনের চারটি স্তর - একে সংক্ষেপে TEAM বলা হয়।
T - Thought / সঙ্কল্প
E - Emotion / ভাবনা :~ যখন একই সঙ্কল্প বার -বার আসতে থাকে তখন তাকে Emotion বলে অর্থাৎ intense thoughts ...
A - Attitude / বৃত্তি:~ Emotion -এর উপর নির্ভর করে তৈরী হয় বৃত্তি - ইতিবাচক বা নেতিবাচক।
M - Memory / স্মৃতি
বলা হয় যেমন স্মৃতি তেমন স্থিতি , আবার এও বলা হয় যেমন বৃত্তি তেমন দৃষ্টি আর তেমনই সৃষ্টি। এগুলো কোনো কল্পনা নয় ; এগুলো পরীক্ষিত মনস্তাত্ত্বিক সিদ্ধান্ত। তাই স্থিতি বা দৃষ্টি বা সৃষ্টিকে পরিবর্তন করতে হলে প্রথমে সঙ্কল্পের উপর কাজ করতে হবে।
ওম শান্তি।
মন হচ্ছে আত্মার চিন্তন করার শক্তি (thinking faculty)... প্রথমে মন সঙ্কল্প করে ; পরে বুদ্ধি নির্ণয় করে- করা উচিত কি নয় ! এবং যদি সেই সঙ্কল্প কর্মে রুপান্তরিত হয় তখন তা আত্মাতে সংস্কার রূপে রেকর্ড হয়ে যায়। এই তিন সুক্ষ শক্তি নিয়েই আত্মা গঠিত - মন , বুদ্ধি আর সংস্কার।
মনের চারটি স্তর - একে সংক্ষেপে TEAM বলা হয়।
T - Thought / সঙ্কল্প
E - Emotion / ভাবনা :~ যখন একই সঙ্কল্প বার -বার আসতে থাকে তখন তাকে Emotion বলে অর্থাৎ intense thoughts ...
A - Attitude / বৃত্তি:~ Emotion -এর উপর নির্ভর করে তৈরী হয় বৃত্তি - ইতিবাচক বা নেতিবাচক।
M - Memory / স্মৃতি
বলা হয় যেমন স্মৃতি তেমন স্থিতি , আবার এও বলা হয় যেমন বৃত্তি তেমন দৃষ্টি আর তেমনই সৃষ্টি। এগুলো কোনো কল্পনা নয় ; এগুলো পরীক্ষিত মনস্তাত্ত্বিক সিদ্ধান্ত। তাই স্থিতি বা দৃষ্টি বা সৃষ্টিকে পরিবর্তন করতে হলে প্রথমে সঙ্কল্পের উপর কাজ করতে হবে।
ওম শান্তি।
অব্যক্ত বাপদাদার শিক্ষা আর আশা ০৮/১০/২০০২
১.আত্মিক প্রেম মানে সব সমস্যা গুলো কে হালকা করার জন্য সহযোগী হবা। সুধু শিক্ষা দিও না ,শিক্ষা আর সহযোগ দুটো এ সাথে সাথে দেবা -ইটা হলো আত্মিক প্রেমের মূর্তি হবা। বাপদাদা চারিদিকের সব বাচ্চাদের ইটা বিশেষ করে underline করিয়ে দিচ্ছেন যে -আত্মিক প্রেমের মূর্তি হয়ে সব আত্মাদেরকে আত্মিক প্রেমের দৃষ্টি দেবার মতন দেবতা তৈরী হ।
২.বাবা সারা বিশ্বের মাঝে তোমাকে এ পছন্দ করেছে। তালে যাকে ভগবান পছন্দ করেফেলেছে এর থেকে বেশি র কি হতে পারে ! তো সর্বদা বাবার সাথে সাথে নিজের ভাগ্য টা কে ও মনে রেখো। "বাহ আমার শ্রেষ্ঠ ভাগ্য বাহ " ভগবান আর ভাগ্য -এ গান গাইতে থাক.নিজের শ্রেষ্ঠ ভাগ্য কে মনে রাখলে ব্যার্থ সব দুরে সরে যাবে।
৩.সঙ্গমযুগের সময়ের মহত্ব টা বুঝে প্রতি সেকেন্ড নিজের প্রারব্ধ তৈরী করতে থাক.একটা সেকেন্ড ও যেন ব্যর্থ না যায়ে,কেন কি এক একে সেকন্ডের অনেক বড় মহত্ব আছে। সময় যে এক বার যাবে সেটা ফিরে আর আসবে না।
৪.তোমরা সবাই বিশেষ আত্মা , ড্রামা অনুসার প্রতিটি ব্রাহ্মন আত্মা কে কোনো না কোনো একটা বিশেষ গুন প্রাপ্ত আছে। সেই গুন টাকে সর্বদা সৃতি তে রাখো আর সেটা কে সেবা তে লাগাও। যা বিশেষ গুন আছে সেটা কে সেবা তে লাগাবে ,অভিমানে কিন্তু করবে না..
৫.সর্বদা স্বামান এ থেকে উড়তে থেকো,স্বামান কে কখুনো ছেড়ো না ,যে কোনো কাজ করছ কিন্তু স্বামান যেন মনে থাকে - যে বিশ্বের সর্ব আত্মাদের মধ্যে আমি এক শ্রেষ্ঠ আত্মা।
১.আত্মিক প্রেম মানে সব সমস্যা গুলো কে হালকা করার জন্য সহযোগী হবা। সুধু শিক্ষা দিও না ,শিক্ষা আর সহযোগ দুটো এ সাথে সাথে দেবা -ইটা হলো আত্মিক প্রেমের মূর্তি হবা। বাপদাদা চারিদিকের সব বাচ্চাদের ইটা বিশেষ করে underline করিয়ে দিচ্ছেন যে -আত্মিক প্রেমের মূর্তি হয়ে সব আত্মাদেরকে আত্মিক প্রেমের দৃষ্টি দেবার মতন দেবতা তৈরী হ।
২.বাবা সারা বিশ্বের মাঝে তোমাকে এ পছন্দ করেছে। তালে যাকে ভগবান পছন্দ করেফেলেছে এর থেকে বেশি র কি হতে পারে ! তো সর্বদা বাবার সাথে সাথে নিজের ভাগ্য টা কে ও মনে রেখো। "বাহ আমার শ্রেষ্ঠ ভাগ্য বাহ " ভগবান আর ভাগ্য -এ গান গাইতে থাক.নিজের শ্রেষ্ঠ ভাগ্য কে মনে রাখলে ব্যার্থ সব দুরে সরে যাবে।
৩.সঙ্গমযুগের সময়ের মহত্ব টা বুঝে প্রতি সেকেন্ড নিজের প্রারব্ধ তৈরী করতে থাক.একটা সেকেন্ড ও যেন ব্যর্থ না যায়ে,কেন কি এক একে সেকন্ডের অনেক বড় মহত্ব আছে। সময় যে এক বার যাবে সেটা ফিরে আর আসবে না।
৪.তোমরা সবাই বিশেষ আত্মা , ড্রামা অনুসার প্রতিটি ব্রাহ্মন আত্মা কে কোনো না কোনো একটা বিশেষ গুন প্রাপ্ত আছে। সেই গুন টাকে সর্বদা সৃতি তে রাখো আর সেটা কে সেবা তে লাগাও। যা বিশেষ গুন আছে সেটা কে সেবা তে লাগাবে ,অভিমানে কিন্তু করবে না..
৫.সর্বদা স্বামান এ থেকে উড়তে থেকো,স্বামান কে কখুনো ছেড়ো না ,যে কোনো কাজ করছ কিন্তু স্বামান যেন মনে থাকে - যে বিশ্বের সর্ব আত্মাদের মধ্যে আমি এক শ্রেষ্ঠ আত্মা।
মনসা সেবা বই দ্বারা ওম শান্তি
--------------------
১. এখুনকার আত্মাদের নিজের পরিশ্রমে এগোনো খুব কঠিন কাজ তাই জন্য নিজের বায়ব্রেসন দ্বারা এমন বায়ুমণ্ডল তৈরী করো যাতে আত্মারা নিজে নিজে এ আকর্ষিত হতে থাকুক তালে এটা হবে সেবার বৃধির ফাউনডেসন। (০৬/০১/১৯৮২)
২.আজকাল যা পুরুষার্থ চাই বা সার্ভিস চাই সেটা হচ্ছে বৃতি দিয়ে বায়ুমণ্ডল টা কে শক্তিশালী তৈরী করা। কেনো কি মেজরিটি নিজের পুরুষার্থ দিয়ে এগোতে অসমর্থ হচ্ছে তালে এমনি অসমর্থ আর কমজোর আত্মাদের নিজের বৃতি দ্বারা শক্তি দিতে হবে ,এ সার্ভিস খুব এ দরকার এখুন। কেন কি বাণী দিয়ে সুনে অনেকেই ভাবে যে তারা ভরপুর হয়ে গেছে ,তাদের কোনো কথা এ নতুন কথা মনে হবে না ,বাণী নিতে চায় না। বৃতির সোজা কনেক্সন বায়ুমণ্ডল দিয়ে আছে ,বায়ুমণ্ডল শক্তিশালী হলেই সবাই সেফ হয়ে যাবে। এটাই আজকালের বিশেষ সেবা দরকার। (০৩/০৫/১৯৭৭)
--------------------
১. এখুনকার আত্মাদের নিজের পরিশ্রমে এগোনো খুব কঠিন কাজ তাই জন্য নিজের বায়ব্রেসন দ্বারা এমন বায়ুমণ্ডল তৈরী করো যাতে আত্মারা নিজে নিজে এ আকর্ষিত হতে থাকুক তালে এটা হবে সেবার বৃধির ফাউনডেসন। (০৬/০১/১৯৮২)
২.আজকাল যা পুরুষার্থ চাই বা সার্ভিস চাই সেটা হচ্ছে বৃতি দিয়ে বায়ুমণ্ডল টা কে শক্তিশালী তৈরী করা। কেনো কি মেজরিটি নিজের পুরুষার্থ দিয়ে এগোতে অসমর্থ হচ্ছে তালে এমনি অসমর্থ আর কমজোর আত্মাদের নিজের বৃতি দ্বারা শক্তি দিতে হবে ,এ সার্ভিস খুব এ দরকার এখুন। কেন কি বাণী দিয়ে সুনে অনেকেই ভাবে যে তারা ভরপুর হয়ে গেছে ,তাদের কোনো কথা এ নতুন কথা মনে হবে না ,বাণী নিতে চায় না। বৃতির সোজা কনেক্সন বায়ুমণ্ডল দিয়ে আছে ,বায়ুমণ্ডল শক্তিশালী হলেই সবাই সেফ হয়ে যাবে। এটাই আজকালের বিশেষ সেবা দরকার। (০৩/০৫/১৯৭৭)
আজকের মিষ্টি মুক্ত
কোনো ই জিনিষ ঈশ্বর থেকে বেশি মূল্যবান নয়ে,এ জন্য সব জিনিষের চিন্তা ছেড়ে একমাত্র পরমপিতার চিন্তা কর.
ওম শান্তি
কোনো ই জিনিষ ঈশ্বর থেকে বেশি মূল্যবান নয়ে,এ জন্য সব জিনিষের চিন্তা ছেড়ে একমাত্র পরমপিতার চিন্তা কর.
ওম শান্তি
ওম শান্তি।
ভাষা দিয়ে কবে কোনো বিষয়ের গভীরতা বোঝানো গেছে ! গভীরতা বুঝতে হলে অনুভব করতে হয়। পরমাত্ম মিলন হচ্ছে সর্ব শ্রেষ্ঠ অনুভব। তাকে জানলে সব জানা হয়। কিন্তু তাকে জানারও বিভিন্ন স্তর আছে- যেন এ এক যাত্রা ( journey )... সত্যের উন্মোচন ধীরে- ধীরে হয়। এই যাত্রা শুরু হয় প্রেম দিয়ে- এই প্রেম হয় উভয়ত; আত্মার পরমাত্মার প্রতি প্রেম আর পরমাত্মার আত্মার প্রতি। প্রেমের শক্তি পরস্পর কে কাছে নিয়ে আসে। পরমাত্ম সানিধ্যে আত্মার বুদ্ধি রূপী পাত্র স্বচ্ছ হতে থাকে। পরমাত্ম বরদানের ধারণ যোগ্য হয়। কি সেই বরদান যার দ্বারা সত্যকে জানা যায় ?-- তা হচ্ছে দিব্যদৃষ্টির বরদান। যাকে তৃতীয় নেত্র বলে - the third eye. এই নেত্র দিয়েই একমাত্র সত্যকে দেখা যায়।
ওম শান্তি সাইলেন্স এর শক্তি
-----------------
* রাগের আগুন কে শীতল করে।
*ব্যর্থও সংকল্পের গতিটাকে শেষ করে।
* যেমন ই পুরোনো সংস্কার হোক না কেন সে গুলো কে পরিবর্তন করে।
* অনেক রকমের মানসিক রোগ গুলো কে সহজ ভাবে শেষ করে।
* যে আত্মা গুলো কষ্ট পাছে তাদের জীবনদান দিতে পারে।
*অনেক আত্মাদের শান্তির সাগর বাবা থেকে মিলন করাতে পারে।
*অনেক জন্ম থেকে কষ্ট পাবা আত্মাগুলো কে শান্তির অনুভূতি করাতে পারে।
* মহান পুণ্য আত্মা,ধর্মাত্মা হতে পারবে।
* হাহাকার থেকে জয়জয়কার করাতে পারে।
* সাইলেন্স এর শক্তি দিয়ে নতুন বিশ্বের স্থাপনা হবে।
-----------------
* রাগের আগুন কে শীতল করে।
*ব্যর্থও সংকল্পের গতিটাকে শেষ করে।
* যেমন ই পুরোনো সংস্কার হোক না কেন সে গুলো কে পরিবর্তন করে।
* অনেক রকমের মানসিক রোগ গুলো কে সহজ ভাবে শেষ করে।
* যে আত্মা গুলো কষ্ট পাছে তাদের জীবনদান দিতে পারে।
*অনেক আত্মাদের শান্তির সাগর বাবা থেকে মিলন করাতে পারে।
*অনেক জন্ম থেকে কষ্ট পাবা আত্মাগুলো কে শান্তির অনুভূতি করাতে পারে।
* মহান পুণ্য আত্মা,ধর্মাত্মা হতে পারবে।
* হাহাকার থেকে জয়জয়কার করাতে পারে।
* সাইলেন্স এর শক্তি দিয়ে নতুন বিশ্বের স্থাপনা হবে।
ওম শান্তি।
আমি শান্ত স্বরুপ আত্মা , শান্তির সাগর পরমপিতা পরমাত্মার সন্তান -- এই শুদ্ধ সংকল্পে স্থির হয়াও মনের দ্বারা সেবা করার মাধ্যম হতে পারে। যখন আপনি আপনার শান্ত স্বরুপে স্থির হন এবং শান্তির সাগরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেন তখন শান্তির vibrations automatically চারি দিকে ছড়িয়ে পরে। এই ভাবে মনের দ্বারা শান্তির দান দেয় যে মহাদানী সেইরকম নিজেকে তৈরি করুন। নিজের শুদ্ধ বৃত্তির দ্বারা বায়ুমন্ডল কেও শুদ্ধ বানান।
আমি শান্ত স্বরুপ আত্মা , শান্তির সাগর পরমপিতা পরমাত্মার সন্তান -- এই শুদ্ধ সংকল্পে স্থির হয়াও মনের দ্বারা সেবা করার মাধ্যম হতে পারে। যখন আপনি আপনার শান্ত স্বরুপে স্থির হন এবং শান্তির সাগরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করেন তখন শান্তির vibrations automatically চারি দিকে ছড়িয়ে পরে। এই ভাবে মনের দ্বারা শান্তির দান দেয় যে মহাদানী সেইরকম নিজেকে তৈরি করুন। নিজের শুদ্ধ বৃত্তির দ্বারা বায়ুমন্ডল কেও শুদ্ধ বানান।
ওম শান্তি
বাবার শ্রেষ্ঠ পালনার লাভ আমরা কি ভাবে নেবো :-
*********************************************
একটি পার্থক্য নিশ্চিহ্ন করো!..........আমাদের তার(বাবা) ওপর সম্পূর্ণ অধিকার হোক তার আগে ওনার (বাবার) আমদের ওপর সম্পূর্ণ অধিকার হয়ে যাক। আমরা প্রভু পালনাতে বড় হচ্ছি। রোজ সকালে এসে বাবা আমাদের ঘুম থেকে ওঠান আর রাত্রে ঘুম পাড়িয়ে দেন,আর পড়াতেও আসেন আবার ব্রহ্মাভোজন ও খাবিয়েদেন। জগতের লোকরা শুনলে কি বলবে যে কি ভগবান এদের জন্য খালি বসে আছেন ? আর এটার উত্তর নিজেই বাবা দিলেন যে ওরা যে ভাবে তামকে বলে সেই ভাবে তুমি ও তাদের বলে দাউ যে হেন ভগবান আমাদের জন্য এ খালি বসিয়াছেন।
তালে ভাবো: - যে যাদের জন্য ভগবান নিজে খালি বসে আছেন,তাদের কি করা উচিত? আর বাবার সদ্ব্যবহার করা উচিত কিভাবে? সেই প্রাপ্য নিয়ে নেবা উচিত,নিজেকে স্ব উপহার দিয়ে পূর্ণ করা উচিত।তার থেকে মনেরমতন সর্ব শক্তি নিয়ে নেবা উচিত।
সর্বদা মনে রাখতে হবে :-
বাবা আমাদের ওপর আশির্বাদ দিয়েছেন। উনি আমাদের ওপর খুবই খুশি।আমাদের এ আশীর্বাদের লাভ নিতে হবে। বাবা নিজেই বলেছেন যে বাবা বাছাদের কাছে আবদ্ধ থাকে,বাছারা ডাকলে বাবা কে আসতেই হবে,বাছারা তো তার ধন(ladle). কোনো বাছা জখুন নিজের মা কে রাতদুফুরে যে কোনসময় ডাকে আর মা দৌড়ে আসে তালে সে আমাদের পরমপিতা মিস্টি বাবা সে কেন আসবে না। যেমনি উনি পিতা হয়ে দৌড়ে চলে আসেন ঠিক সেই ভাবে আমরা বাছাদেরও কর্তব্য যে উনি জখুন আদেশ করেন আমরাও যেন সেই ভাবে অনার কাজে দৌড়ে চলে যাই..! এই পার্থক্য টাকেই শেষ করতে হবে।
বাবার শ্রেষ্ঠ পালনার লাভ আমরা কি ভাবে নেবো :-
*********************************************
একটি পার্থক্য নিশ্চিহ্ন করো!..........আমাদের তার(বাবা) ওপর সম্পূর্ণ অধিকার হোক তার আগে ওনার (বাবার) আমদের ওপর সম্পূর্ণ অধিকার হয়ে যাক। আমরা প্রভু পালনাতে বড় হচ্ছি। রোজ সকালে এসে বাবা আমাদের ঘুম থেকে ওঠান আর রাত্রে ঘুম পাড়িয়ে দেন,আর পড়াতেও আসেন আবার ব্রহ্মাভোজন ও খাবিয়েদেন। জগতের লোকরা শুনলে কি বলবে যে কি ভগবান এদের জন্য খালি বসে আছেন ? আর এটার উত্তর নিজেই বাবা দিলেন যে ওরা যে ভাবে তামকে বলে সেই ভাবে তুমি ও তাদের বলে দাউ যে হেন ভগবান আমাদের জন্য এ খালি বসিয়াছেন।
তালে ভাবো: - যে যাদের জন্য ভগবান নিজে খালি বসে আছেন,তাদের কি করা উচিত? আর বাবার সদ্ব্যবহার করা উচিত কিভাবে? সেই প্রাপ্য নিয়ে নেবা উচিত,নিজেকে স্ব উপহার দিয়ে পূর্ণ করা উচিত।তার থেকে মনেরমতন সর্ব শক্তি নিয়ে নেবা উচিত।
সর্বদা মনে রাখতে হবে :-
বাবা আমাদের ওপর আশির্বাদ দিয়েছেন। উনি আমাদের ওপর খুবই খুশি।আমাদের এ আশীর্বাদের লাভ নিতে হবে। বাবা নিজেই বলেছেন যে বাবা বাছাদের কাছে আবদ্ধ থাকে,বাছারা ডাকলে বাবা কে আসতেই হবে,বাছারা তো তার ধন(ladle). কোনো বাছা জখুন নিজের মা কে রাতদুফুরে যে কোনসময় ডাকে আর মা দৌড়ে আসে তালে সে আমাদের পরমপিতা মিস্টি বাবা সে কেন আসবে না। যেমনি উনি পিতা হয়ে দৌড়ে চলে আসেন ঠিক সেই ভাবে আমরা বাছাদেরও কর্তব্য যে উনি জখুন আদেশ করেন আমরাও যেন সেই ভাবে অনার কাজে দৌড়ে চলে যাই..! এই পার্থক্য টাকেই শেষ করতে হবে।
ওম শান্তি
আনন্দও স্বরূপের অনুভূতি
************************
জীবনভর মানুষে যা পুরুশার্থ করে তার মাঝে প্রতক্ষ বা অপ্রথক ভাবে আনন্দ প্রাপ্তির লক্ষ থাকে। বর্তমান যুগে মানুষে শুধু বাইরের জগতটা এ জড়িয়ে থাকে। এ জন্য বৈভব আর পদের (পজিসন ) প্রাপ্তি হবার পর ও কিছু সময় এর জন্য সেটা থাকে আর তার থেকে বেশি বৈভব আর পদের (পজিসন ) পাবার জন্য ব্যাকুলতা থাকার জন্য সে দুখঃ পেতে থাকে। এর জন্য তার জীবন ক্ষণিক আনন্দ আর শোকের ঝড়ে ভাসতে আর নড়তে থাকে। সত-চিত্ত আনন্দ স্বরূপের অনুভব করা তার জন্য স্বপ্ন এ থেকে যায়ে।
অতিইন্দ্রীয়র আনন্দর অনুভূতি প্রাপ্ত করার জন্য ইন্দ্রিয়র আকর্ষণ থেকে মুক্ত হতে হবে,আত্মিক আনন্দর রসপান নিতে হবে। এটা নিশ্চয় করতে হবে যে আমি আত্মা সত-চিত্য আনন্দও স্বরূপ আছি। আমার পিতা পরমাত্মা আনোন্দর সাগর আছেন। এ জন্য আনন্দের বিশাল খাজনা আমার কাছে জমা আছে। এমনি সত-চিত্য আনন্দও স্বরূপের অনুভূতি তে মানুষের রোমান্চ হয়ে ওঠে। আনন্দের অনুভূতি র জন্য নিম্নলিখিত শুভ বিচার গুলো কে মন দিয়ে পরে তার ওপর মনটা কে একাগ্র করো।
"ওম শান্তি".......এখুন আমায় অনুভব হচ্ছে যে ভৌতিক বৈভব আর পদ (স্টেটাস ) এর আনন্দ ক্ষণিক ক্ষণের জন্য থাকবে ! .......এটা তো অহংকার রূপের বিক্রতি নিরমান করে দেবে ! .................এমনি আকর্ষণ থেকে এখুন আমি মুক্ত হয়ে যাচ্ছি !...................এখুন আমার মধ্যে শুদ্ধ আত্মিক আনন্দের ইচ্ছা জাগৃত হচ্ছে !...................আমি অনুভব করছি যে বাস্তবে এ দেহ নাশ্বান !....................আমি আত্মা অজর,অমর অবিনাশী !...............আত্মিক আনন্দের থেকে ই সত্য আনন্দের অনুভব হতে থাকে। .............আমি আত্মা সত-চিত্য আনন্দও স্বরূপ !............................
আমার কল্যাণকারী শিব বাবা রুপেতে অতি সুক্ষ জ্যোতি বিন্দু স্বরূপ আছেন ,কিন্তু আনন্দের সাগরও তিনি। আনন্দের সাগর পিতা পরমাত্মা থেকে আনন্দের প্রকম্পন আমি আত্মা পাচ্ছি। ..............সত্যিকারের আনন্দের আশির্বাদ আমি শিব বাবা থেকে পাচ্ছি। ............................আমি আমার মিস্টি বাবা কে অনেক জায়গায় খুঁজছিলাম। ................................ওনাকে পেয় অদ্ভুত আনন্দের অনুভব করছি। ......................................ও শিব বাবা !তোমার সানিধ্যে অসীম স্বর্গের আনন্দের অনুভব হচ্ছে। .....................তুমি স্বর্গের স্থাপনা করছ আর আমাকে তার যোগ্য বানাচ্ছো। ................................মিস্টি বাবা,তুমি আমাকে যে আনন্দের অনুভব দিছো ,তার সামনে এ ভৌতিক জগতের আনন্দ কিছু না। .................................এ অতিইন্দ্রিও আনন্দের অনুভব করে আমি আত্মা সম্পূর্ণ ভাবে তৃপ্ত হয়ে গেছি। ..............................এবার আমি ফেরত নিজের দেহ তে আসছি। ........................কিন্তু সব সময় আত্মিক আনন্দ অনুভব করব। ...........................
ওম শান্তি
কে হতে পারে ভালো যোগী
১.যে জ্ঞানের শক্তি দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে।
২.যারা আত্মিক-দৃষ্টির অভ্যাস করে.
৩.যারা পুরোনো ঘটনা গুলো কে বিন্দি (ফুলস্টপ ) লাগাতে পারে।
৪.যারা সবার জন্য শুভ ভাবনা রাখে।
৫.যারা সব সময় সাক্ষী হয়ে সব ঘটনা গুলো কে ড্রামা ভেবে দেখতে থাকে।
৬.যারা কর্মেন্দ্রীয়র রস থেকে মুক্ত থাকে। ৭.যারা ভোজন (খাবা ) যোগযুক্ত হয়ে করে।
৮.যারা একান্তপ্রিয় আর কম কথা বলার অভ্যাস এ থাকে।
৯.যারা যোগে সম্পূর্ণ সমর্পণ নিজেকে করে দেয়।
১০.যারা প্রতিটি পরিস্থিতি তে সজ্য শক্তি রাখে।
১১.যারা বাবা কে নিজের সারথী বানিয়েছে।
১২.যারা মনসা,বাচা,কর্মে পবিত্র থাকে।
১৩.যাদের সভাব খুব সরল র দৃষ্টি গুণ-গ্রাহক হয়ে।
১৪.যারা মুরলী শোনার পুরো আন্নন্দ নেয়।
১৫.অমৃতবেলা তে বাবার সাথে নিজেকে অনুভব করে আর পুরো নিজের দৈনিক কাজ-কম্মে বাবার শ্রীমতের পুরো পালন করে।
ওম শান্তি
তীব্র পুরুশার্থী আত্মাদের প্রতি -------------------------------
১.বাবা আমাদের সবাই কে খুব ভালো বাসেন। কিন্তু বেশি ভালবাসা কে পাবে যে আজ্ঞাকারী হবে ,আর মন তার পরিষ্কার হবে। আমাদের সত্ততা অনেস্টি ,পবিত্রতা আর আত্মিক ভালবাসা।
২.অশান্ত থাকা বা সুখী থাকা এটা আমাদের নিজের ওপর নির্ভর করে। অন্যদের বিষয় চিন্তা করতে হবে না. সবাই কে সাকাশ(পসিটিভ বায়ব্রেসন ) দাউ তালে সব ঠিক হয়ে যাবে।
৩.যে আত্মা আপনার জন্য কষ্টের কারণ হয়ে উঠেছে সেই আত্মা থেকে সুধু মন দিয়ে ক্ষমা চেয় নাও তালে সব ভালো হবে।
৪.পাঁচটা তত্ত্ব আর পাঁচটা বিকার শেষে খুব প্রচন্ড বেগে আঘাত করবে তখুন মন যেন অস্থির না হয়ে তার প্রভাব থেকে মুক্ত থাকি তার জন্য সাবধান থাকতে হবে। আমাদের মধে শেষে যা খুঁত আর কমজোরী থেকে যাবে সেটাই শেষের দিকে পেপার (পরীক্ষা ) হয়ে আসবে। সে জন্য অভ্যাস করা হোক যে আমি আত্মা মাস্টার সর্ব শক্তিমান।
৫.শেষের দিকে কাজে আসবে সুধু নিজের শ্রেষ্ঠ অবস্থা আর বাবা নাকি টাকা-পইসা।আমাদের জন্ম জন্মান্তরের জন্য খাজনা জমা করতে হবে তার জন্য নিজের বুধি কে রোজ পরিষ্কার করতে থাকি।
৬.আমাদের চিন্তন,আমাদের সংকল্প,আমাদের ভাবের অবস্থা এটাই আমাদের শ্রেষ্ঠ ভাগ্য নির্মান করে। আমরা যেটা চাই সুধু তার বিষয় এ ভাবা উচিত আর যেটা চাই না সেই ব্যর্থ বিষয় কখুনো ভাবা উচিত নয়ে।
৭.অমৃতবেলা উঠে আমরা নিজের শ্রেষ্ঠ সংকল্প কে চার্জ করি ! আমি এ জগতের সব থেকে সর্ব শ্রেষ্ঠ আত্মা,ভাগ্যবান আত্মা ! একটু ভেবে দেখি যে আমার কাকে পেয়ছি ! এ চক্ষু দিয়ে আমরা সে সব দেখলাম যেটা চারটে যুগে দেখতে পারব না !
৮.বাবা যে কোনো কাজ দেন সেটা করার ক্ষমতা সাথে দিয়ে দেন !
৯.আমি সুধু ঠিক অন্য কেউ ঠিক হতে পারে না এটা কে মন থেকে সরিয়ে অন্যদের বিচারগুলো কে ও সম্মান দেবা উচিত।
১০.বাবার মনে আমাদের প্রতি কত সুন্দর ভাব থাকে,কেউ ওনার জন্য রাখুক বা না রাখুক , আমরাও নিজের সবার প্রতি সুন্দর ভাব রেখে এগোবো তালে অবস্থা (স্টেজ ) আমাদের আরো ভালো হয়ে উঠবে।
ওম শান্তি
পবিত্রতার অনুভূতি :
নির্মলতা,শুদ্ধতা,পবিত্রতা আদি কথা গুলো তো সবার ই ভালো লাগে,কিন্তু শরীর আর শরীরধারী দের থেকে ভালবাসা আর আনোন্দর প্রাপ্তির চেষ্টা টা ই আজকের মানুষদের অপবিত্র আর দুঃখিত হবার কারণ হয়েছে। তাদের মাঝে বিষয় বিকার বাড়তে ই চলেছে। পবিত্রতা তে একটা বিরাট মহান শক্তি আছে যেটা পুরো বিশ্বের পরিবর্তন করে দিতে পারে। জীবনে পবিত্রতার অনুভব করার জন্য শরীর আর শরীরের দুনিয়া থেকে স্নেহ আর আনন্দও পাবার ইচ্ছা না রেখে আত্মিক-সৃতি আর আত্মিঁক-চিন্তন এর দ্বারা স্নেহ আর আনোন্দর অনুভব করা উচিত। যে নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করে সে মানুষ সহজ ভাবে শরীর আর শরীরের আকর্ষণ থেকে মুক্ত থাকবে। মাখন থেকে যেমনি চুল যত সহজ ভাবে বেরিয়ে যায় ঠিক সেই ভাবে সহজ রূপে বিষয় বিকার থেকে সে মুক্তি পেতে পারে।জখুন মানুষ এক বার পবিত্রতার স্বাদ পেয় যায় তখুন তাকে সংসারের সব সুখ ভালো লাগে না।
পবিত্রতার অনুভব করার জন্য ইটা ও বোঝা খুব ই দরকার আছে কি আমার পরমপিতা পরমাত্মা "পবিত্রতার সাগর " হচ্ছে। যার পিতা "পবিত্রতার সাগর " তালে সে নিজে কত পবিত্র হবে ?
পবিত্রতার অনুভব করার জন্য নিম্নলিখিত শুভ বিচারের উপর মন একাগ্র করো।
"ওম শান্তি "..........আমি এক শুদ্ধ পবিত্র আত্মা ........এ শরীর তো একটা সাধন মাত্র.......এ শরীর থেকে ভিন্ন আমি এক জ্যোতি-বিন্দু স্বরূপ আত্মা .........! আমি আত্মিক স্নেহ আর আত্মিক আনন্দর অনুভব করছি ..........শরীর আর শরীরের সব আকর্ষণ থেকে মুক্ত হয়ে একদম হালকা হয়ে যাচ্ছি..........আমার নিজেষ গুন ই পবিত্রতা .......... আমি পবিত্র স্বরূপ আত্মা ...........!
পবিত্রতার অনুভূতি :
নির্মলতা,শুদ্ধতা,পবিত্রতা আদি কথা গুলো তো সবার ই ভালো লাগে,কিন্তু শরীর আর শরীরধারী দের থেকে ভালবাসা আর আনোন্দর প্রাপ্তির চেষ্টা টা ই আজকের মানুষদের অপবিত্র আর দুঃখিত হবার কারণ হয়েছে। তাদের মাঝে বিষয় বিকার বাড়তে ই চলেছে। পবিত্রতা তে একটা বিরাট মহান শক্তি আছে যেটা পুরো বিশ্বের পরিবর্তন করে দিতে পারে। জীবনে পবিত্রতার অনুভব করার জন্য শরীর আর শরীরের দুনিয়া থেকে স্নেহ আর আনন্দও পাবার ইচ্ছা না রেখে আত্মিক-সৃতি আর আত্মিঁক-চিন্তন এর দ্বারা স্নেহ আর আনোন্দর অনুভব করা উচিত। যে নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করে সে মানুষ সহজ ভাবে শরীর আর শরীরের আকর্ষণ থেকে মুক্ত থাকবে। মাখন থেকে যেমনি চুল যত সহজ ভাবে বেরিয়ে যায় ঠিক সেই ভাবে সহজ রূপে বিষয় বিকার থেকে সে মুক্তি পেতে পারে।জখুন মানুষ এক বার পবিত্রতার স্বাদ পেয় যায় তখুন তাকে সংসারের সব সুখ ভালো লাগে না।
পবিত্রতার অনুভব করার জন্য ইটা ও বোঝা খুব ই দরকার আছে কি আমার পরমপিতা পরমাত্মা "পবিত্রতার সাগর " হচ্ছে। যার পিতা "পবিত্রতার সাগর " তালে সে নিজে কত পবিত্র হবে ?
পবিত্রতার অনুভব করার জন্য নিম্নলিখিত শুভ বিচারের উপর মন একাগ্র করো।
"ওম শান্তি "..........আমি এক শুদ্ধ পবিত্র আত্মা ........এ শরীর তো একটা সাধন মাত্র.......এ শরীর থেকে ভিন্ন আমি এক জ্যোতি-বিন্দু স্বরূপ আত্মা .........! আমি আত্মিক স্নেহ আর আত্মিক আনন্দর অনুভব করছি ..........শরীর আর শরীরের সব আকর্ষণ থেকে মুক্ত হয়ে একদম হালকা হয়ে যাচ্ছি..........আমার নিজেষ গুন ই পবিত্রতা .......... আমি পবিত্র স্বরূপ আত্মা ...........!